ট্রেন্ডিংয়ে ১ নম্বরে ‘মাটির মেয়ে’ দেখে দর্শকেরা কে কী বলছেন
Published: 30th, June 2025 GMT
তিন দিন আগে মুক্তি পেয়েছে নাটক ‘মাটির মেয়ে’। গতকাল শনিবার থেকে নাটকটি রয়েছে ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে। এরই মধ্যে ইউটিউবে নাটকটির ভিউ হয়েছে ৫১ লাখের বেশি। মন্তব্য এসেছে পাঁচ হাজারের বেশি। আর্থিক সজীবের নির্মাণে এবং সংবেদনশীল গল্পে নাটকটি ইতিমধ্যে দর্শকহৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে।
২৫ জুন প্রিয়ন্তী এইচডি নামের ইউটিউব চ্যানেলে নাটকটি মুক্তি পায়। এর পর থেকেই আলোচনায় রয়েছে নাটকটি। এই নাটকে অভিনয় করেছেন তামিম খন্দকার, শায়লা সাথী, ইন্তেখাব দিনার, সাবেরী আলম, আনোয়ার শাহী, সুচনা শিকদার প্রমুখ।
নাটকটি দেখে নাজমা রহমান নামের একজন লিখেছেন, ‘শেষের দিকে অনেক কান্না পেয়ে গেল। মায়েদের এমনই হওয়া উচিত। কিন্তু বাস্তব হচ্ছে, মানিয়ে নিতে নিতে একদিন কবরে চলে যাওয়ার সময় হয়ে যায়, তবু সুখ আসে না। অনেক সুন্দর লাগল নাটকের শেষটুকু দেখে।’ জাহাঙ্গীর নামের একজন লিখেছেন, ‘নাটকটা দেখে আমার চোখে পানি চলে এসেছে। আসলে এই নাটক থেকে কিছু শেখার আছে। প্রত্যেকটা মেয়ের জীবনে এমন একজন মানুষ আসুক।’
মোহাম্মদ আসলাম নামের একজন অভিনয়শিল্পী তামিম খন্দকারের প্রশংসা করে লিখেছেন, ‘হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া অসাধারণ একটি নাটক ছিল। সবাই যদি এমন হতো, পৃথিবীটা আরও সুন্দর হতো। সবাইকে এ বিষয়টা বোঝানোর জন্য ধন্যবাদ তামিম ভাইকে।’
জেসান নামের একজন লিখেছেন, ‘নাটকটা দারুণ হয়েছে, আবেগপ্রবণ গল্প। তামিম এতটা ভালো অভিনয় করেছে, শায়লা সাথীও। এই জুটির আরও নাটক চাই।’ জোবাইদা আক্তার নামের এক দর্শক লিখেছেন, ‘এককথায় নাটকটা অসাধারণ, আমার চোখে পানি চলে আসছে।’ মো.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ন ম র একজন ন টকট
এছাড়াও পড়ুন:
রামেক হাসপাতালে আরও এক ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফেরদৌসী খাতুন (২৭) নামের এক ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে হাসপাতালের আইসিইউ চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। চলতি মৌসুমে ডেঙ্গুতে এটা দ্বিতীয় মৃত্যু।
রামেক হাসপাতালের মুখপাত্র ডা. শংকর কুমার বিশ্বাস জানান, নিহত ফেরদৌসী খাতুন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বাসিন্দা। গত সোমবার জ্বর ও শরীরে ব্যথাসহ ডেঙ্গু উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। এরপর তার অবস্থা আরও খারাপ হলে বুধবার তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ তিনি মারা যান।
তিনি আরও জানান, এ মৌসুমে হাসপাতালে ৮৬ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের মধ্যে ফেরদৌসীসহ দুজন মারা গেছেন। ৭৪ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। বর্তমানে হাসপাতালে শিশুসহ ১০ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। তাদের মধ্যে ছয়জন পুরুষ, তিনজন নারী ও একজন শিশু। রোগীরা বিভিন্ন ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে পাঁচজন রাজশাহীর, চারজন চাঁপাইনবাবগঞ্জের ও একজন নওগাঁ জেলার বাসিন্দা।