আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী দল ঘোষণা করে একে নিষিদ্ধ করাসহ ১২ দাবি জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।

শনিবার (৩ মে) দুপুর সাড়ে ১২টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত মহাসমাবেশে এসব দাবি জানিয়েছেন সংগঠনটির নায়েবে আমির মাহফুজুল হক।

তিনি বলেছেন, বিগত চব্বিশের জুলাই-আগস্টের রক্তাক্ত গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের মধ্যে দিয়ে ভারতীয় আধিপত্যবাদের শিকল থেকে মুক্তি লাভ করেছে আমাদের প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ। সহস্রাধিক প্রাণ ও ত্যাগের বিনিময়ে নতুন স্বাধীনতা অর্জনের ইতিহাস রচিত হয়েছে। আজকে আমাদের এই মহাসমাবেশ থেকে ৫ মে ২০১৩ সালে শাপলা চত্তরের গণহত্যা, জুলাই বিপ্লবে ৮৪ জন মাদরাসাছাত্র ও শিক্ষকসহ সব শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি এবং শহীদ পরিবারদের প্রতি জানাই সশ্রদ্ধ সালাম। আহতদের জন্য দোয়া করি এবং সমবেদনা জানাই।

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

পশ্চিমবঙ্গে আরো ২৬ বাংলাদেশি জেলে গ্রেপ্তার

আন্তর্জাতিক জলসীমা অতিক্রম করে ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশের অভিযোগে আরো ২৯ জন বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে গ্রেপ্তার করেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড পুলিশ। জব্দ করা হয়েছে তাদের মাছ ধরার ট্রলারটিও। 

রবিবার গভীর রাতে ভারতীয় জলসীমায় ঢুকে পড়ার অভিযোগে তাদের আটক করে ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনী। পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য রবিবার রাতে তাদের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

আরো পড়ুন:

বাংলাদেশ সীমান্তে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় ৩০০ জন

সৌদিতে বাস-ট্যাঙ্কারের সংঘর্ষে ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী নিহত

প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, মাঝ সমুদ্রে মাছ ধরতে এসে পথ হারিয়ে ভারতীয় জলসীমায় ঢুকে পড়ে ওই বাংলাদেশি মৎস্যজীবীরা। 

এর আগে, শনিবার রাতে, ২৯ জন বাংলাদেশি জেলেকে আটক করা হয়েছিল এবং তাদের সোমবার কাকদ্বীপ মহকুমা আদালতে হাজির করার কথা রয়েছে। এখন, আবারও, রবিবার ভোরে, আরো ২৬ জন বাংলাদেশি জেলেকে আটক করা হলো।

যদিও বাংলাদেশ সরকার বারবার অভিযোগ করেছে যে, ভারতীয় জেলেরা সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে, সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো দেখায় যে বাংলাদেশি মাছ ধরার ট্রলারগুলো ক্রমবর্ধমানভাবে সমুদ্রসীমা লঙ্ঘন করছে এবং ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ করছে। ফলে উপকূলীয় সীমান্ত এলাকায় নজরদারি জোরদার করেছে কোস্টগার্ড এবং পুলিশ প্রশাসন।

ঢাকা/সুচরিতা/ফিরোজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ