দেখতে পারেন মা নিয়ে আলোচিত এই ১২ সিনেমা
Published: 11th, May 2025 GMT
১১. ‘টার্মস অব এনডিয়ারমেন্ট’
হাস্যরসাত্মক হলিউডি ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৮৩ সালে। ১১টি মনোনয়ন পেয়ে ৫টি অস্কার জেতে মা-মেয়ের গল্পের এই ছবি। গোল্ডেন গ্লোব তো আছেই। মায়ের চরিত্রে অভিনয় করা ম্যাকলেইনি দুটিতেই জিতে নিয়েছিলেন সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার।
১০. ‘মাস্ক’
১৯৮৫ সালে হলিউডে মুক্তি পায় জীবনীভিত্তিক এই ছবি। ছেলের অসুখের সঙ্গে মায়ের লড়াই চোখে পড়বে সত্য ঘটনার এই ছবিতে। কানের সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কারটা গেছে মায়ের চরিত্রে অভিনয় করা শেরের ঝুলিতে।
৯.
‘দ্য বাবাডুক’
অস্ট্রেলিয়ান-কানাডিয়ান এই ভৌতিক মনস্তাত্ত্বিক ছবিটি মুক্তি পায় ২০১৪ সালে। স্বামীর মৃত্যুর পর ছয় বছর বয়সী ছেলেকে নিয়ে বিধবা মায়ের গল্প দেখানো হয়েছে এই ছবিতে। এসি ডেভিস অভিনয় করেছেন মায়ের চরিত্রে। বক্স অফিসে ভালো সারা ফেলেছিল ‘দ্য বাবাডুক’।
৮. ‘মামা রোমা’
১৯৬২ সালে মুক্তি পায় ইতালির এই ছবিটি। সাবেক যৌনকর্মী ও তাঁর ১৬ বছর বয়সী ছেলের কষ্টের জীবন নিয়ে গড়ে উঠেছে ছবির গল্প। যৌনকর্মী ও মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন অ্যানা মাগনানি।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ম য় র চর ত র
এছাড়াও পড়ুন:
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আল-জাজিরার ৪ সাংবাদিক নিহত
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আল জাজিরার চার সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। রোববার এ ঘটনা ঘটে বলে গাজার আল-শিফা হাসপাতালের পরিচালক জানিয়েছেন।
নিহতরা হলেন আল জাজিরা আরবীর পরিচিত সংবাদদাতা আল–শরীফ (২৮), সংবাদদাতা মোহাম্মদ কুরেইকেহ এবং ক্যামেরা অপারেটর ইব্রাহিম জাহের ও মোহাম্মদ নুফাল।
আল-শরিফ উত্তর গাজা থেকে দীর্ঘদিন ধরে নিয়মিত প্রতিবেদন করে আসছিলেন। গতকাল আল শিফা হাসপাতালের প্রধান ফটকের বাইরে সাংবাদিকদের জন্য স্থাপিত একটি তাঁবুতে ইসরায়েলি হামলায় মারা যান তিনি।
নিহত হওয়ার কিছুক্ষণ আগে এক্সে (সাবেক টুইটার) আল-শরীফ লিখেছেন, গাজা নগরীর পূর্ব ও দক্ষিণ অংশে তীব্র বোমাবর্ষণ শুরু করেছে ইসরায়েল। তাঁর শেষ ভিডিওতে ইসরায়েলের ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। এতে অন্ধকার আকাশ মুহূর্তের জন্য কমলা আলোয় আলোকিত হয়ে ওঠে।
আল-শরীফকে হত্যার পর এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাঁর বিরুদ্ধে হামাসের একটি শাখার নেতৃত্ব দেওয়ার অভিযোগ করেছে। ফিলিস্তিনি ওই সংগঠনের সঙ্গে তাঁর সম্পৃক্ততার ‘সুনির্দিষ্ট প্রমাণ’ সম্বলিত নথি তাদের কাছে আছে বলে দাবি তাদের।
তবে ইউরো-মেডিটেরেনিয়ান হিউম্যান রাইটস মনিটরের বিশ্লেষক মুহাম্মদ শেহাদা আল জাজিরাকে বলেন, আল-শরীফের সহিংস কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার ‘কোনো ধরনের প্রমাণ নেই’। তার ভাষায়, ‘সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে থাকাই ছিলো তাঁর প্রতিদিনের রুটিন।’
সম্প্রতি আল জাজিরা মিডিয়া নেটওয়ার্ক গাজা উপত্যকায় তাদের সাংবাদিকদের, বিশেষ করে আল-শরীফকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর ‘উসকানিমূলক প্রচারণার’ তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।