১৮৬৪ সালে যাত্রা শুরু করে ঢাকা মিউনিসিপ্যালিটি। রাস্তাঘাট নির্মাণ ও মেরামত, পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থা, পানীয় জলের সরবরাহ, আবর্জনা অপসারণের মতো কাজ শুরু করে। এ সময় রেলপথ ও নৌপথের যথেষ্ট উন্নতি ঘটে।

বুড়িগঙ্গা নদী দিয়ে ঢাকার সঙ্গে কলকাতাসহ বিভিন্ন শহরের যোগাযোগ স্থাপিত হয়। এই যোগাযোগব্যবস্থার উন্নতির কারণে শহরের পরিধিও বাড়তে থাকে। নতুন নতুন এলাকায় গড়ে ওঠে বসতি।

সূত্রাপুর, লালবাগ, ওয়ারী, নারিন্দা বিকশিত হতে শুরু করে। অবশ্য বুড়িগঙ্গা নদীতীরবর্তী ফরাশগঞ্জ আগেই জমজমাট ছিল। কারণ, সেটা ছিল ফরাসি বণিকদের ব্যবসাকেন্দ্র। ইংরেজরা এ অঞ্চলে আসার আগে ফরাসি, পর্তুগিজ, ওলন্দাজ, আর্মেনীয়দের আধিপত্য ছিল।

মঙ্গলবাসের বর্তমান অবস্থা.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা

কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’

সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।

সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ