মা হওয়ার পর বলিউড অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন আবার ফিরছেন বড় পর্দায়, আর ফিরছেন স্বমহিমায়। শুধু তা–ই নয়, ফেরার সঙ্গেই নাকি পারিশ্রমিকেও ঘটেছে বড়সড় পরিবর্তন। বলিউডে জোর গুঞ্জন, দক্ষিণি পরিচালক সন্দীপ রেড্ডি ভাংগার নতুন ছবি ‘স্পিরিট’–এর জন্য এক লাফে পারিশ্রমিক বাড়িয়ে দিয়েছেন দীপিকা। আর এই ছবিতে তাঁর বিপরীতে থাকছেন দক্ষিণের সুপারস্টার প্রভাস।
এর আগে দীপিকাকে প্রভাসের সঙ্গে দেখা গেছে বহুল আলোচিত ছবি ‘কল্কি ২৮৯৮ এডি’–তে। অন্যদিকে রোহিত শেট্টির ‘সিংহম এগেইন’–এ ‘লেডি সিংহম’ হিসেবে দীপিকা ঝলক দেখিয়েছেন দর্শকদের। গত বছর সেপ্টেম্বরে কন্যাসন্তান ‘দুয়া’র জন্ম দেন তিনি। মা হওয়ার পর কিছুদিন বিরতিতে ছিলেন। তবে এবার একের পর এক বড় প্রকল্পে ফিরছেন অভিনেত্রী। শাহরুখ খানের বিপরীতে ‘কিং’ ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় থাকছেন তিনি।

রণবীর সিং ও দীপিকা পাড়ুকোন। ইনস্টাগ্রাম থেকে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ট্রাম্প বললেন, টিকটক কেনার লোক খুঁজে পেয়েছেন

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল রোববার ফক্স নিউজে প্রচারিত এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তিনি জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটকের জন্য ক্রেতা খুঁজে পেয়েছেন। তিনি ওই ক্রেতাদের ‘খুব ধনী’ বলে বর্ণনা করেছেন। আর মোটামুটি দুই সপ্তাহের মধ্যে তাঁদের পরিচয় প্রকাশ করবেন বলে জানিয়েছেন।

ফক্স নিউজের ‘সানডে মর্নিং ফিউচারস উইথ মারিয়া বার্টিরোমো’ অনুষ্ঠানে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন। তিনি বলেন, তিনি যে চুক্তিটি তৈরি করছেন, তা এগিয়ে নিতে সম্ভবত চীনের অনুমোদন লাগবে। চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এটি অনুমোদন করবেন বলেও মনে করছেন তিনি।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চলতি মাসের শুরুতে টিকটকের মালিক চীনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বাইটডান্সকে ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মটির যুক্তরাষ্ট্রে থাকা সম্পদ বিক্রির সময়সীমা ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছেন। এ নিয়ে তিনবার সময়সীমা বাড়ালেন ট্রাম্প।

এই বসন্তে একটি চুক্তি তৈরির কাজ চলছিল। চুক্তির আওতায় টিকটকের যুক্তরাষ্ট্র শাখাকে একটি নতুন মার্কিন প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার কথা ছিল। এর মালিকানা ও পরিচালনার ভার থাকত যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীদের হাতে। কিন্তু ট্রাম্প চীনা পণ্যের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেওয়ার পর চীন জানিয়ে দেয়, তারা এটির অনুমোদন দেবে না। ফলে সে চুক্তি স্থগিত হয়ে যায়।

২০২৪ সালের একটি মার্কিন আইন অনুযায়ী, বাইটডান্স যদি টিকটকের যুক্তরাষ্ট্রের মালিকানা বিক্রি না করে অথবা বিক্রির ব্যাপারে যথেষ্ট অগ্রগতি দেখাতে না পারে, তাহলে টিকটককে এ বছরের ১৯ জানুয়ারির মধ্যে তাদের কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে।

ট্রাম্প মনে করেন, গত নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা বাড়াতে টিকটক ভূমিকা রেখেছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ