সর্বজনীন পেনশন স্কিমগুলোর রেজিস্ট্রেশন ও চাঁদার টাকা সংগ্রহের লক্ষ্যে ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এর আগে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে এমওইউ সই করা হয়। ফলে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের চাঁদার টাকা সংগ্রহে মোট ২৪টি ব্যাংকের সঙ্গে এমওইউ সই হলো।

বৃহস্পতিবার নতুন করে ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে এমওইউ সই করার তথ্য জানিয়েছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। পর্যায়ক্রমে দেশীয় মালিকানাধীন সব ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সইয়ের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

নতুন করে এমওইউ সই করা ১২টি ব্যাংক হলো- এবি ব্যাংক, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, আইএফআইসি ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, মধুমতি ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক এবং ট্রাস্ট ব্যাংক।

সচিবালয়ে অর্থ বিভাগ সভা কক্ষে এক অনুষ্ঠানে ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও উপস্থিত থেকে নিজ নিজ ব্যাংকের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে সই করেন। জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের পক্ষে নির্বাহী চেয়ারম্যান মো.

মহিউদ্দীন খান সমঝোতা স্মারকে সই করেন।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: প নশন স ম রক সমঝ ত প নশন

এছাড়াও পড়ুন:

প্রতিমা বিসর্জনের নৌকা থেকে আত্রাই নদে পড়ে কিশোর নিখোঁজ

নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলায় আত্রাই নদে প্রতিমা বিসর্জনের সময় নৌকা থেকে পড়ে রনি (১৬) নামের এক কিশোর নিখোঁজ হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে আত্রাই নদের মহাদেবপুর শিবগঞ্জ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিখোঁজ রনি জেলার মান্দা উপজেলার বানডুবি গ্রামের রণজিত হাওলাদারের ছেলে। ঘটনার পর তাকে উদ্ধারের জন্য কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।

স্থানীয় লোকজন ও পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দুর্গাপূজায় প্রতিমা বিসর্জনের অংশ হিসেবে প্রতিবারের মতো এবারও আত্রাই নদে প্রতিমা ভাসানোর আয়োজন করা হয়েছিল। স্থানীয় মানুষ, পরিবারের সদস্য, বন্ধুবান্ধবসহ অনেকে নৌকা নিয়ে নদীতে ঘুরছিলেন। এর মধ্যে রনি যে নৌকায় ছিল, সেটি মহাদেবপুর উপজেলার শিবগঞ্জ এলাকায় পৌঁছায়। হঠাৎই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রনি নৌকা থেকে নদীতে পড়ে নিখোঁজ হয়। এ সময় নৌকায় রনির সঙ্গে থাকা লোকজন দ্রুত থানা-পুলিশকে খবর দেন। পুলিশের সহযোগিতায় স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল উদ্ধারকাজ শুরু করে। তবে আজ সকাল ১০টা পর্যন্ত তার কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।

মহাদেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহিন রেজা প্রথম আলোকে বলেন, নিখোঁজ কিশোরকে দ্রুত উদ্ধারের জন্য ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় তল্লাশি চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ