জুলাই আন্দোলনে আহত রুহুল আমিনের পাশে মুজাহিদ মল্লিক
Published: 14th, August 2025 GMT
সোনারগাঁয়ে জুলাই আন্দোলনে আহত রুহুল আমিনকে আর্থিক অনুদান দিয়েছেন সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁ) আসনের বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আল মুজাহিদ মল্লিক।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) বিকেলে নোয়াগাঁও ইউনিয়নের লাধুরচর এলাকায় চিকিৎসাধীন রুহুল আমিনের হাতে নগদ অর্থ তুলে দেন তিনি।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২০ জুলাই কাঁচপুর এলাকায়। জুলাই আন্দোলনে অংশ নিতে গিয়ে রুহুল আমিন পায়ে গুলিবিদ্ধ হন। এরপর থেকে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আর্থিক সহায়তা পেয়ে রুহুল আমিন বলেন, "গত বছরের জুলাই আন্দোলনে পায়ে গুলি লাগার পর থেকে চিকিৎসাধীন আছি। এর আগে একবার ও আজ আবার আল মুজাহিদ মল্লিক ভাই আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন। আমি তার জন্য মন থেকে দোয়া করি।"
এ সময় আল মুজাহিদ মল্লিক বলেন, "জুলাই আন্দোলনে যারা আহত হয়েছেন, সমাজের সামর্থ্যবানদের তাদের পাশে দাঁড়ানো উচিত।
রুহুল আমিন পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে কর্মক্ষমতা হারিয়েছেন, তার পরিবারের দেখাশোনার মতো আর কেউ নেই। বিষয়টি জানার পর তার চিকিৎসা ও পরিবারের সহায়তায় এগিয়ে এসেছি।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স ন রগ ও ন র য়ণগঞ জ র হ ল আম ন
এছাড়াও পড়ুন:
পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা
দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।
আরো পড়ুন:
চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন
১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা
পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।
বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”
ঢাকা/ইমরান/মাসুদ