চট্টগ্রাম নগরের জাকির হোসেন সড়ক অবরোধ করেছে এনসিপি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। অবরোধের কারণে ব্যস্ততম এ সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়েছে। আজ বুধবার সড়ক অবরোধ করেন এনসিপি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। 

আন্দোলনকারীদের দাবি, তারা পটিয়ায় শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার বিষয়ে চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে কথা বলতে এসেছিলেন। কিন্তু ডিআইজি কথা বলতে রাজি হননি। 

তবে পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে কার্যালয়ে ডেকেছিলেন। তারা কার্যালয়ে যেতে রাজি হননি। তারা ডিআইজিকে কার্যালয়ের বাইরে এসে কথা বলার দাবি জানান।

নগর পুলিশের উপ কমিশনার (উত্তর) আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘তাদেরকে ডিআইজি স্যারের কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তারা না গিয়ে সড়ক অবরোধ করেছেন।’

এর আগে, বিকেল তিনটার দিকে চট্টগ্রামে রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এনস প সড়ক অবর ধ সড়ক অবর ধ ড আইজ এনস প

এছাড়াও পড়ুন:

দুর্ঘটনার কবলে ইবির শিক্ষকবাহী বাস

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষক বহনকারী একটি বাস (মিনিবাস) সড়ক দূর্ঘটনার কবলে পড়েছে।

রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় কুষ্টিয়া থেকে শিক্ষকদের ক্যাম্পাসে আনার পথে সদর উপজেলার এগারোমাইল নামক স্থানে যাত্রীবাহী রূপসা বাসের সঙ্গে মুখোমুখী সংঘর্ষ ঘটে।

এতে কয়েকজন আহত হলে তাদেরকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসের চালক ও আহত এক শিক্ষকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়।

আরো পড়ুন:

ছেলের খাবার পৌঁছে দিতে গিয়ে লাশ হলেন বাবা

আত্মীয়ের মরদেহ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় মারা গেলেন ইসমাইল

জানা যায়, শিক্ষকবাহী বাসটি এগারো মাইলের কাছাকাছি পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা যাত্রীবাহী রূপসা বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। যাত্রীবাহী বাসটি একটি ভ্যানকে ওভারটেক করতে গিয়ে ডানদিক থেকে আসা বাসের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় রূপসা বাসের চালক পালিয়ে যায়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন প্রশাসক অধ্যাপক ড. আব্দুর রউফ বলেন, “দূর্ঘটনায় প্রাথমিকভাবে ৭-৮ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. শফিকুল ইসলাম ও চালক নজরুল ইসলামও রয়েছেন।”

তিনি বলেন, “তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে চালকের কোমরের আঘাত গুরুতর হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য অন্য হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।”

কুষ্টিয়া চৌড়হাস হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ আল মামুন বলেন, “খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সহকর্মীরা কাজ শুরু করেছে। এখন পর্যন্ত একজনের অবস্থা গুরুতর।”

ঢাকা/তানিম/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ