সোনারগাঁয়ে এনসিপি নেতা তুহিন মাহমুদের জনসংযোগ
Published: 27th, June 2025 GMT
সোনারগাঁয়ে জনসংযোগ করছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি, এনসিপি জাতীয় যুবশক্তির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক তুহিন মাহমুদ। এসময় তুহিন মাহমুদ দলের কর্মসূচি, সংস্কার, জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন আয়োজনের দাবিতে জনগণকে একতাবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
শুক্রবার (২৭ জুন) জুম্মার নামাজের পর উপজেলার পশ্চিম সনমান্দী মাদ্রাসায় মসজিদে নামাজ শেষে মুসল্লিদের সাথে জনসংযোগ করেন তুহিন মাহমুদ।
এই সময় জাতীয় যুবশক্তির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক (এনসিপি) এর সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক তুহিন মাহমুদ, জাতীয় নাগরিক পার্টি(এনসিপি) এর সোনারগাঁঁয়ের প্রধান সমন্বয়কারী শাকিল সাইফুল্লাহ সহ অন্যানা নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
জনসংযোগ শেষে জাতীয় যুবশক্তির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক তুহিন মাহমুদ গণমাধ্যমকে বলেন,জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মানুষ যে আকাঙ্ক্ষা নিয়ে রাস্তায় নেমেছিল, আজও মানুষের সেই আশা পূরণ হয়নি।
হাসপাতালে আহতরা আর্তনাদ করছে, শহীদ পরিবারের পুনর্বাসন করা হয়নি। এর মধ্যে সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়ায় বাধাগ্রস্ত করা হচ্ছে। সচিবালয়ে ফ্যাসিস্টের সহযোগীরা দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে।
আরও বলেন, জাতীয় সরকার নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন দিতে হবে। দলীয় সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। মৌলিক সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করতে হবে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স ন রগ ও ন র য়ণগঞ জ জনস য গ এনস প
এছাড়াও পড়ুন:
লিখিত পরীক্ষায় প্রতারণা, মৌখিক পরীক্ষায় এসে ধরা, ৮ জনকে কারাদণ্ড
কারারক্ষী নিয়োগ পরীক্ষায় প্রতারণার আশ্রয় নেওয়ায় ৮ জনের ১০ মাস করে কারাদণ্ড হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সাক্ষাৎকার দিতে আসার পর তাঁরা ধরা পড়েন। বিষয়টি আজ বুধবার কারা কর্তৃপক্ষ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছে।
কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, গতকাল মঙ্গলবার সাক্ষাৎকারের সময় জানা যায় ৮ জন প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেননি। তাঁদের নাম করে অন্যরা লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন। কিন্তু প্রকৃত প্রার্থীরা সাক্ষাৎকার দিতে এলে বিষয়টি ধরা পড়ে। লিখিত পরীক্ষার সময় কারা কর্তৃপক্ষ সব চাকরিপ্রার্থীর ছবি তুলে সংরক্ষণ করে রাখে। সাক্ষাৎকার নেওয়ার সময় সেই ছবি মিলিয়ে দেখা হয়। এভাবে জালিয়াতির বিষয়টি ধরা পড়ে।
কারা কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, জালিয়াতিতে যুক্ত ৮ জন প্রার্থীকে শনাক্ত করার পর বিষয়টি চকবাজার থানা-পুলিশকে জানানো হয়। থানা কর্তৃপক্ষ তাঁদের আটক করে স্পেশাল মেট্রোপলিটন আদালত লালবাগে উপস্থিত করলে বিচারক তাঁদের কারাদণ্ড দেন।
আসামিদের জবানবন্দি থেকে দালাল চক্রের সঙ্গে জড়িত অনেক ব্যক্তির নাম পাওয়া গেছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। তাঁদের ভাষ্য, চক্রের সদস্যরা নিয়োগপ্রার্থীদের বাবা, মা, ভাই বা নিকট আত্মীয়দের সঙ্গে ৫ থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত চুক্তি করেন। কেউ কেউ সন্তানের পক্ষে অলিখিত স্টাম্পে স্বাক্ষর দিয়ে এবং ব্ল্যাঙ্ক চেক দালালদের কাছে জমা দিয়ে চুক্তি করেছেন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত প্রকৃত দালালদের বিরুদ্ধে তদন্ত ও আইনগত ব্যবস্থা নিতে আদালত চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে একটি এজাহার দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।