জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, শাহবাগে ফ্যাসিবাদ তৈরি হয়েছিল, সেই শাহবাগেই ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত পতন ঘটবে।

শুক্রবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘যে শাহবাগে ফ্যাসিবাদ তৈরি হয়েছিল, সেই শাহবাগেই ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত পতন ঘটবে। শুধু সময়ের অপেক্ষা। আমাদের জুলাইয়ের সকল শক্তির ঐক্যবদ্ধ লড়াই চলবে।’

এদিকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ করেছে এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, হেফাজতে ইসলাম ও ইনকিলাব মঞ্চসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠন। অবরোধের ফলে শাহবাগ থেকে সায়েন্সল্যাব, টিএসসি ও বাংলামোটরগামী রাস্তায় যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।

এদিন বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটে এই অবরোধ কর্মসূচি শুরু হয় এনসিপির মূখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহের নেতৃত্বে। অবরোধ কর্মসূচি শুরুর পর থেকে এখানে অংশ নেওয়া সবাই বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। 

সরেজমিনে দেখা যায়, বিভিন্ন স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠেছে শাহবাগ মোড়।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এনস প শ হব গ অবর ধ

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাবিতে যানজট ও দুর্ঘটনা কমানোর উদ্যোগ ছাত্রদল নেতাকর্মীদের

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাস এলাকায় যানজট ও দুর্ঘটনা কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এরই অংশ হিসেবে শুক্রবার পলাশী বাজার এলাকায় জেব্রা ক্রসিং অঙ্কন ও দুর্ঘটনা নিরোধক ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হয়েছে। এসময় রিকশাচালক ও পথচারীদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টিতে প্লাকার্ডও বিতরণ করা হয়।

ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. তরিকুল ইসলাম তারিকের নেতৃত্বে সচেতনতামূলক এ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাবি শাখা ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন, আবুল কাসেম প্রধান, রাকিব হোসেন, সদস্য সাব্বির আহম্মেদ, ইদ্রিস আলী মুরাদ, সায়মনসহ হল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।

ছাত্রদল নেতা তরিকুল ইসলাম তারিক বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সন্নিকটে পলাশী বাজারে সবসময় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন সময় ব্যাটারিচালিত রিকশাসহ অন্যান্য যানবাহনে দুর্ঘটনা ঘটে। সম্প্রতি আমি নিজেও ব্যাটারিচালিত রিকশা ধাক্কায় দুর্ঘটনার শিকার হই। এতে আমার হাত ও পায়ে আঘাত লাগে। এ ছাড়া ঢাবি ও বুয়েটের শিক্ষার্থীরা পলাশী মোড়ে কেনাকাটা করতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়েন। এসব কারণে যানজট ও দুর্ঘটনা রোধে ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন ও সচেতনতা সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ