কৃষকদলের আহবায়ক-সদস্য সচিবের বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ
Published: 3rd, May 2025 GMT
ফ্যাসিবাদের দোসর দালালদের দিয়ে কমিটি বানিজ্যের হোতা শাহিন মিয়া ও আলম মিয়ার অবিলম্বে বহিষ্কারের দাবিতে ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের পদায়নের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩ মে) বেলা ১২টায় নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাব চত্বরে জেলা কৃষক দলের উদ্যোগে এ কর্মসূচী পালন করা হয়।
বিক্ষোভ কর্মসূচীতে উপস্থিত নেতৃবৃন্দ বলেন, শাহিন ও আলম আওয়ামী দোসরদের নিয়ে কমিটি গঠন করেছে। গত ১৬ বছরে আলম নামে কাউকে আমরা চিনতাম না। হঠাৎ করেই তারা কৃষক দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছেন।
ডাঃ শাহিন কিসের ডাক্তার, সে একজন ঔষধ বিক্রেতা। নেতাকর্মীরা ওনার সার্টিফকেট দেখতে চায়, আলম সর্বোচ্চ তৃতীয় শ্রেণী পর্যন্ত পড়ালেখা করেছেন, পূর্বে তিনি আচার বিক্রেতা ছিলেন। অথচ তাদের মত লোকেরা বেইমান তৈমুরের দোসরদের দলে জায়গা করে দিয়েছে।
তারা আরও বলেন, গত কিছুদিন পূর্বে জেলা কৃষক দলের যে কমিটি হয়েছে সেখানে আমরা যারা ত্যাগী নেতা রয়েছি তাদের বঞ্চিত করে কিছু অসাধু, সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের দোসরদের দিয়ে জেলা কৃষক দলের কমিটি সাজানো হয়েছে।
শাহীন ও আলম একই থানার ৫ জন লোককে দিয়ে কমিটি গঠন করেছে, অথচ অন্যান্য থানার নেতাকর্মীদের কমিটিতে স্থান দেয় নি। টাকার বিনিময়ে সাজানো এ কমিটি ভেঙ্গে ত্যাগী নেতাদের দিয়ে কমিটি পূণরায় গঠনের জন্য কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে নেতৃবৃন্দ।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, রুপগঞ্জ থানার আহ্বায়ক এড নজরুল ইসলাম, সিদ্ধিরগঞ্জ থানার সাবেক আহ্বায়ক তৈয়ম, ফতুল্লা থানার আহ্বায়ক আমীর হোসেন, সোনারগাঁয়ের সাবেক সদস্য সচিব মোঃ বাবুল, রুপগঞ্জ ইউনিয়ন কৃষক দলের সাবেক সভাপতি সার্জেন্ট মোমেন মিঞা সহ বিভিন্ন থানা থেকে আগত নেতৃবৃন্দ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
কৃষকদলের আহবায়ক-সদস্য সচিবের বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ
ফ্যাসিবাদের দোসর দালালদের দিয়ে কমিটি বানিজ্যের হোতা শাহিন মিয়া ও আলম মিয়ার অবিলম্বে বহিষ্কারের দাবিতে ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের পদায়নের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩ মে) বেলা ১২টায় নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাব চত্বরে জেলা কৃষক দলের উদ্যোগে এ কর্মসূচী পালন করা হয়।
বিক্ষোভ কর্মসূচীতে উপস্থিত নেতৃবৃন্দ বলেন, শাহিন ও আলম আওয়ামী দোসরদের নিয়ে কমিটি গঠন করেছে। গত ১৬ বছরে আলম নামে কাউকে আমরা চিনতাম না। হঠাৎ করেই তারা কৃষক দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছেন।
ডাঃ শাহিন কিসের ডাক্তার, সে একজন ঔষধ বিক্রেতা। নেতাকর্মীরা ওনার সার্টিফকেট দেখতে চায়, আলম সর্বোচ্চ তৃতীয় শ্রেণী পর্যন্ত পড়ালেখা করেছেন, পূর্বে তিনি আচার বিক্রেতা ছিলেন। অথচ তাদের মত লোকেরা বেইমান তৈমুরের দোসরদের দলে জায়গা করে দিয়েছে।
তারা আরও বলেন, গত কিছুদিন পূর্বে জেলা কৃষক দলের যে কমিটি হয়েছে সেখানে আমরা যারা ত্যাগী নেতা রয়েছি তাদের বঞ্চিত করে কিছু অসাধু, সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের দোসরদের দিয়ে জেলা কৃষক দলের কমিটি সাজানো হয়েছে।
শাহীন ও আলম একই থানার ৫ জন লোককে দিয়ে কমিটি গঠন করেছে, অথচ অন্যান্য থানার নেতাকর্মীদের কমিটিতে স্থান দেয় নি। টাকার বিনিময়ে সাজানো এ কমিটি ভেঙ্গে ত্যাগী নেতাদের দিয়ে কমিটি পূণরায় গঠনের জন্য কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে নেতৃবৃন্দ।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, রুপগঞ্জ থানার আহ্বায়ক এড নজরুল ইসলাম, সিদ্ধিরগঞ্জ থানার সাবেক আহ্বায়ক তৈয়ম, ফতুল্লা থানার আহ্বায়ক আমীর হোসেন, সোনারগাঁয়ের সাবেক সদস্য সচিব মোঃ বাবুল, রুপগঞ্জ ইউনিয়ন কৃষক দলের সাবেক সভাপতি সার্জেন্ট মোমেন মিঞা সহ বিভিন্ন থানা থেকে আগত নেতৃবৃন্দ।