ক্লাব বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে এমবাপ্পেকে ছাড়াই নকআউট পর্ব নিশ্চিত করেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। অবশেষে শেষ ষোলোতে জুভেন্টাসের বিপক্ষে বহু প্রতীক্ষিত অভিষেকে মাঠে নামলেন ফরাসি তারকা। যদিও গোলের দেখা পাননি তিনি, তবে তার দল ১-০ গোলে জিতে জায়গা করে নিয়েছে কোয়ার্টার ফাইনালে। ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেন গনসালো গার্সিয়া। 

মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই কিছু আক্রমণ চালায় জুভেন্টাস। ম্যাচের সপ্তম মিনিটে রিয়ালের ডিফেন্স ভেদ করে জুভেন্টাসের কেনান ইলদিজের পাস ধরে স্ট্রাইকার র‌্যান্ডাল কোলো মুয়ানির চিপ অল্পের জন্য থিবো কোর্তোয়ার ক্রসবারের উপর দিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর ইদলিজের দূরপাল্লার শট গোলবারের পাশ দিয়ে লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।

প্রথমার্ধে রিয়ালের আক্রমণভাগ দারুণভাবে চাপে রাখলেও, গোলরক্ষক মিচেল ডি গ্রেগরিও ছিলেন অসাধারণ। তিনি একের পর এক শট ঠেকিয়ে দেন জুড বেলিংহাম ও ফেদেরিকো ভালভের্দের। গোলশূন্য প্রথমার্ধ শেষে দ্বিতীয়ার্ধেও দৃঢ়তা দেখান ইতালিয়ান কিপার।

তবে ৫৪ মিনিটে তার কৌশলের ভাঙন ধরান ট্রেন্ট আলেক্সান্ডার আর্নল্ড। তার নিখুঁত ক্রসে হেড করে গার্সিয়া করেন ম্যাচের একমাত্র ও নিজের টুর্নামেন্টের তৃতীয় গোল। এরপরও ভালভের্দের বাইসাইকেল কিকসহ বেশ কয়েকটি প্রচেষ্টা রুখে দেন গ্রেগরিও, তবে আক্রমণভাগে জুভেন্টাসের ব্যর্থতায় আর সমতায় ফেরা হয়নি।

এই জয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে রিয়াল মাদ্রিদ। শেষ আটে তাদের প্রতিপক্ষ হবে বরুসিয়া ডর্টমুন্ড অথবা মেক্সিকোর ক্লাব মন্টেরি।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ক ল য় ন এমব প প ক ল ব ব শ বক প

এছাড়াও পড়ুন:

আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা

কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’

সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।

সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ