জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
Published: 15th, August 2025 GMT
সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন ১২ মামলায় জামিন পেয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে কেরানীগঞ্জ কারাগার থেকে মুক্তি তিনি মুক্তি পান।
কেরানীগঞ্জ কারাগারের জেলার একেএম মাসুম গণমাধ্যমকে জানান, মোশাররফ হোসেন হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সেখান থেকে মুক্তি পেয়েছেন।
গত বছরের ২৭ অক্টোবর ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। তৎকালীন ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক জানান, তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা ছিল।
ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসন থেকে ছয়বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৯৭ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন এবং পরে দশম সংসদে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন।
২০১৭ সালে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার গাড়ি বহরে হামলা এবং বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য ইশরাক হোসেনের গাড়ি বহরে হামলার ঘটনায় তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে একাধিক মামলা হয়। এসব মামলায় তিনি কারাগারে আটক ছিলেন।
ঢাকা/এম আর/এস
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম শ ররফ হ স ন মন ত র
এছাড়াও পড়ুন:
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের মরদেহ উদ্ধার, পাশে পড়েছিল চিরকুট
রাজশাহীর পবা উপজেলার বামুনশিকড় এলাকায় একই পরিবারের চারজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে ওই এলাকার একটি বাড়ি থেকে তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। মতিহার থানার সহকারী উপপরিদর্শক কালাম পারভেজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন ওই এলাকার বাসিন্দা মিনারুল ইসলাম (৩০), স্ত্রী সাধিনা বেগম (২৮) এবং তাঁদের ছেলে মাহিম (১৩) ও দেড় বছরের মেয়ে মিথিলা। মাহিম খড়খড়ি উচ্চবিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ত। মরদেহের পাশে একটি চিরকুট পাওয়া গেছে যাতে ঋণের কথা বলা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মনিরুল ইসলাম কৃষিকাজ করেন। তাঁর কাছে অনেকেই টাকা পাবেন। তাঁদের বসতবাড়ির উত্তরের ঘরে সাধিনা বেগম ও তাঁর মেয়ের লাশ পাওয়া গেছে। আর দক্ষিণের ঘরে মিনারুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে মাহিমের লাশ ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে ছিল।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) গাজিউর রহমান বলেন, ঘটনাটি জানার পরই পুলিশ পাঠানো হয়েছে। চারজনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত করা হবে। মরদেহের পাশে হাতে লেখা একটা চিঠি পাওয়া। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে এটা মিনারুলের লেখা। এতে ঋণের কথা বলা হয়েছে। তবে পরীক্ষা–নিরীক্ষা করে সুস্পষ্ট ভাবে বলা যাবে এটা কার লেখা।