শূন্যের ‘রেকর্ডে’ আফ্রিদিকে ছাড়িয়ে গেলেন সাইম, মনে করালেন মাশরাফিকেও
Published: 25th, September 2025 GMT
মিড অনে থাকা ফিল্ডারের মাথার ওপর দিয়ে বল ওড়াতে চেয়েছিলেন তিনি। তবে ওপর দিয়ে নয়, বল গেল সোজাসুজি রিশাদ হোসেনের হাতে। মেহেদী হাসানের বল এগিয়ে এসে খেলতে গিয়ে সাইম আইয়ুব আউট হলেন ৩ বলে ০ রানেই।
এবারের এশিয়া কাপে এটি সাইমের চতুর্থ ‘শূন্য’। যে শূন্যে তিনি শহীদ আফ্রিদিকে ছাড়িয়ে গেছেন। ছাড়িয়ে গেছেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজাকেও।
৪এবারের এশিয়া কাপে সাইম আইয়ুব শূন্য রানে আউট হলেন ৪ বার। এর মধ্যে গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচেই টানা শূন্য রানে আউট হয়েছিলেন যথাক্রমে ওমান, ভারত ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে।
৯আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে সাইমের শূন্য সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯–এ। পাকিস্তানের হয়ে যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শূন্য রানে আউট হয়েছেন উমর আকমল—১০ বার (৭৯ ইনিংসে)। শহীদ আফ্রিদি শূন্য রানে আউট হয়েছেন ৮ বার। তবে আফ্রিদি খেলেছেন ৯০ ইনিংস, সাইম এর অর্ধেক (৪৫) ইনিংসেই তাঁকে টপকে গেছেন।
টুর্নামেন্ট–ফ্লপআইসিসির পূর্ণ সদস্য দেশগুলোর খেলোয়াড়দের মধ্যে এক টুর্নামেন্টে একজন ব্যাটসম্যানের সবচেয়ে বেশি বার শূন্য রানে আউট হওয়ার ‘রেকর্ড’ এখন সাইমের। এত দিন এই তালিকার শীর্ষে ছিলেন যৌথভাবে চারজন।
২০১৬ এশিয়া কাপে বাংলাদেশের মাশরাফি, ২০০৯ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের আন্দ্রে ফ্লেচার, ২০২৪ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের তানজিদ হাসান এবং ২০২২ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের রেজিস চাকাভা ৩ বার করে শূন্য রানে আউট হয়েছিলেন।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সম্মানসূচক অস্কার পেলেন টম ক্রুজ
ফিল্ম আইকন টম ক্রুজকে সম্মানসূচক অস্কার প্রদান করা হয়েছে। রবিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে গভর্নর্স অ্যাওয়ার্ডের মঞ্চে এই পুরস্কার টম ক্রুজের হাতে তুলে দেন মেক্সিকান নির্মাতা আলেহান্দ্রো জি. ইনারিতু।
তাছাড়া একই সম্মানসূচক পুরস্কার পেয়েছেন কোরিওগ্রাফার ও অভিনেত্রী ডেবি অ্যালেন, মিউজিক আইকন ডলি পার্টন এবং প্রোডাকশ ডিজাইনার উইন থমাস। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য হলিউড রিপোর্টার এ খবর প্রকাশ করেছে।
আরো পড়ুন:
কনসার্টে গায়ক একনের পরনের প্যান্ট নিয়ে টানাটানি
চতুর্থ সন্তানের মা হলেন কার্ডি বি
টম ক্রজ বলেন, “সিনেমা আমাকে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিয়েছে। ভিন্নবিষয়কে উপলদ্ধি করা ও সম্মান করতে এটি আমাকে সাহায্য করে। পৃথিবীর যেখান থেকেই আসি না কেন, থিয়েটারে আমরা একসঙ্গে হাসি, একসঙ্গে অনুভব করি, একসঙ্গে স্বপ্ন দেখি। আর এটাই এই শিল্পের শক্তি। এ কারণেই এটি গুরুত্বপূর্ণ, এ কারণেই এটি আমার কাছে অর্থবহ। তাই চলচ্চিত্র তৈরি করা শুধু আমার কাজ নয়, আমি কে, এটি তারই অংশ।”
অ্যাকাডেমির সভাপতি জ্যানেট ইয়াং প্রেস বিজ্ঞপ্তি বলেন, “অ্যাকাডেমির বোর্ড অব গভর্নর্স এই মেধাবি শিল্পীদের সম্মান জানাতে পেরে গর্বিত। ডেবি অ্যালেন একজন পথপ্রদর্শক কোরিওগ্রাফার এবং অভিনেত্রী; যার কাজ প্রজন্মের পর প্রজন্মকে মুগ্ধ করেছে; বিভিন্ন ধারার সীমানা অতিক্রম করেছে। টম ক্রুজের চলচ্চিত্র, থিয়েট্রিক্যাল অভিজ্ঞতা এবং স্টান্ট আমাদের সবাইকে অনুপ্রাণিত করেছে।”
চলচ্চিত্র শিল্প ও এমন ব্যক্তিকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়, যার মানবিক প্রচেষ্টা মানবকল্যাণে উন্নতী এবং বৈষম্য দূরীকরণে অবদান রেখে শিল্পের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে।
ঢাকা/শান্ত