ইসরায়েলকে রক্ষায় ১২ দিনে মজুদের ২০ শতাংশ থাড ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র
Published: 28th, June 2025 GMT
১২ দিনের ইসরায়েল-ইরান সংঘর্ষের সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার থাড ক্ষেপণাস্ত্র ইন্টারসেপ্টর মজুদের আনুমানিক ১৫ থেকে ২০ শতাংশ ব্যবহার করেছে। এর জন্য খরচ হয়েছে ৮০ কোটি ডলারেরও বেশি। বুলগেরিয়ান মিলিটারি নিউজ এবং মিলিটারি ওয়াচ ম্যাগাজিন এ তথ্য জানিয়েছে।
ইরান তার পারমাণবিক ও সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরগুলোতে বড় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। এর মধ্যে রয়েছে গাদর এবং এমাদ, মাঝারি পাল্লার খেইবার শেকান এবং ফাত্তাহ-১ হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের মতো পুরানো মডেল।
মিলিটারি ওয়াচ ম্যাগাজিনের মতে, যুদ্ধের র সময় ৬০-৮০টি ইন্টারসেপ্টর ব্যবহার করা হয়েছিল। একটি থাড ইন্টারসেপ্টরের একক উৎক্ষেপণের খরচ এক কোটি ২০ লাখ থেকে এক কোটি ৫০ লাখ ডলার। তাই এই ইন্টারসেপ্টরের পুরো খরচ ৮১ কোটি ডলার থেকে ১২১ কোটি ডলারের মধ্যে। এই পরিসংখ্যান ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র খরচের কম।
উত্তর কোরিয়া এবং ইরানের মতো দেশগুলোর ক্রমবর্ধমান ক্ষেপণাস্ত্র ক্ষমতা মোকাবেলা করার জন্য থাড সিস্টেমটি তৈরি করা হয়েছিল। কারণ তারা প্রচলিত বা পারমাণবিক ওয়ারহেড বহন করতে সক্ষম মাঝারি পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছিল।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বছরে মাত্র ৫০-৬০টি থাড ইন্টারসেপ্টর তৈরি করে। এর অর্থ হচ্ছে ইরানের সঙ্গে সংঘর্ষে ১১ দিনে যুক্তরাষ্ট্র যা ব্যয় করেছে তা পূরণ করতে কয়েক বছর সময় লাগতে পারে।
ঢাকা/শাহেদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর য ক তর ষ ট র
এছাড়াও পড়ুন:
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২৯
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কয়েকটি অপরাধপ্রবণ এলাকায় বুধবার দিনভর বিশেষ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অভিযোগে ২৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে তিনটি ছুরি, দুটি ধারালো চাকু, দুটি লোহার রড, একটি সাইকেল ও ৩০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়।
বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে নিয়মিত মামলা, মাদক মামলা, পরোয়ানাভুক্ত আসামি ও বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অপরাধী রয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন হীরা (১৯), রফিক (২১), আবদুর রহমান (৩৯), নাবিদ হাসান ওরফে চয়ন (২৬), খোকন (৩১), মনসুর (৩৫), জুয়েল (৩২), সানজু (২২), মিলন (৪২), শাওন (৩৬), নোয়াজ শরীফ (২৮), সেলিম (৩৪), আসাদুজ্জামান ওরফে ইমন (২৩), আনোয়ার হোসেন (৩৬), সজল (৩০), বরকত গাজী (২৮), জুয়েল (৩৮), আরমান (৩০), বাদল (৩৮), কোরবান (২৮), নয়ন (২৭), মাসরুফ (২৩), আল আমিন (২৭), রাকিব (১৮), মিলন (২৫), ওয়াজিদ (৩৬), এরশাদ (২৫), ছালাম ওরফে সামাদ (৩৭) ও দিলসার (৩০)।