যুক্তরাজ্যে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সফরকে দেশটির পক্ষ থেকে ‘অফিশিয়াল’ বলা হয়েছিল বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকেই প্রথমে বলা হয়েছিল, এটি একটি অফিসিয়াল সফর। তাদের বক্তব্যের পরেই আমরাও তা নিশ্চিত করি। এতে কোনো সন্দেহ নেই।’

তবে সফরকালে যুক্তরাজ্যে প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড.

মুহাম্মদ ইউনূসের কোনো বৈঠক না হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রণালয় এখনো কোনো পরিষ্কার ব্যাখ্যা দিতে পারেননি তিনি।

তৌহিদ হোসেন বলেন, বৈঠকটি কেন হয়নি, এই মুহূর্তে আমি সঠিকভাবে বলতে পারছি না। কারণ, আমি নিজে সেখানে উপস্থিত ছিলাম না। যারা ছিলেন, তারাই হয়তো ভালো বলতে পারবেন। তবে বাস্তবতা হলো— মিটিংটি হয়নি।

গত ১৮ জুন এক সংবাদ সম্মেলনে ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব মো. রুহুল আলম সিদ্দিকী বলেছেন, ‘এ সফরের আগে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার (ঢাকাস্থ) এক ব্রেকফাস্ট মিটিংয়ে আমাকে জানিয়েছিলেন, তারা এ সফরকে সরকারি সফর হিসেবে আপগ্রেড করেছেন।’

তারপরেও মিটিং না হওয়ার দায় কার- জানতে চাইলে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘এখন দেখা যাক, এর দায় কেউ নেয় কি না।’

তিনি বলেন, ‘তারা বলেনি এ সময়ে বৈঠকটি হবে। তবে সফরটি অফিসিয়াল—এটি বলা হয়েছিল এবং সেই অনুযায়ী আমাদের প্রত্যাশাও ছিল।’

অপর এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন জানান, সফরকালে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কোনো সৌজন্য সাক্ষাৎ করেননি।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: পরর ষ ট র উপদ ষ ট য ক তর জ য য ক তর জ য পরর ষ ট র উপদ ষ ট

এছাড়াও পড়ুন:

‘দেখা যাক দায় কেউ নেয় কিনা’—ইউনূস-স্টারমার বৈঠক না হওয়া প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

যুক্তরাজ্যে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সফরকে দেশটির পক্ষ থেকে ‘অফিশিয়াল’ বলা হয়েছিল বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকেই প্রথমে বলা হয়েছিল, এটি একটি অফিসিয়াল সফর। তাদের বক্তব্যের পরেই আমরাও তা নিশ্চিত করি। এতে কোনো সন্দেহ নেই।’

তবে সফরকালে যুক্তরাজ্যে প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কোনো বৈঠক না হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রণালয় এখনো কোনো পরিষ্কার ব্যাখ্যা দিতে পারেননি তিনি।

তৌহিদ হোসেন বলেন, বৈঠকটি কেন হয়নি, এই মুহূর্তে আমি সঠিকভাবে বলতে পারছি না। কারণ, আমি নিজে সেখানে উপস্থিত ছিলাম না। যারা ছিলেন, তারাই হয়তো ভালো বলতে পারবেন। তবে বাস্তবতা হলো— মিটিংটি হয়নি।

গত ১৮ জুন এক সংবাদ সম্মেলনে ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব মো. রুহুল আলম সিদ্দিকী বলেছেন, ‘এ সফরের আগে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার (ঢাকাস্থ) এক ব্রেকফাস্ট মিটিংয়ে আমাকে জানিয়েছিলেন, তারা এ সফরকে সরকারি সফর হিসেবে আপগ্রেড করেছেন।’

তারপরেও মিটিং না হওয়ার দায় কার- জানতে চাইলে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘এখন দেখা যাক, এর দায় কেউ নেয় কি না।’

তিনি বলেন, ‘তারা বলেনি এ সময়ে বৈঠকটি হবে। তবে সফরটি অফিসিয়াল—এটি বলা হয়েছিল এবং সেই অনুযায়ী আমাদের প্রত্যাশাও ছিল।’

অপর এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন জানান, সফরকালে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কোনো সৌজন্য সাক্ষাৎ করেননি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ