বাংলাদেশের বিপণন খাতের ‘কেস স্টাডি’ নিয়ে বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
Published: 23rd, June 2025 GMT
বাংলাদেশের ব্যবসা খাতভিত্তিক ‘কেস স্টাডি’ নিয়ে মার্কেটিংয়ের একটি বই প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক প্রকাশনা সংস্থা স্প্রিঞ্জার ন্যাচার। বইটি লিখেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনজন অধ্যাপক—মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, নাসরিন আক্তার ও আবু রেজা এম. মুজারেবা। আজ সোমবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদে ‘মার্কেটিং ইন আ ট্রানজিশন ইকোনমি: নিউ রিয়ালিটিস, চ্যালেঞ্জেস অ্যান্ড প্রসপেক্ট’ শীর্ষক বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়। মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের সহযোগিতায় ছিলো সিটি ব্যাংক লিমিটেড ও সাজগোজ।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কেস স্টাডি নিয়ে এটিই প্রথম আন্তর্জাতিক মানের প্রকাশনা। এই বই বাংলাদেশের বিপণন খাতকে এগিয়ে নিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছেন তাঁরা।
মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান। তিনি বলেন, এই প্রকাশনা শুধু একটি গুরুত্বপূর্ণ একাডেমিক অর্জনই নয়, এটি তাদের অন্যান্য সহকর্মীদের জন্যও একটি অনুপ্রেরণা। সীমিত সম্পদ ও প্রতিকূলতার মাঝেও তাঁরা আন্তর্জাতিক মানের কাজ করতে পারছেন—সেটিই সক্ষমতার প্রমাণ।
‘মার্কেটিং ইন আ ট্রানজিশন ইকোনমি: নিউ রিয়ালিটিস, চ্যালেঞ্জেস অ্যান্ড প্রসপেক্ট’ শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে কথা বলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান। আজ সোমবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
বন্দরে মানসিক প্রতিবন্ধী যুবক ওমর ফারুকের আত্মহত্যা
বন্দর ওমর ফারুক (২৬) নামের এক মানসিক প্রতিবন্ধী যুবক গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) দুপুরে বন্দর রেলী আবাসিক এলাকার দুলাল মিয়ার ভাড়াটিয়া বাড়িতে এ ঘটনাটি ঘটে।
আত্মহত্যাকারী যুবক ফারুক উল্লেখিত বাড়ি ভাড়াটিয়া মৃত আলী হোসেন মিয়ার ছেলে। আত্মহত্যার ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করেছে।
আত্মহত্যাকারি যুবকের মা জানান, ওমর ফারুক ৬ বছর যাবত মানসিক প্রতিবন্ধী।
ঢাকা মানসিক হাসপাতালের অধিনে চিকিৎসারত ছিল। রোববার দুপুরে খাবার দিতে ডাকাডাকি করে কোন শব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙ্গে দেখি সিলিং ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।খবর পেয়ে বন্দর থানা পুলিশ লাশের সুরতহাল করেন। পরে পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে ময়না তদন্ত ছাড়াই লাশ রাতে দাফন সম্পর্ন করা হয়।