ডেন্টাল অ্যানাটমিতে ডা. মুশফিক ও ডা. ইমনের অনন্য অর্জন
Published: 14th, May 2025 GMT
ডেন্টাল অ্যানাটমি বিষয়ে এমডি পাস করেছেন ডা. মুশফিকুর রহমান ও ডা. খন্দকার ইমানুজ্জামান ইমন। তারা বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডেন্টাল অ্যানাটমি বিষয়ে এই ডিগ্রি অর্জন করেছেন। যা দেশের ইতিহাসে প্রথম। ডা. মুশফিকুর সাপ্পোরো ডেন্টাল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতাল ও ডা. ইমানুজ্জামান ঢাকা ডেন্টাল কলেজে শিক্ষকতা করছেন।
ডা.
ডা. মুশফিকুর ওরাল হিস্টোলজি স্লাইড প্রস্তুতকরণ, ল্যাবভিত্তিক ডেন্টাল অ্যানাটমি শিক্ষার ওপর গুরুত্বের পাশাপাশি নিজ হাতে তৈরি স্লাইডের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দাঁতের টিস্যু ও কোষের গঠনবিন্যাস সরাসরি পর্যবেক্ষণে সহায়তা করছেন।
অন্যদিকে, ডা. ইমানুজ্জামান ডেন্টালের বিভিন্ন বিষয়ের সঙ্গে ডেন্টাল অ্যানাটমির আন্তঃসম্পর্ক অন্বেষণে আন্তঃবিভাগীয় সহযোগিতাকে উৎসাহিত করছেন। তার লক্ষ্য, প্রমাণভিত্তিক চর্চার মাধ্যমে জটিল মৌখিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দক্ষ এক প্রজন্ম গড়ে তোলা।
বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেন্টাল অ্যানাটমি বিষয়ে প্রথম এমডি স্নাতক হিসেবে ডা. মুশফিকুর রহমান ও ডা. খন্দকার ইমানুজ্জামান ইমনের এই অর্জন দেশের দন্ত চিকিৎসা শিক্ষায় এক অনন্য মাইলফলক বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
উদ্ভাবন, সুলভতা ও ক্লিনিকাল উৎকর্ষের ভিত্তিতে ডেন্টাল অ্যানাটমি শিক্ষাকে এগিয়ে নেওয়ার তাদের এই যৌথ প্রত্যয় আগামী প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে এবং বৈশ্বিক ডেন্টাল কমিউনিটিতে বাংলাদেশের অবস্থানকে শক্তিশালী করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তারা।
ঢাকা/রাসেল/রাজীব
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ড ন ট ল অ য ন টম করছ ন
এছাড়াও পড়ুন:
অতিতে চামড়া জোর করে নেওয়া হয়ছে, এবার হওয়ার কোনো সুযোগ নেই : ডিসি
আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহার কোরবানিকৃত পশুর চামড়া স্থানীয় পর্যায়ে সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণে নিরবিচ্ছিন্নভাবে লবণ সরবারহ ও প্রাপ্তি নিশ্চিতকরণ সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত। বুধবার (১৪ মে) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয় সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়
এসময় জেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা, নারায়ণগঞ্জ ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্মকর্তা লবণ মালিক ও চামড়া ব্যবসায়িকগণ উপস্থিত ছিলেন।
এসময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন,আমাদের মুসলামান ধর্মের সবচাইতে বড় উৎসবগুলো আছে তার মধ্যে একটি অন্যতম উৎসব আমরা সেই উৎসবে। আমাদের ধর্ম যে রীতি আছে সেখানে আমাদের যেত্যাগের যে ইতিহাস আছে আমরা সেই ইতিহাস
সেই রীতি অনুযায়ী আমরা পশু জবাই দিয়ে থাকি আজকে আমরা সবাই মিলে সেই পশুর কিভাবে পশুর চামড়া গুলো কিভাবে আমরা সুন্দরভাবে ম্যানেজমেন্টটা আওতায় নিয়ে আসবো পশুর চামড়াগুলো আমার সংরক্ষণ করবো। আমাদের লবণের কোনো ঘাটতি নেই।
আর জায়গা বিষয়টি হচ্ছে নিধারিত স্থান সংরক্ষণের জায়গায় ৭ থেকে ১০ দিন সর্বোচ্চ ১০ দিন সেখানে আপনাদের চামড়া গুলোর রাখতে পারবেন।
এসময় তিনি আরো বলেন, যেহেতু চামড়া আমাদের একটি মূল্যবান সম্পদ আমরা বিদেশে চামড়া এক্সপোর্ট করে থাকি এবং এই চামড়া থেকে আমাদের দেশেরও অনেক শিল্প-কারখানা আছে।
আমাদের অনেকে চামড়া শিল্পের সাথে কাজ করে থাকে সুতরাং এই যে কাঁচামাল এটি যেন কোনভাবে আমাদের নষ্ট না হয় সচেতন হয়ে আমরা সুন্দরভাবে এই চামড়া ব্যবস্থাপনাটা করতে চাই।
কেউ কোনরকম কোন অশুদ্ধ উপায় অবলম্বন না করে সেটিও আমরা লক্ষ্য রাখবো।
অনেক সময় চাঁদাবাজে মতন ঘটনা ঘটে জোর করে চামড়া নিয়ে থাকে। সেগুলো যদি কারো মাথায় থেকে থাকে বলব এগুলো ভুলে যান। এই ধরনের কোন ঘটনা আমরা করতে দিব না এ ধারণার কাজ যে করবে আমরা তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবো।
অতীতে চামড়া জোর করে নেওয়া হয়েছে এ ধরনের কালচার আমরা বিভিন্ন সময় দেখেছি এবং এটা আর হবে না । হওয়ার কোনো সুযোগ নাই।