মৌলভীবাজারে ছাত্রদল নেতাকে গলাকেটে হত্যা
Published: 9th, August 2025 GMT
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলায় সাবেক ইউনিয়ন ছাত্রদল সভাপতি আব্দুর রাহিম রাফির (২৪) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
শনিবার (৯ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার রহিমপুর ইউনিয়নের সিদ্ধেশ্বরপুর গ্রামের নিজ বসতঘর থেকে গলাকাটা অবস্থায় রাফির লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত রাফি রহিমপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি।
তিনি সিদ্ধেশ্বরপুর গ্রামের মৃত আব্দুস ছাত্তারের ছেলে ও মুন্সীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জব্বারের ভাতিজা।
আরো পড়ুন:
সাংবাদিক তুহিন হত্যা: দ্রুত বিচারের দাবি
গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে রাবিতে মানববন্ধন
নিহত রাফির বন্ধু ও প্রতিবেশী সামি বলেন, ‘‘সকালে রাফি দেরি করে ঘুম থেকে উঠত। সকালে আমাদের একটা কাজে যাওয়ার কথা ছিল। দুপুর হয়ে গেলেও ঘুম থেকে না উঠায় আমি তাকে ডেকে তোলার জন্য দরজায় ধাক্কা দিলে তা খুলে যায়। দেখি রাফির রক্তাক্ত লাশ খাটের ওপর পড়ে আছে। তখন রাফির পরিবারের সদস্য আব্দুল হাদিকে জানাই। হাদি কমলগঞ্জ থানা পুলিশে খবর দেয়।’’
রাফির চাচাত ভাই আব্দুল হাদি চৌধুরী জুমন জানান, শুক্রবার (৮ আগস্ট) রাফির স্ত্রী তাদের দুই সন্তান নিয়ে বাবার বাড়ি বেড়াতে যায়। রাতে রাফি ঘরে একাই ঘুমাতে যায়। রাতে রাফিকে কে বা কারা হত্যা করেছে।
মুন্সীবাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাহিদ আহমেদ তরফদার জানান, রাফি খুব ভালো ছেলে ছিল। তারা দুই ভাই। ছোট ভাই মাদ্রাসায় থেকে লেখাপড়া করে। বাবার মৃত্যুর পর পরিবারের দেখভাল সব রাফিই করত। তার কারো সঙ্গে ঝামেলা ছিল না।
কমলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জাফর মো.
খবর পেয়ে মৌলভীবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) নোভেল চাকমা ও পিবিআইর পরিদর্শক বিকাশ চন্দ্র দাশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
ঢাকা/আজিজ/বকুল
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
মৌলভীবাজারে ছাত্রদল নেতাকে গলাকেটে হত্যা
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলায় সাবেক ইউনিয়ন ছাত্রদল সভাপতি আব্দুর রাহিম রাফির (২৪) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
শনিবার (৯ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার রহিমপুর ইউনিয়নের সিদ্ধেশ্বরপুর গ্রামের নিজ বসতঘর থেকে গলাকাটা অবস্থায় রাফির লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত রাফি রহিমপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি।
তিনি সিদ্ধেশ্বরপুর গ্রামের মৃত আব্দুস ছাত্তারের ছেলে ও মুন্সীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জব্বারের ভাতিজা।
আরো পড়ুন:
সাংবাদিক তুহিন হত্যা: দ্রুত বিচারের দাবি
গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে রাবিতে মানববন্ধন
নিহত রাফির বন্ধু ও প্রতিবেশী সামি বলেন, ‘‘সকালে রাফি দেরি করে ঘুম থেকে উঠত। সকালে আমাদের একটা কাজে যাওয়ার কথা ছিল। দুপুর হয়ে গেলেও ঘুম থেকে না উঠায় আমি তাকে ডেকে তোলার জন্য দরজায় ধাক্কা দিলে তা খুলে যায়। দেখি রাফির রক্তাক্ত লাশ খাটের ওপর পড়ে আছে। তখন রাফির পরিবারের সদস্য আব্দুল হাদিকে জানাই। হাদি কমলগঞ্জ থানা পুলিশে খবর দেয়।’’
রাফির চাচাত ভাই আব্দুল হাদি চৌধুরী জুমন জানান, শুক্রবার (৮ আগস্ট) রাফির স্ত্রী তাদের দুই সন্তান নিয়ে বাবার বাড়ি বেড়াতে যায়। রাতে রাফি ঘরে একাই ঘুমাতে যায়। রাতে রাফিকে কে বা কারা হত্যা করেছে।
মুন্সীবাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাহিদ আহমেদ তরফদার জানান, রাফি খুব ভালো ছেলে ছিল। তারা দুই ভাই। ছোট ভাই মাদ্রাসায় থেকে লেখাপড়া করে। বাবার মৃত্যুর পর পরিবারের দেখভাল সব রাফিই করত। তার কারো সঙ্গে ঝামেলা ছিল না।
কমলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জাফর মো. মাহফুজুল কবির জানান, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যার বিষয়ে তদন্ত চলছে।
খবর পেয়ে মৌলভীবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) নোভেল চাকমা ও পিবিআইর পরিদর্শক বিকাশ চন্দ্র দাশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
ঢাকা/আজিজ/বকুল