দেশে আর চেতনার ব্যবসা চলবে না: সালাহউদ্দিন
Published: 27th, September 2025 GMT
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘‘রাজনীতি দিয়ে ইসলামকে বিভক্ত করতে চাওয়াদের ভোটের মাধ্যমে জবাব দিতে হবে। যারা জান্নাতের টিকেট বিক্রি করতে চাইছে, তারা ধর্ম ব্যবসায়ী। এই দেশে আর চেতনার ব্যবসা চলবে না।’’
শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) কুমিল্লায় বিএনপির কাউন্সিলে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন।
আরো পড়ুন:
নিউইয়র্কে ডিমকাণ্ড: হার্ড লাইনে এনসিপি, ‘প্রভাব পড়বে রাজনীতিতে’
বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে শ্রম সংস্কার অপরিহার্য: প্রধান উপদেষ্টা
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘‘একাত্তরের চেতনা ব্যবসা করতে করতে শেখ হাসিনা শেষ পর্যন্ত দিল্লিতে আশ্রয় নিয়েছে। দলটির রাজনীতির মৃত্যু হয়েছে ঢাকায়, আর দাফন হয়েছে দিল্লিতে। একাত্তরের চেতনা ব্যবসা দেশের মানুষ ধারণ করেনি। তেমনি জুলাইয়ের চেতনাও যেন কেউ বিক্রি না করে।’’
তিনি বলেন, ‘‘প্রত্যেকটি হত্যার বিচার হবে। কিন্তু, বিচার একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। ইতিমধ্যে বিচার শুরু হয়েছে। আগামীতে ট্রাইব্যুনাল, প্রসিকিউশন ও তদন্ত দল বাড়ানো হবে।’’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘‘সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হতে পারে। সকলে ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না।’’
ঢাকা/রুবেল/রাজীব
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ ব এনপ র ব যবস
এছাড়াও পড়ুন:
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সংবিধানে 'মহান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস' পুনর্বহাল করা হবে : সালাহউদ্দিন আহমদ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সময় 'মহান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস' সংবিধানের প্রস্তাবনা ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিতে ছিল। সেটা পরবর্তীতে তুলে দেওয়া হয়েছে। বিএনপি ক্ষমতায় যেতে পারলে সেটি সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে।
আজ শনিবার দুপুরে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে প্রধান বক্তার বক্তব্যে সালাহউদ্দিন আহমদ এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, কওম হিসেবে, মুসলমান হিসেবে বিভক্তি এবং দুর্বলতার কারণে ফিলিস্তিনের গাজাবাসী, আরাকানের রোহিঙ্গাসহ সারা পৃথিবীতে মুসলমানদের হত্যাযজ্ঞের শিকার হতে হচ্ছে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, 'ইনশাআল্লাহ, যদি বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায়, সরকার পরিচালনার দায়িত্ব আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের দেয়, এ দেশের জনগণ যদি আমাদের মহব্বত করে দায়িত্ব দেয়, যদি আপনারা সবাই সহযোগিতা করেন, মঞ্চে উপবিষ্ট যারা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, পীরে কামেল, হজরত, ওলামায়ে কেরাম, আমাদের দেশের বুজুর্গানে দ্বীন যারা আমাদের পরিচালিত করেন, সবাই যদি আপনারা সহযোগিতা করেন, একসাথে থাকেন, তাহলে আপনাদের এখানে আজকে যে সমস্ত দাবি-দাওয়া আছে, আমরা সকল দাবি-দাওয়া এই প্রস্তাবের পক্ষে ইনশাআল্লাহ কানুনি ব্যবস্থা...’
তাঁর বক্তব্য শেষ হওয়ার আগেই মঞ্চ থেকে অনেকে এবং সামনে উপবিষ্টরা সালাহউদ্দিন আহমদকে নিজ মুখে কাদিয়ানিদের কাফির ঘোষণার দাবি তুলে হইচই শুরু করেন।
ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন। আজ শনিবার দুপুরে