ব্লুমবার্গের ২০২৪–২৫ এশিয়া-প্যাসিফিক বেস্ট বিজনেস স্কুল র‌্যাঙ্কিংয়ে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট বেঙ্গালুরু (আইআইএম-বি)। এই র‌্যাঙ্কিং ভারতের জন্য একটি বড় সাফল্যের ইঙ্গিত। কারণ, শীর্ষ ১০-এর মধ্যে চারটি ভারতীয় প্রতিষ্ঠান স্থান পেয়েছে। দেশটির বিশ্বমানের ব্যবসায় শিক্ষা ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান প্রভাবের প্রমাণ এই সাফল্য বলে মনে করা হচ্ছে।

ভারতের অন্য তিনটি প্রতিষ্ঠান হলো ইন্ডিয়ান স্কুল অব বিজনেস (আইএসবি), হায়দরাবাদ (পঞ্চম), ওক্সেন ইউনিভার্সিটি ষষ্ঠ, আইএমটি গাজিয়াবাদ (অষ্টম) এবং এসপি জেইন ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (নবম)।

আইডিবি দেবে ৭২০ ঘণ্টা প্রশিক্ষণ, ১৮–২৬ বছরে আবেদন, মেলে হাতখরচও

এশিয়ার শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে হংকং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এইচকেইউএসটি) প্রথমে এবং সাংহাই ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিকস রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে।

র‌্যাঙ্কিংয়ে আইআইএম-বির সাফল্যের পেছনে রয়েছে আর্থিক সুবিধা প্রদান (৮৮.

৮), শিক্ষার মান (৮৬.০), নেটওয়ার্কিং (৮১.৬) এবং উদ্যোক্তা দক্ষতা (৭৩.৬)। অর্থাৎ শিক্ষাগত উৎকর্ষ এবং শিল্প খাতের সঙ্গে সমন্বয় প্রতিফলিত হয়েছে।

আরও পড়ুনবাংলাদেশ বিমানে ইন্টার্নশিপ, দৈনিক হাজিরায় সম্মানী ৬০০ টাকা১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ছবি: সংগৃহীত

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বিজনেস স্কুল র‍্যাঙ্কিংয়ে ভারতের চমক, এশিয়ার শীর্ষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কোনটি

ব্লুমবার্গের ২০২৪–২৫ এশিয়া-প্যাসিফিক বেস্ট বিজনেস স্কুল র‌্যাঙ্কিংয়ে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট বেঙ্গালুরু (আইআইএম-বি)। এই র‌্যাঙ্কিং ভারতের জন্য একটি বড় সাফল্যের ইঙ্গিত। কারণ, শীর্ষ ১০-এর মধ্যে চারটি ভারতীয় প্রতিষ্ঠান স্থান পেয়েছে। দেশটির বিশ্বমানের ব্যবসায় শিক্ষা ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান প্রভাবের প্রমাণ এই সাফল্য বলে মনে করা হচ্ছে।

ভারতের অন্য তিনটি প্রতিষ্ঠান হলো ইন্ডিয়ান স্কুল অব বিজনেস (আইএসবি), হায়দরাবাদ (পঞ্চম), ওক্সেন ইউনিভার্সিটি ষষ্ঠ, আইএমটি গাজিয়াবাদ (অষ্টম) এবং এসপি জেইন ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (নবম)।

আইডিবি দেবে ৭২০ ঘণ্টা প্রশিক্ষণ, ১৮–২৬ বছরে আবেদন, মেলে হাতখরচও

এশিয়ার শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে হংকং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এইচকেইউএসটি) প্রথমে এবং সাংহাই ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিকস রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে।

র‌্যাঙ্কিংয়ে আইআইএম-বির সাফল্যের পেছনে রয়েছে আর্থিক সুবিধা প্রদান (৮৮.৮), শিক্ষার মান (৮৬.০), নেটওয়ার্কিং (৮১.৬) এবং উদ্যোক্তা দক্ষতা (৭৩.৬)। অর্থাৎ শিক্ষাগত উৎকর্ষ এবং শিল্প খাতের সঙ্গে সমন্বয় প্রতিফলিত হয়েছে।

আরও পড়ুনবাংলাদেশ বিমানে ইন্টার্নশিপ, দৈনিক হাজিরায় সম্মানী ৬০০ টাকা১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ছবি: সংগৃহীত

সম্পর্কিত নিবন্ধ