কারণ ছাড়াই সাফকো স্পিনিংয়ের শেয়ারদর বেড়েছে ২০ শতাংশ
Published: 10th, August 2025 GMT
কোনো ধরনের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য বা কারণ ছাড়াই পুঁজিবাজারে বস্ত্র খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সাফকো স্পিনিং মিলস লিমিটেডের শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এমন তথ্য জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২০ শতাংশ।
রবিবার (১০ আগস্ট) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আরো পড়ুন:
এনসিসি ব্যাংকের অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে ৫৫ শতাংশ
৯ মাসে লোকসান থেকে মুনাফায় কাট্টালি টেক্সটাইল
তথ্যমতে, শেয়ার দর অস্বাভাবিক বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে গত ৭ আগস্ট ডিএসই কোম্পানিকে চিঠি পাঠায়। ওই চিঠির জবাবে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়, কোনো রকম অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই কোম্পানির শেয়ার দর বাড়ছে।
প্রসঙ্গত, সাফকো স্পিনিংয়ের গত ২২ জুলাই শেয়ার দর ছিল ১২.
এভাবে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করে ডিএসই কতৃপক্ষ।
ঢাকা/এনটি/
ঢাকা/এনটি/ফিরোজ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
চোর সন্দেহে ৩ জনকে গণপিটুনি, একজনের চোখ তুলে ফেলার চেষ্টা
মাদারীপুরে চোর সন্দেহে তিন জনকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিয়েছে এলাকাবাসী। তাদের মধ্যে একজনের দুই চোখ তুলে ফেলার চেষ্টা করা হয়। এতে তার দুটি চোখই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
রবিবার (১০ আগস্ট) ভোররাতে সদর উপজেলার শিরখাড়া ইউনিয়নের পশ্চিম মাঠ বাঘাবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
তিনজন হলেন- ওই এলাকার ওয়াজেদ শেখের ছেলে জাকির শেখ (৫০), একই এলাকার আলতা মাতুব্বরের ছেলে ইসরাফিল মাতুব্বর (৪০) এবং শ্রীনদী রায়েরকান্দি গ্রামের সিরাজ শিকদারের ছেলে বাবুল শিকদার (২৭)।
আরো পড়ুন:
কুড়িগ্রামে গৃহবধূকে নির্যাতনের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
গাজীপুরে সাবেক সিভিল সার্জনের বাড়িতে ডাকাতি
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চুরি-ডাকাতি রোধে পশ্চিম মাঠ বাঘাবাড়ি এলাকায় নিয়মিত পাহারা দেন স্থানীয় যুব সমাজ। রবিবার ভোররাতে ওই তিনজনের রহস্যজনক চলাফেরা দেখে ধাওয়া দেয় এলাকাবাসী। পরে তিনজনকে আটক করে গণপিটুনি দেওয়া হয়। এ সময় জাকির শেখের দুই চোখ তুলে ফেলার চেষ্টা করা হয়।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনজনকে উদ্ধার করে। এর মধ্যে গুরুতর আহত জাকির শেখকে প্রথমে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতাল ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকি দুইজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে থানা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
মাদারীপুরে সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আদিল হোসেন বলেন, ‘‘এ ঘটনায় তদন্ত চলছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’
ঢাকা/বেলাল/রাজীব