মাছের নামে নাম তাদের। কারও নাম পাঙ্গাস খান, কারও নাম রুইতন খান আবার কারও নাম কাতলা খান। মানুষের নাম কি মাছের নামে হয়?- হতে পারে। এর পেছনে যুক্তি হলো, পৃথিবীতে ফুলের নামে মানুষের নাম আছে, পাখির নামে মানুষের নাম আছে কিন্তু মাছের নামে মানুষের নাম নাই। এজন্যই তাদের নামের ধরণ মাছের নামের সঙ্গে মিলে গেছে। ঈদের নাটক ‘মাছের মানুষ’ এ দেখা গেছে এই চিত্র। সম্প্রতি নাটকটি ট্রেন্ডিংয়ে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে।

নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র রূপায়ন করেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা নিলয় আলমগীর। নাটকে তার নাম রুইতন খান। তার একটি সংলাপ এরকম ‘‘ আমার দাদা কাতলা খান চিন্তা করেছিল, তার বংশের মানুষের সবার নাম রাখবে মাছের নামে। এজন্য আমার বাবা পাঙ্গাস খান, আমি রুইতন খান, আর আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমার যদি সন্তান হয়, ছেলে সন্তান হলে তার নাম থাকবে বোয়াল খান আর মেয়ে সন্তান হলে তার নাম হবে টেংরা আক্তার’’

নিলয় আলমগীরের বিপরীতে অভিনয় করেছেন জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে থাকা এই নাটকটি পরিচালনা করেছেন মহিন খান। এটি চার দিনেই ছয় লাখের মতো দর্শক দেখেছেন। মাছ বিক্রেতা ও এক ভ্লগারের গল্প নিয়েই এই নাটক। 

আরো পড়ুন:

মা হারালেন অভিনেত্রী অর্ষা

বিবাহের চেয়ে বন্ধুত্বটা বেশি ইফেক্টিভ: মম

গল্পটি শুরু থেকে মজার ছলে এগোলেও শেষ পর্যন্ত জেলে পেশার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেছে। একই সাথে যেসব পেশাকে সামাজিক ভাবে অসম্মান করা হয়, ছোট মনে করা হয় সেসব পেশার গুরুত্ব বোঝানো হয়েছে। 

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র ইতন খ ন

এছাড়াও পড়ুন:

পানির ন্যায্য হিস্যা ও সীমান্ত হত্যা বন্ধে জোর দেবে বিএনপি

জনগণের ভোটে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ভারতের ‘দাদাগিরি’ বন্ধ করাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়া, পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় এবং সীমান্ত হত্যা বন্ধে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।

শনিবার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে 'পদ্মা বাঁচাও’ গণসমাবেশে যোগদানের আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জের মহানন্দা নদীর উপর নির্মিত রাবার ড্যাম পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। 

আরো পড়ুন:

নির্বাচন পেছালে বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হবে: মির্জা ফখরুল

জামায়াত দেশকে অস্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে: ফখরুল

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “পানির হিস্যা, সীমান্ত হত্যা বন্ধে আমরা বেশি গুরুত্ব দিতে চাই। বিশেষ গুরুত্ব দিতে চাই, আমাদের ওপর দাদাগিরি বন্ধ করতে।” 

তিনি আশা প্রকাশ করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখবে। 

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের সহযোগিতার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, “তাদের তো আরো বেশি করে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করা দরকার।” 

“মোদি সরকারের আমলে দেখেছি উল্টা তারা বাংলাদেশেকে চাপে ফেলেছেন, সব নিয়ে গেছেন, কিন্তু বিনিময়ে আমাদের কিছু দেয়নি” বলেন মির্জা ফখরুল। 

আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচনা করে তিনি  বলেন, ‘ ভারতের কাছ থেকে কিছুই নিতে পারেনি।”

তিনি বলেন— “দুদেশের মধ্যে সমমর্যাদা রাখতে হবে, এদেশের স্বার্থটাকে সবার আগে দেখতে হবে।”

এ সময় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ—১ আসনে বিএনপি ঘোষিত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী সাবেক এমপি অধ্যাপক শাহজাহান মিঞা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদসহ আরো অনেকে।

ঢাকা/সিয়াম/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বিএনপি দায়িত্বে এলে ‘ভারতের দাদাগিরি’ বন্ধে বেশি গুরুত্ব দেবে: মির্জা ফখরুল
  • পানির ন্যায্য হিস্যা ও সীমান্ত হত্যা বন্ধে জোর দেবে বিএনপি