ভারতের জম্মু ও অমৃতসরে বিস্ফোরণের শব্দ
Published: 10th, May 2025 GMT
ভারতনিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীর ও পার্শ্ববর্তী পাঞ্জাব রাজ্যে শিখদের পবিত্র শহর অমৃতসরের বিভিন্ন স্থানে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
ভারতীয় সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, প্রায় তিন দশকের মধ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে সবচেয়ে ভয়াবহ লড়াইয়ে শুক্রবার গভীর রাতে তারা ড্রোন ভূপাতিত করছে।
এক প্রতিবেদনে রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
পরমাণু শক্তিধর প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে তিন দিন ধরে চলা সংঘাতে প্রথম অমৃতসরে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেল।
একাধিক কর্মকর্তা ও রয়টার্সের একজন সাংবাদিক জানিয়েছেন, ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের জম্মুর আকাশে লাল শিখা ও 'প্রজেক্টাইল' দেখা গেছে।
বৃহস্পতিবার জম্মু বিমানবন্দরের কাছে একাধিক বিস্ফোরণের পর পুরো এলাকা বিদ্যুৎহীন।
'ড্রোন দেখা গেছে.
অন্যান্য নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভারতের কাশ্মীরের শ্রীনগর শহরের বিমানবন্দরের কাছে ১০টি বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে এবং অমীমাংসিত এই অঞ্চলে আরও ১২টি স্থানে বিস্ফোরণ ঘটেছে।
এ ব্যাপারে পাকিস্তান তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি। বৃহস্পতিবার রাতে একই এলাকায় হামলার অভিযোগ তারা প্রত্যাখ্যান করেছে।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ককটেল-সদৃশ বস্তুর বিস্ফোরণ, তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ককটেল সদৃশ বস্তুর বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে টিএসসিজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে টিএসসি এলাকার রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশের ঘাসের মধ্যে এ বিস্ফোরণ ঘটে। তবে, কে বা কারা এই বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, সে ব্যাপারে জানা যায়নি। এই ঘটনার প্রতিবাদে রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে রাত এগারোটায় তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল করে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ।
বিস্ফোরণের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমেদ বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। সিসিটিভির ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করে জানার চেষ্টা করছি, কারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে।
এদিকে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল শেষে প্রক্টর অফিসের সামনে সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ।
সংবাদ সম্মেলনে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার বলেন, আমরা মনে করছি ক্যাম্পাস নিরাপদ। কিন্তু কেউ যদি ক্যাম্পাসকে অনিরাপদ করার চেষ্টা করে, তাহলে এটা কৃত্রিম। আমরা মনে করি ক্যাম্পাসে ককটেল মেরে ডাকসু বন্ধ করা যাবে না। এটা অবশ্যই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আজকে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডাকসুর জন্য প্রস্তুত। আর আজই যখন এমন ঘটনা ঘটে, সেটা ডাকসু বন্ধ করার অপতৎপরতারই অংশ।