কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির ডেটিং অ্যাসিস্ট্যান্ট চালু করল ফেসবুক
Published: 27th, September 2025 GMT
নিজেদের ডেটিং সেবায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিনির্ভর ‘ডেটিং অ্যাসিস্ট্যান্ট’ ও ‘মিট কিউট’ নামের নতুন সুবিধা চালু করেছে ফেসবুক। ডেটিং অ্যাসিস্ট্যান্ট মূলত একটি এআই চ্যাটবট, যা ব্যবহারকারীদের আগ্রহ ও পছন্দ অনুযায়ী সঙ্গী খুঁজতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি প্রোফাইল আরও কার্যকরভাবে সাজানোর পরামর্শও দেবে। সুবিধাটি ফেসবুক ডেটিংয়ের ‘ম্যাচেস’ ট্যাবে যুক্ত করা হয়েছে। ধাপে ধাপে এটি যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার ব্যবহারকারীদের জন্য চালু করা হবে।
এক ঘোষণায় ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা জানিয়েছে, ডেটিং অ্যাসিস্ট্যান্ট ও মিট কিউট নামের নতুন এআই সুবিধাগুলো ব্যবহারকারীদের ডেটিং অভিজ্ঞতাকে বর্তমানের তুলনায় আরও সহজ ও আকর্ষণীয় করে তুলবে। যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় প্রতি মাসে শত শত তরুণ (১৮-২৯ বছর বয়সী) ফেসবুক ডেটিং প্রোফাইল তৈরি করেন। তরুণদের মধ্যে ম্যাচের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১০ শতাংশ বেড়েছে। নতুন সুবিধাগুলো চালুর ফলে ব্যবহারকারীদের আর অনবরত সোয়াইপ করতে হবে না বা বাড়তি অর্থ খরচ করে সঙ্গী খুঁজতে হবে না।
মেটার তথ্যমতে, মিট কিউট সুবিধাটি তৈরি করা হয়েছে অনলাইন ডেটিংয়ে সিদ্ধান্তহীনতার সমস্যা কমাতে। ব্যক্তিগত অ্যালগরিদমের মাধ্যমে এটি ব্যবহারকারীদের জন্য সপ্তাহে একবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি ম্যাচ প্রস্তাব করবে। ব্যবহারকারী চাইলে ওই ম্যাচের সঙ্গে আলাপ শুরু করতে পারবেন, না চাইলে ‘আনম্যাচ’ করে সরে আসতে পারবেন। ভবিষ্যতে সময়সীমা বাড়ানো বা পরিবর্তনের বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশে ফেসবুক ডেটিং সেবা চালু হলেও বাংলাদেশে এখনো চালু হয়নি। ফেসবুক ধীরে ধীরে নতুন অঞ্চলে সেবাটি সম্প্রসারণ করছে, তবে বাংলাদেশ এখনো সে তালিকার বাইরে।
সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ফ সব ক
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে