‘শক্তিশালী প্রতিপক্ষ’ ব্রাজিলকে নিয়ে কী বললেন স্কালোনি
Published: 24th, March 2025 GMT
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা ম্যাচ মানেই উত্তাপ আর রোমাঞ্চ। ‘সুপার ক্লাসিকো’র এই ম্যাচটি ঘিরে ভক্ত-সমর্থকদের প্রত্যাশার পারদও থাকে বেশ উঁচুতে। বাংলাদেশ সময় বুধবার সকালে তেমনই এক উত্তাপের ম্যাচে মুখোমুখি হবে এই দুই দল।
এই ম্যাচের আগে দুই দল এখন ব্যস্ত চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে। এর মধ্যে প্রতিপক্ষ ব্রাজিলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন আর্জেন্টিনা কোচ লিওনেল স্কালোনি। ব্রাজিলকে ‘শক্তিশালী প্রতিপক্ষ’ উল্লেখ করে বলেছেন, ম্যাচটি তাদের জন্য অনেক কঠিন হতে যাচ্ছে।
কাতার বিশ্বকাপ থেকে রীতিমতো উড়ছে আর্জেন্টিনা। ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জিতে সেই ছন্দ এখনো ধরে রেখেছে তারা। ২০২৬ বিশ্বকাপের বাছাইয়েও সবার ওপরে আছে আর্জেন্টিনা।
আরও পড়ুনআর্জেন্টিনা কোচ স্কালোনি সন্তুষ্ট হবেন না কেন২২ মার্চ ২০২৫এখন সুযোগ আছে সবার আগে দক্ষিণ আমেরিকা থেকে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করার সুযোগও। পরের ম্যাচে ব্রাজিলের বিপক্ষে এক পয়েন্ট পেলেই বিশ্বকাপের টিকিট পাবে আর্জেন্টিনা। তবে এর আগে নিজেদের ম্যাচে বলিভিয়া জয় না পেলেও মাঠে না নেমেই বিশ্বকাপ নিশ্চিত হবে ‘আলবিসেলেস্তেদের’।
দারুণ ছন্দে আছে আর্জেন্টিনা.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আর জ ন ট ন ব শ বক প
এছাড়াও পড়ুন:
অধ্যাপক ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা থাকাকালে তাঁর ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্বের উল্টো যাত্রা ঘটল: অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ‘থ্রি জিরো’ (তিন শূন্য) তত্ত্ব সমর্থন করেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। কিন্তু অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনামলে তার উল্টো যাত্রা হচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তিনি থাকা অবস্থায় তাঁর থ্রি জিরো তত্ত্বের যে উল্টো যাত্রাটা ঘটল, এটা তাঁর খেয়াল করা দরকার। আমরা চাই, থ্রি জিরো তত্ত্বটাই অগ্রসর হোক।’
সোমবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলোর কার্যালয়ে এক গোলটেবিল বৈঠকে অংশ নিয়ে আনু মুহাম্মদ এ কথা বলেন। ‘রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তর যেভাবে হতে পারে’ শিরোনামে যৌথভাবে এ বৈঠকের আয়োজন করে ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) ও প্রথম আলো।
বৈঠকে অর্থনীতির অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের “থ্রি জিরো” (তিন শূন্য) তত্ত্ব সারা পৃথিবীতে পরিচিত। আমি এটা খুবই সমর্থন করি যে শূন্য কার্বন নিঃসরণ, শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য দারিদ্র্য। কিন্তু পুরো যাত্রাটা তো হচ্ছে উল্টো দিকে। অধ্যাপক ইউনূসের একটা সুযোগ ছিল যে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে থ্রি জিরো তত্ত্বের বাস্তবায়নের একটা মডেল হিসেবে বাংলাদেশকে দাঁড় করানোর কিছু চেষ্টা করা। কিন্তু আমরা দেখছি, কীভাবে কার্বন নিঃসরণ আরও বাড়ে, সেটার একটা চেষ্টা চলছে। গত ১০ মাসে লক্ষাধিক বেকারত্ব বেড়েছে শুধু কারখানা বন্ধ করার কারণে আর দারিদ্র্য বেড়েছে ২৫ থেকে ৩০ লাখ। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তিনি থাকা অবস্থায় তাঁর থ্রি জিরো তত্ত্বের যে উল্টো যাত্রাটা ঘটল, এটা তো তাঁর একটু খেয়াল করা দরকার। এতে তো আমরা খুশি না। আমরা তো চাই যে থ্রি জিরো তত্ত্বটাই অগ্রসর হোক।’
‘রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তর যেভাবে হতে পারে’ শীর্ষক গোলটেবিলে আলোচকদের একাংশ। সোমবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ে