ব্যাটিং নাকি বোলিংয়ে শক্তিশালী বরিশাল, জানালেন হৃদয়
Published: 21st, January 2025 GMT
বিপিএলের চট্টগ্রাম পর্বের দুই ম্যাচেই জয় পেয়েছে ফরচুন বরিশাল। চট্টগ্রামের মাটিতে দর্শকদের সমর্থনে টানা জিতে পয়েন্ট টেবিলে দুইয়ে উঠেছে তামিম ইকবালের দল। দলের এই জয়ে ব্যাটিং-বোলিং ও ফিল্ডিং তিন বিভাগকেই কৃতিত্ব দিয়েছেন হৃদয়।
জাতীয় দলের মিডল অর্ডার ব্যাটার হৃদয় মঙ্গলবার ফরচুন বরিশালের ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘শুধু ব্যাটিং-বোলিং নয় দল হিসেবে আমরা তিন বিভাগেই ভালো। সামনে আরও ভালো করতে চাই। এখনো ভালো করার সুযোগ আছে। শেষ ম্যাচগুলোতে যেখানে ভুল ছিল সেখানে ভালো করার চেষ্টা করবো।’
বরিশাল আসরের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন। এবারও চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মতো দল গড়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। জাতীয় দলে খেলা শান্ত-হৃদয় থেকে মুশফিক-রিয়াদ আছেন দলটিতে। তামিম নেতৃত্ব দিচ্ছেন সামনে থেকে। দলটি মাঠে সবচেয়ে বেশি সমর্থন পাচ্ছেন। হৃদয় জানান, তারা দর্শকদের প্রত্যাশা মেটানোর চেষ্টা করছেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা ম্যাচ বাই ম্যাচ চিন্তা করছি। প্রতিটি ম্যাচে ফোকাস করছি। সামনে অনেকগুলো বড় ম্যাচ আছে। সেমিফাইনাল খেলবো আশা করছি। বরিশাল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন, দলের কাছে অনেক প্রত্যাশা থাকবে। এটা ধরে রাখবো আশা করছি। এটা চিন্তা না করে ম্যাচ বাই ম্যাচ চিন্তা করছি।’
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব প এল
এছাড়াও পড়ুন:
ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী
বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।
প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’