বাংলাদেশ পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) পদমর্যাদার সাত কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (আইজিপি) করেছে সরকার। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এই সাত ডিআইজিকে পদোন্নতি দিয়ে অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক করার কথা জানানো হয়। এতে স্বাক্ষর করেন জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, পুলিশের নতুন অতিরিক্ত আইজিপিরা হলেন পুলিশ অধিদপ্তরের ডিআইজি কাজী মো.

ফজলুল করিম, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. আহসান হাবীব (পলাশ), ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার মো. সরওয়ার, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) ডিআইজি মো. আলী হোসেন ফকির, এপিবিএনের ডিআইজি মো. মোস্তফা কামাল ও পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) ডিআইজি জি এম আজিজুর রহমান।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সব আনুষ্ঠানিকতা পালন শেষে সাতটি সুপার নিউমারারি পদের বিপরীতে তাঁদের পদোন্নতি দেওয়া হলো। পদগুলোয় কর্মরত পদধারী ব্যক্তিদের পদোন্নতি, অবসর, অপসারণ কিংবা অন্য কোনো কারণে পদ শূন্য হলে পদগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিলুপ্ত হবে এবং পদ সৃজনের তারিখ থেকে এই সাত পদের মেয়াদ হবে এক বছর। পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তারা স্বপদে বহাল থেকে দায়িত্ব পালন করবেন। জনস্বার্থে জারিকৃত এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ড আইজ

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে বিভিন্ন ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার ৪   

বন্দরে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত ৪ পলাতক আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো বন্দর থানার  রুপালী গেইট এলাকার মৃত আক্তার হোসেনের ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী  শফিক (৩৮)।

একই থানার আলীসারদী এলাকার জসিম মিয়ার ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী জাকির হোসেন (৪৫)।

গোকুল দাসের বাগ এলাকার মুল্লুক চাঁনের ছেলে আলী নুর হোসেন (৪৮) ও চৌরাপাড়া এলাকার জামান মিয়ার ছেলে দিপ্ত (৩৮)।

গ্রেপ্তারকৃতদের সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুরে উল্লেখিত ওয়ারেন্টে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে গত রোববার (১০ আগস্ট)  রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।  
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ