টি-টোয়েন্টিতে অভিষেকই সবচেয়ে ‘সিক্সি’
Published: 25th, September 2025 GMT
টি-টোয়েন্টি চার-ছক্কার খেলা। যত বেশি ছক্কা মারতে পারবেন ততই ভালো। সে হিসেবে এই সময়ে অভিষেক শর্মার চেয়ে ভালো সম্ভবত আর কেউ নেই। ভারতের এই ওপেনার প্রায় এক ওভার পরপরই ছক্কা মারেন।
নিশ্চয়ই বিশ্বাস হচ্ছে না? টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোর খেলোয়াড়দের মধ্যে ছেলেদের টি-টোয়েন্টিতে অভিষেকের ছক্কা মারার হার সবচেয়ে ভালো। অন্তত ৫০ ছক্কা মারা খেলোয়াড়দের মধ্যে হিসাবটি করেছে ইএসপিএনক্রিকইনফো। প্রতি ৬.
টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোর খেলোয়াড়দের মধ্যে ছক্কা মারার হারে অভিষেকের পরই রয়েছেন আন্দ্রে রাসেল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক এ অলরাউন্ডার প্রতি ৭.২১ বল পরপর ছক্কা মেরেছেন।
ভারতের হয়ে অভিষেকের অভিষেক গত বছর জুলাইয়ে। ২২ টি-টোয়েন্টিতে ২১ ইনিংসে ব্যাট করা এই বাঁহাতি ওপেনার তাঁর অভিষেকের পর থেকে টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোর খেলোয়াড়দের মধ্যে সর্বোচ্চ ছক্কা মেরেছেন। ২১ ইনিংসে তাঁর ছক্কাসংখ্যা ৫৮টি। সহযোগী দেশগুলো বিবেচনায় নিলে এ সময় শুধু অস্ট্রিয়ার করণবীর সিং (৯৯) ও আরব আমিরাতের মুহাম্মদ ওয়াসিম (৬০) অভিষেকের চেয়ে ছক্কা মারায় এগিয়ে।
তবে প্রতি ৬.৮৩ বল পরপর ছক্কা মারার পরিসংখ্যানটি অভিষেকের হাওয়ায় ভাসিয়ে বল সীমানার বাইরে পাঠানোর আশ্চর্য ক্ষমতারই প্রমাণ। তালিকায় অন্য নামগুলো দেখলে অভিষেকের ছক্কা মারার সামর্থ্যের প্রতি সমীহ জাগবেই। অস্ট্রেলিয়ার টিম ডেভিড প্রতি ৭.৮৭ বল পরপর ছক্কা মারেন। এভিন লুইস ৮.৪৯ বল পরপর এবং লিয়াম লিভিংস্টোন ১০.৮৬ বল পরপর ছক্কা মারেন। ভারতের অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবও প্রতি ১০.৮৬ বল পরপর ছক্কা মারেন।
আরও পড়ুনছাড়তে ছাড়তে ১২টি ক্যাচ ছেড়ে হংকংকেও পেছনে ফেলল ভারত১ ঘণ্টা আগেপ্রতি ইনিংসে ২.৭৬টি করে ছক্কা মেরেছেন অভিষেক। অন্তত ৫০ ছক্কা মারা ব্যাটসম্যানদের মধ্যে এটি দ্বিতীয় সেরা ছক্কা মারার হার। সেটা অবশ্যই সহযোগী দেশগুলোকেও বিবেচনায় নিয়ে। করণবীর সিং ৩৬ ইনিংসে মেরেছেন ১১৩ ছক্কা—যেটা ইনিংসপ্রতি ৩.১৪টি করে ছক্কা।
বাংলাদেশের বিপক্ষে গতকাল ৭৫ রানের ইনিংসে ৫ ছক্কা মারেন অভিষেকউৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র ছক ক
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে