এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেছেন ড. মো. তৌহিদুল আলম খান। সোমবার তিনি যোগদান করেন। 

বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে ৩২ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ও পেশাদার ব্যাংকার হিসেবে পরিচিত তৌহিদুল আলম খান এর আগে ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।

ড.

তৌহিদ ১৯৯৩ সালে অগ্রণী ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার হিসেবে তার ব্যাংকিং ক্যারিয়ার শুরু করেন। পরবর্তীতে প্রাইম ব্যাংকে তিনি সিন্ডিকেশন্স অ্যান্ড স্ট্রাকচার্ড ফিন্যান্স বিভাগের নেতৃত্ব দেন এবং বাংলাদেশে বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সিন্ডিকেশন ফিন্যান্সিংয়ে লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।

তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রাইম ব্যাংক ও ব্যাংক এশিয়ায় প্রধান ব্যবসায়িক কর্মকর্তা (সিবিও), প্রধান ঋণ ঝুঁকি কর্মকর্তা (সিআরও) এবং প্রধান মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ ও পরিপালন কর্মকর্তাসহ (ক্যামেলকো) ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।

নটরডেমিয়ান তৌহিদুল আলম খান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিন্যান্সে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএমএবি) একজন ফেলো সদস্য। তিনি ব্যাংকিং সেক্টরে জিআরআই পদ্ধতিতে টেকসই ঋণ ঝুঁকির ওপর গবেষণা করেন ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

ড. তৌহিদ বাংলাদেশের প্রথম সার্টিফাইড সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্টিং অ্যাসিউরার (সিএসআরএ) হিসেবে স্বীকৃত। শিক্ষা ও গবেষণামূলক অবদানের জন্য তিনি অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন, যা তাকে অর্থনীতি ও টেকসই উন্নয়ন কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে একজন সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ত হ দ ল আলম খ ন কর মকর ত ন কর ন

এছাড়াও পড়ুন:

ত্রাস সৃষ্টি, টার্গেট কিলিং: ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের অন্ধকারাচ্ছন্ন ভাবমূর্তি

আর্জেন্টিনার একজন ধনী ব্যবসায়ী হঠাৎ সিরিয়ায় ব্যবসা করতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। নিজেকে তিনি সিরীয় বংশোদ্ভূত একজন লেবানিজ ব্যবসায়ী বলে পরিচয় দেন। বলেন, ফিরতে চান নিজের দেশে, শিকড়ের কাছে।

নাম তাঁর কামেল আমিন সাবেত। তিনি আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস এইরেসে বাস করা ধনী সিরীয়দের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে তোলেন, ১৯৬২ সালে তাঁদের হাত ধরেই ব্যবসা করতে চলে যান সিরিয়ায়।

নেটফ্লিক্সে ২০১৯ সালে মুক্তি পাওয়া ‘দ্য স্পাই’ সিরিজের গল্প এই কামেল আমিন চরিত্রকে ঘিরে। কামেল কাল্পনিক কোনো চরিত্র নয়, বরং চরম ধূর্ততা দেখিয়ে প্রতিপক্ষের অন্দরমহলে পৌঁছে যাওয়া মোসাদের এক ছদ্মবেশী এজেন্ট। তাঁর প্রকৃত নাম এলি কোহেন, মোসাদের এজেন্ট হিসেবে সারা বিশ্ব যাঁকে চেনে।

কামেল আমিন ছদ্ম নামে এলি কোহেন সিরিয়া সরকার এবং দেশটির সেনাবাহিনীর শীর্ষপর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিলেন।

মোসাদের গোয়েন্দা এলি কোহেন

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • দিনমজুর বাদশা মিয়াকে আমাদের সাধুবাদ
  • প্রেমিককে সামনে আনলেন জেনিফার
  • ‘কাণ্ডজ্ঞান’ নিয়ে কটাক্ষের শিকার মাধুরী
  • ফিফপ্রোর একাদশ: মেসি–রোনালদোর জায়গা হয়নি, ইয়ামাল সর্বকালের সর্বকনিষ্ঠ
  • নেপালে তুষারধসে ৭ পর্বতারোহীর মৃত্যু
  • অস্কার মনোনীত অভিনেত্রী ডায়ান মারা গেছেন
  • এক যে আছে মন
  • নিউ ইয়র্কে মেয়র নির্বাচন আজ, কুওমোকে সমর্থন ট্রাম্পের
  • ফিলিস্তিনি বন্দীকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, ইসরায়েলে সেনাবাহিনীর সাবেক প্রসিকিউটর গ্রেপ্তার
  • ত্রাস সৃষ্টি, টার্গেট কিলিং: ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের অন্ধকারাচ্ছন্ন ভাবমূর্তি