সাবেক হুইপ আবু সাঈদ ও তাঁর স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব, শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ
Published: 17th, August 2025 GMT
জয়পুরহাট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক হুইপ আবু সাঈদ আল মাহামুদ স্বপন এবং তাঁর স্ত্রী মেহেবুবা আলমের স্থাবর সম্পদ, ব্যাংক হিসাব ও শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের বিদেশযাত্রায়ও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন আজ রোববার পৃথক এ আদেশ দেন।
দুদকের তথ্য অনুযায়ী, আবু সাঈদ আল স্বপন ও তাঁর প্রতিষ্ঠানের নামে ২৮টি ব্যাংক হিসাবের তথ্য পেয়েছে দুদক। এসব হিসাব অবরুদ্ধ করতে আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া তাঁর স্ত্রী মেহেবুবা আলমের নামে থাকা দোতলা একটি বাড়ি এবং তাঁর নামে থাকা জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া মেহেবুবা আলমের নামে থাকা ২৩টি কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশও দিয়েছেন আদালত।
আবু সাঈদ আল মাহমুদের জন্মভিটা পাঁচবিবি উপজেলায়। তিনি কালাই-ক্ষেতলাল-আক্কেলপুর নিয়ে গঠিত জয়পুরহাট-২ আসনে ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পেয়ে বিএনপির প্রার্থী গোলাম মোস্তফার কাছে পরাজিত হন। নির্বাচনের কয়েক মাসের মাথায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হন। ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রথম সংসদ সদস্য হন। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হয়ে জাতীয় সংসদের হুইপ হন। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর দ্বিতীয়বারের মতো তিনি হুইপের পদ পান।
আরও পড়ুন৬৫৩ কোটি টাকার লেনদেন, সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন২৫ মে ২০২৫এদিকে পৃথক আরেকটি মামলায় নরসিংদী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আশরাফ খানের স্ত্রী আফরোজা সুলতানার সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: অবর দ ধ
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে