নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটিকে নিউজ পেপার অনার্স এসোসিয়েশনের শুভেচ্ছা
Published: 28th, June 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের নবনির্বাচিত সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও কার্যনির্বাহী কমিটির সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছে নারায়ণগঞ্জ নিউজ পেপার অনার্স এসোসিয়েশন।
শনিবার (২৮ জুন) এক শুভেচ্ছা বার্তায় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বলেন, “নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাব এই শহরের গণমাধ্যম জগতের অন্যতম প্রভাবশালী ও ঐতিহ্যবাহী সংগঠন। এর নবনির্বাচিত নেতৃত্বের মাধ্যমে আমরা গণমাধ্যমে পেশাদারিত্ব, নৈতিকতা এবং দায়িত্বশীলতার নতুন দিগন্তের সূচনা দেখতে চাই।”
শুভেচ্ছা বার্তায় আরও বলা হয়, “সাংবাদিক সমাজ দেশের চতুর্থ স্তম্ভ। তাঁদের নির্ভীক ও স্বাধীন ভূমিকা একটি গণতান্ত্রিক সমাজ গঠনে অপরিহার্য। আমরা বিশ্বাস করি, প্রেস ক্লাবের নতুন নেতৃত্ব গণমাধ্যমের মর্যাদা রক্ষা, সাংবাদিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং সমাজের সত্য প্রতিফলনে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করবেন।”
নারায়ণগঞ্জ নিউজ পেপার অনার্স এসোসিয়েশন আশাবাদ ব্যক্ত করে জানিয়েছে, নবনির্বাচিত কমিটি সাংবাদিকদের পেশাগত উন্নয়ন, নিরাপত্তা ও মর্যাদা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ নেবে এবং গণমাধ্যমকে সমাজের দর্পণ হিসেবে আরও শক্তিশালী করবে।
সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রেস ক্লাব নেতৃবৃন্দকে তাদের আগামী দিনের কার্যক্রমে সর্বাত্মক সহযোগিতা ও পাশে থাকার অঙ্গীকারও জানানো হয়েছে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ নবন র ব চ ত ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
মাদ্রাসাছাত্র সোলাইমান হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে আনিসুল হক কারাগারে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে মাদ্রাসাছাত্র সোলাইমান (১৯) হত্যা মামলায় চার দিনের রিমান্ড শেষে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার বেলা আড়াইটার দিকে নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাফিয়া শারমিনের আদালতে হাজির করা হলে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়।
মামলার তদন্ত করছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ আদালত পুলিশের পরিদর্শক মোহাম্মদ কাইউম খান প্রথম আলোকে জানান, আনিসুল হককে কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গত বছরের ২২ আগস্ট সোলাইমানের ভগ্নিপতি শামীম কবির সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, শামীম ওসমানসহ ৫১ জনের নাম উল্লেখে অজ্ঞাতপরিচয় আরও অনেককে আসামি করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হত্যা মামলাটি করেছিলেন। সোলাইমান মাদারীপুরের রাজৈর থানার কবিরাজপুর এলাকার মিরাজ উদ্দিনের ছেলে। তিনি রাজধানীর মিরপুর দারুর রাসাত মাদ্রাসার ছাত্র ছিলেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পণ্ড করার জন্য আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করেন এবং জনমনে আতঙ্ক তৈরি করেন। আসামিদের নির্দেশে ছাত্র–জনতার ওপর গুলি ও আক্রমণ করা হয়। বেলা দেড়টার দিকে ডান পায়ের ঊরুতে গুলিবিদ্ধ হন সোলাইমান। পরে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।