রেললাইন কেটে চুরির চেষ্টার অভিযোগ, গ্রেপ্তার কর্মকর্তা
Published: 20th, June 2025 GMT
নীলফামারীর সৈয়দপুরে রেলওয়ের এক কর্মকর্তাকে রেললাইন কেটে চুরি চেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে রেলওয়ে পুলিশ। শুক্রবার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী (এইএন) তহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে সৈয়দপুর রেলওয়ে থানায় মামলা করেন।
একইদিন দুপুরে নিজ কার্যালয়ে থেকে আটক হন সৈয়দপুর রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন উপসহকারী প্রকৌশলী (পথ) সুলতান মৃধা। এ ঘটনায় তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি করেছে কর্তৃপক্ষ। মামলায় গ্রেপ্তার কর্মকর্তা মাদারীপুরের শিবচরের চরকামার হাওলাদারকান্দি এলাকার বাসিন্দা।
মামলার বিবরণে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকালে পার্বতীপুর রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী তহিদুল ইসলাম রেলের ঊর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলীর (পথ) কার্যালয়ের পাশের গোডাউন পরিদর্শন করেন। রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজশাহী ও পাকশী বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে পরিদর্শনে যান তিনি। এ সময় সেখানে চারটি অক্সিঅ্যাসিটিলিন সিলিন্ডার, একটি এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার, কাটিং ক্যাবলসহ রেললাইনের ২৫টি বিভিন্ন সাইজের কাটা পাত পান। রেললাইনগুলো টুকরা টুকরা কেটে চোরাই পথে চুরির উদ্দেশ্যে রাখা হয়েছিল। এসব সামগ্রীর মূল্য অন্তত ১ লাখ টাকা বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়। এতে প্রকৌশলী সুলতান মৃধাসহ পাঁচ-সাতজনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
পার্বতীপুর রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী (এইএন) তহিদুল ইসলাম বলেন, রেলওয়ে পাকশী বিভাগীয় প্রকৌশলী-২ বীরবল মণ্ডলকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি দুই-তিন দিনের মধ্যে ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেবে। প্রতিবেদন পেলে পরবর্তীতে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সৈয়দপুর রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুন নবী বলেন, প্রকৌশলী সুলতান মৃধাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাটি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। অজ্ঞাত আসামিদের চিহিৃত করে আইনের আওতায় আনা হবে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: চ র র অভ য গ প র র লওয় কর মকর ত র লওয় র স য়দপ র সহক র তদন ত
এছাড়াও পড়ুন:
রেললাইন কেটে চুরির চেষ্টার অভিযোগ, গ্রেপ্তার কর্মকর্তা
নীলফামারীর সৈয়দপুরে রেলওয়ের এক কর্মকর্তাকে রেললাইন কেটে চুরি চেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে রেলওয়ে পুলিশ। শুক্রবার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী (এইএন) তহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে সৈয়দপুর রেলওয়ে থানায় মামলা করেন।
একইদিন দুপুরে নিজ কার্যালয়ে থেকে আটক হন সৈয়দপুর রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন উপসহকারী প্রকৌশলী (পথ) সুলতান মৃধা। এ ঘটনায় তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি করেছে কর্তৃপক্ষ। মামলায় গ্রেপ্তার কর্মকর্তা মাদারীপুরের শিবচরের চরকামার হাওলাদারকান্দি এলাকার বাসিন্দা।
মামলার বিবরণে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকালে পার্বতীপুর রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী তহিদুল ইসলাম রেলের ঊর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলীর (পথ) কার্যালয়ের পাশের গোডাউন পরিদর্শন করেন। রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজশাহী ও পাকশী বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে পরিদর্শনে যান তিনি। এ সময় সেখানে চারটি অক্সিঅ্যাসিটিলিন সিলিন্ডার, একটি এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার, কাটিং ক্যাবলসহ রেললাইনের ২৫টি বিভিন্ন সাইজের কাটা পাত পান। রেললাইনগুলো টুকরা টুকরা কেটে চোরাই পথে চুরির উদ্দেশ্যে রাখা হয়েছিল। এসব সামগ্রীর মূল্য অন্তত ১ লাখ টাকা বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়। এতে প্রকৌশলী সুলতান মৃধাসহ পাঁচ-সাতজনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
পার্বতীপুর রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী (এইএন) তহিদুল ইসলাম বলেন, রেলওয়ে পাকশী বিভাগীয় প্রকৌশলী-২ বীরবল মণ্ডলকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি দুই-তিন দিনের মধ্যে ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেবে। প্রতিবেদন পেলে পরবর্তীতে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সৈয়দপুর রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুন নবী বলেন, প্রকৌশলী সুলতান মৃধাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাটি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। অজ্ঞাত আসামিদের চিহিৃত করে আইনের আওতায় আনা হবে।