বোনাস লভ্যাংশ প্রদানে সম্মতি পায়নি আইপিডিসি ফাইন্যান্স
Published: 7th, May 2025 GMT
পুঁজিবাজারে আর্থিক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আইপিডিসি ফাইন্যান্স পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ঘোষিত বোনাস লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের প্রদানের জন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সম্মতি পাওয়া যায়নি।
বুধবার (৭ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত বছরের (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ রয়েছে। ফলে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের বিপরীতে ০.
আইন অনুযায়ী, বিএসইসির অনুমোদন ছাড়া কোনো কোম্পানি শেয়ারহোল্ডারদের বোনাস লভ্যাংশ প্রদান করতে পারবে না। তাই বোনাস শেয়ার ঘোষণার পর তা প্রদানের লক্ষ্যে যে কোনো কোম্পানিটি নিয়ন্ত্রক সংস্থার সম্মতির জন্য আবেদন করে থাকে। সার্বিক দিক বিবেচনা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থার সম্মতি পেলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি শেয়ারহোল্ডারদের বোনাস লভ্যাংশ প্রদান করতে পারবে।
ঢাকা/এনটি/ইভা
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
‘জেড’ ক্যাটাগরিতে আরএকে সিরামিকস
পুঁজিবাজারে সিরামিক খাতে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানি আরএকে সিরামিকস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত হয়েছে।
সোমবার (৫ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) শর্ত অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঘোষিত লভ্যাংশ বিতরণে ব্যর্থ হওয়ায় আরএকে সিরামিকস (বাংলাদেশ) লিমিটেডকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে। সোমবার (৫ মে) থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে কোম্পানিটি।
আরো পড়ুন:
এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে
রেনাটার ৯ মাসে মুনাফা কমেছে ৩০ শতাংশ
এদিকে, ক্যাটাগরি পরিবর্তনের কারণে আরএকে সিরামিকস (বাংলাদেশ) লিমিটেডকে ঋণ সুবিধা দিতে ব্রোকার হাউজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংককে নিষেধ করেছে ডিএসই, যা সোমবার থেকেই কার্যকর হবে।
গত ২০ মে বিএসইসির ‘জেড’ শ্রেণি নিয়ে জারি করা নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরপর দুই বছর বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ না দিলে, আইন অনুযায়ী নিয়মিত এজিএম না করলে, সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ ছাড়া ছয় মাসের বেশি উৎপাদন বা কার্যক্রম বন্ধ থাকলে, পুঞ্জীভূত লোকসান পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে বেশি হলে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঘোষিত লভ্যাংশের ন্যূনতম ৮০ শতাংশ বিতরণ না করলে কোনো কোম্পানিকে ‘জেড’ শ্রেণিভুক্ত করা যাবে।
ঢাকা/এনটি/রফিক