2025-08-14@06:04:01 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6
«করয গ য»:
সরকারি কর্মকর্তাদের আয়কর রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক। তাঁদের অনেক আয়ের ওপর কর দিতে হয়, আবার কিছু আয়ের ক্ষেত্রে কর দিতে হয় না।বর্তমানে দেশে প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন। তাঁদের একটি অংশ এখনো করজালের বাইরে থাকলেও আয়কর আইন অনুযায়ী নির্দিষ্ট আয়ের ওপর কর দেওয়া আইনিভাবে বাধ্যতামূলক।করযোগ্য আয় সরকারি বেতন আদেশভুক্ত একজন কর্মচারীর মূল বেতন, উৎসব ভাতা ও বোনাস করযোগ্য আয় হিসেবে ধরা হবে। এসব আয়ের ওপর নির্ধারিত হারে আয়কর দিতে হবে।করমুক্ত আয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ২০২৫-২৬ অর্থবছরের আয়কর নির্দেশিকায় ৪২ ধরনের ভাতা ও সুবিধাকে করমুক্ত রাখা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে চিকিৎসা ভাতা, নববর্ষ ভাতা, বাড়িভাড়া ভাতা, শ্রান্তি ও বিনোদন ভাতা, শিক্ষাসহায়ক ভাতা, কার্যভার ভাতা, পাহাড়ি ভাতা, ভ্রমণ ভাতা, যাতায়াত ভাতা, টিফিন ভাতা, পোশাক ভাতা, আপ্যায়ন ভাতা, ধোলাই ভাতা, বিশেষ ভাতা,...
আয়কর রিটার্ন না দিলে আপনার গ্যাস-বিদ্যুৎসহ পরিষেবার সংযোগ কেটে দেওয়া হতে পারে। আয়কর আইনে সেই ক্ষমতা কর কর্মকর্তাদের দেওয়া হয়েছে।২০২৫-২৬ অর্থবছরের যে আয়কর নির্দেশিকা প্রস্তুত করা হয়েছে, তাতে রিটার্ন জমা না দিলে পাঁচ ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো পরিষেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা।এনবিআরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, কোনো করদাতা যদি রিটার্ন জমা না দেন, কিন্তু তাঁর করযোগ্য আয় আছে কিংবা রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা আছে; তাহলে কর কর্মকর্তারা চাইলে ওই ব্যক্তির বাসাবাড়ি কিংবা প্রতিষ্ঠানের গ্যাস-বিদ্যুৎসহ পরিষেবার লাইন কেটে দিতে পারেন।আয়কর নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে রিটার্ন দাখিল না করলে করদাতার যেসব বিষয়ের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা আছে, সেগুলো হলো—১. আয়কর আইনের ২৬৬ ধারা অনুসারে জরিমানা, ২. ১৭৪ ধারা অনুসারে কর অব্যাহতির ক্ষেত্র সংকোচন, ৩. মাসিক...
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বলছে, দেশে রিটার্ন দাখিলকারীদের মধ্যে প্রতি ১০০ জনে ৭০ জনই শূন্য আয় দেখিয়ে আয়কর রিটার্ন জমা দেন। কিন্তু এই তথ্যকে বিশ্বাসযোগ্য মনে করছেন না অর্থ উপদেষ্টা, সাবেক গভর্নর ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তাদের মতে, এত বড় সংখ্যক মানুষ করযোগ্য আয় না থাকার কথা বাস্তবসম্মত নয়। যারা শূন্য কর দেখাচ্ছেন, তাদের প্রকৃত আয় ও সম্পদের হিসাব খতিয়ে দেখা দরকার। প্রশ্ন উঠেছে, তারা কি সত্যিই করযোগ্য আয়ের বাইরে, নাকি আয় গোপন করে কর ফাঁকি দিচ্ছেন? বর্তমানে বাংলাদেশে কর রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা বাড়ছে ঠিকই, কিন্তু রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ সেই অনুপাতে বাড়ছে না। কারণ রিটার্ন জমাদানকারীদের একটি বড় অংশ ‘জিরো ট্যাক্স’ দিচ্ছেন, অর্থাৎ কর পরিশোধ করছেন না। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রায় ৪৫ লাখ রিটার্ন দাখিলকারী থাকলেও তাদের...
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গত বছর বাংলাদেশে যত পণ্য আমদানি হয়েছে, তার গড় শুল্কহার ছিল ৬ শতাংশ। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১০০ টাকার পণ্য আমদানিতে সরকার গড়ে শুল্ক–কর আদায় করেছে ৬ টাকা ১৫ পয়সা। অবশ্য আমদানি পর্যায়ে আদায় হওয়া মূল্য সংযোজন কর, অগ্রিম আয়কর ও অগ্রিম কর—এই তিনটি পরে সমন্বয় করে নেন ব্যবসায়ীরা। সমন্বয় করা হয় এমন তিনটি কর বাদ দিলে কার্যত গড় শুল্কহার দাঁড়ায় ২ দশমিক ২০ শতাংশ। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্যভান্ডার বিশ্লেষণ করে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিভিন্ন দেশের পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে দেশভেদে পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। এরপর সরকার যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি হওয়া পণ্যের শুল্ক–কর কমানোর পর্যালোচনার ঘোষণা দেয়। এতে বাংলাদেশে আমদানি হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে গড় শুল্ক–কর কত, কোন পণ্যে কত শুল্কহার—এমন বিষয়গুলো...
তিস্তা নদীতে নাব্য সংকট তীব্র হয়েছে। উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও পলি জমে ভরে গেছে নদী। খনন না করায় এক সময়ের খরস্রোতা নদী অনেক স্থানে মরা খালে পরিণত হয়েছে। এ অবস্থায় ৭ রুটে নৌ চলাচল বন্ধ রয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। উপজেলার ঠুটাপাইকর থেকে তিস্তাঘাট, কালির মেলা থেকে পাড়ামৌলা ঘাট, বুড়িরহাট থেকে ঢুঁষমারার চর, ডাংরারহাট ঘাট থেকে চরবিদ্যানন্দ, বিদ্যানন্দ ইউনিয়নের তৈয়বখাঁ ঘাট থেকে চর বিদ্যানন্দ, সরিষাবাড়ী থেকে মাঝেরচর ঘাট এবং তিস্তা থেকে থেতরাই ঘাট পর্যন্ত সাতটি নৌ রুট বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন নদীপাড়ের মানুষ। কৃষক, শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবীসহ বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষকে গন্তব্যে পৌঁছাতে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হয়। এতে অতিরিক্ত অর্থের পাশাপাশি নষ্ট হচ্ছে সময়। আক্ষেপ করে কালিরহাট গ্রামের মিলন মিয়া বলেন, নদীর বিভিন্ন অংশে চর পড়ায় নৌকা...
ঈদ উপলক্ষে আপনি বেতন–ভাতার পাশাপাশি বোনাস পান। হাতে এসেছে বাড়তি নগদ টাকা। তাই এবারের ঈদে হয়তো অনেক কেনাকাটা করেছেন। কেনাকাটা করেছেন স্ত্রী-সন্তানের পাশাপাশি আত্মীয়স্বজনের জন্য। ঈদ উপলক্ষে বেশ ভালো বাজারসদাই করেছেন। এ ছাড়া অনেককে নগদ টাকাও দিয়েছেন।আপনি কি জানেন, ঈদের খরচ আপনার আয়কর নথিতে দেখাতে হবে? আয়কর নথিতে উৎসবের খরচ অংশে এ খরচ দেখাতে হবে।ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের বার্ষিক রিটার্ন দেওয়ার সময় জীবনযাপনের খরচ বিবরণী দিতে হয়। সেখানে ঈদসহ উৎসবের যাবতীয় খরচ দেখাতে হয়। আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় আইটি-১০ বি ফরমের মাধ্যমে জীবনযাত্রার তথ্য দিতে হয়। সেখানে ৭ নম্বর সারণিতে উৎসব ও অন্যান্য বিশেষ ব্যয় খাতে ঈদের খরচের যাবতীয় সব জানাতে হবে।গুলশান-বনানীসহ অভিজাত এলাকায় বিপণিবিতানে এবারের ঈদে পাঞ্জাবির দাম উঠেছে প্রায় চার লাখ টাকা। ৪০-৫০ হাজার টাকার শাড়ি-জামা অহরহ বিক্রি হচ্ছে। ১০-১২...