ডাকসু নির্বাচন: ষষ্ঠ দিনে ৬৪ জনের মনোনয়ন সংগ্রহ
Published: 17th, August 2025 GMT
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে অংশ নিতে রবিবার ষষ্ঠ দিনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ৬৪ জন। আর হল সংসদে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ১০৮ জন।
রবিবার (১৭ আগস্ট) বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডাকসুর প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের তৃতীয় তলায় ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং অফিসারের অফিস কার্যালয় সামনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
আরো পড়ুন:
মাদক সেবনরত অবস্থায় ৪ ঢাবি শিক্ষার্থী আটক
বিভিন্ন অপরাধে যবিপ্রবিতে শিক্ষকসহ ৪ শিক্ষার্থীকে শাস্তি
সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, “ষষ্ঠ দিনে ডাকসুর বিভিন্ন পদে ৬৪ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। যার মধ্যে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে পাঁচজন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে একজন, সহকারী সাধারণ সম্পদাক (এজিএস) পদে তিনজন, সম্পাদক পদে ২৩ জন এবং সদস্য পদে ৩২ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। মনোনয়ন জমা দিয়েছেন ২৫ জন।
তিনি আরো বলেন, “এখন পর্যন্ত ছয়দিনে ডাকসুতে মোট মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ১২৫ জন। তাদের মধ্যে ভিপি পদে ১৯ জন, জিএস পদে দুইজন, এজিএস পদে পাঁচজন, সম্পাদক পদে ৪৪ জন এবং সদস্য পদে ৫৫ জন। এখন পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৩৮ জন।”
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ডাকসু নির্বাচন: চতুর্থ দিনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন একজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে অংশ নিতে আজ শুক্রবার চতুর্থ দিনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন একজন। তিনি সদস্য পদে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন।
আজ বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের তৃতীয় তলায় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কার্যালয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন। তিনি বলেন, আজ সদস্য পদের জন্য একজন মনোনয়নপত্র নিয়েছেন। আর একজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, এখন পর্যন্ত মোট মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ৪৩ জন। তাঁদের মধ্যে ভিপি পদে ১০ জন, জিএস পদে ১ জন, এজিএস পদে ২ জন, সম্পাদক পদে ১৮ জন এবং সদস্য পদে ১২ জন।
এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানে হামলার মামলায় আসামিরা ডাকসু নির্বাচনে প্রার্থী বা ভোটার হতে পারবেন না। ভোটের আগের দিনও খোঁজ পাওয়া গেলে তাঁদের ভোট থেকে বিরত রাখা হবে।