গ্রিনল্যান্ডকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে চান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে ডেনমার্ক বলছে, এভাবে কোনো দেশকে সংযুক্ত করা যায় না। মূলত ট্রাম্প ও তাঁর প্রশাসনের পক্ষ থেকে গ্রিনল্যান্ডকে যুক্তরাষ্ট্রের অধীনে আনার জন্য বারবার চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী ম্যাটে ফ্রেডরিকসেন কঠোরভাবে তার মোকাবিলা করছেন বলে জানিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, এটা কেবল ডেনমার্ক বা গ্রিনল্যান্ডের প্রশ্ন নয়। বহু প্রজন্ম ধরে আমরা আটলান্টিক-সংলগ্ন এলাকায় যে অঞ্চল গড়ে তুলেছি, এটা তার শৃঙ্খলার প্রশ্ন। গ্রিনল্যান্ডের নতুন ও বিদায়ী প্রধানমন্ত্রীদের উপস্থিতিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, কোনো দেশকে এভাবে নিজের দেশের সঙ্গে যুক্ত করে নেওয়া যায় না। এমনকি, সুরক্ষার দোহাই দিয়েও নয়। 

গ্রিনল্যান্ড ডেনমার্কের অংশ হলেও অভ্যন্তরীণ বিষয়ে তারা স্বায়ত্তশাসিত। যদিও ডেনমার্ক তাদের প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্র বিষয়গুলো দেখে। রাশিয়া এবং চীনকে মোকাবিলা করার জন্য ট্রাম্প গ্রিনল্যান্ডের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতা বাড়াতে চান। বিশেষজ্ঞদের মতে, একই সঙ্গে তিনি ওই দেশের প্রাকৃতিক সম্পদের ওপরও দখল চান। খবর সিএনএনের।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: য ক ত কর

এছাড়াও পড়ুন:

তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।

উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।

ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।

এএএম//

সম্পর্কিত নিবন্ধ