সিধেসাদা মিষ্টি মেয়ে ‘পুনম’। ২০০৬ সালে ‘বিবাহ’ ছবির মাধ্যমে চরিত্রটি ঘরে ঘরে ঢুকে গিয়েছিল। সেই সঙ্গে দর্শকের হৃদয়ে পাকাপাকিভাবে জায়গা করে নিয়েছিলেন অমৃতা রাও। এত বছরে অনেক ছবিতে অভিনয় করেছেন। ‘ইশ্ক–বিশ্ক’, ‘ম্যায় হু না’, ‘মাস্তি’ বা ‘জলি এলএলবি’—একের পর এক সাফল্যের পালক। তবু এখনো দর্শক তাঁকে বেশি মনে করেন ‘বিবাহ’ ছবির পুনম হিসেবেই।
নতুন করে আবার আলোচনায় অমৃতা। ‘জলি এলএলবি ৩’–এ তাঁর চরিত্রটি সাড়া ফেলেছে। ছবির প্রচারণায় গিয়ে এক পডকাস্টে খোলাসা করেছেন নিজের অভিনয়জীবনের নানা কথা। শুনিয়েছেন কিছু জানা, কিছু অজানা অভিজ্ঞতা।
আলোচনায় ঘুরে ফিরে এসেছে পুরোনো ছবির প্রসঙ্গ। অমৃতা বলেন, ‘বিবাহ’ তাঁর জীবনের বিশেষ ছবি। এ ছবির হাত ধরেই ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছিলেন তিনি। বলিউডের চাকচিক্য থেকে দূরে থেকেও আজও দর্শকের স্মৃতিতে টিকে আছেন কেবল এ ছবির জন্য। তাঁর ভাষ্যে, ‘আমি মনে করি, বিবাহ আমার কাছে একেবারেই আধ্যাত্মিক ছবি। ওপরওয়ালার কাছ থেকে পাওয়া এক উপহার।’
অমৃতা রাও। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
পশ্চিমবঙ্গে আরো ২৬ বাংলাদেশি জেলে গ্রেপ্তার
আন্তর্জাতিক জলসীমা অতিক্রম করে ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশের অভিযোগে আরো ২৯ জন বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে গ্রেপ্তার করেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড পুলিশ। জব্দ করা হয়েছে তাদের মাছ ধরার ট্রলারটিও।
রবিবার গভীর রাতে ভারতীয় জলসীমায় ঢুকে পড়ার অভিযোগে তাদের আটক করে ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনী। পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য রবিবার রাতে তাদের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
আরো পড়ুন:
বাংলাদেশ সীমান্তে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় ৩০০ জন
সৌদিতে বাস-ট্যাঙ্কারের সংঘর্ষে ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী নিহত
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, মাঝ সমুদ্রে মাছ ধরতে এসে পথ হারিয়ে ভারতীয় জলসীমায় ঢুকে পড়ে ওই বাংলাদেশি মৎস্যজীবীরা।
এর আগে, শনিবার রাতে, ২৯ জন বাংলাদেশি জেলেকে আটক করা হয়েছিল এবং তাদের সোমবার কাকদ্বীপ মহকুমা আদালতে হাজির করার কথা রয়েছে। এখন, আবারও, রবিবার ভোরে, আরো ২৬ জন বাংলাদেশি জেলেকে আটক করা হলো।
যদিও বাংলাদেশ সরকার বারবার অভিযোগ করেছে যে, ভারতীয় জেলেরা সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে, সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো দেখায় যে বাংলাদেশি মাছ ধরার ট্রলারগুলো ক্রমবর্ধমানভাবে সমুদ্রসীমা লঙ্ঘন করছে এবং ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ করছে। ফলে উপকূলীয় সীমান্ত এলাকায় নজরদারি জোরদার করেছে কোস্টগার্ড এবং পুলিশ প্রশাসন।
ঢাকা/সুচরিতা/ফিরোজ