বন্দরে সাঁজাপ্রাপ্ত আসামি আলমগীর গ্রেপ্তার
Published: 27th, September 2025 GMT
বন্দরে অর্থ ঋণ আদালতের মামলার ৪ মাসের সাঁজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি আলমগীর হোসেন (৩৮)কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত আলমগীর বন্দর উপজেলার ধামগড় ইউনিয়নের ইস্পাহানী এলাকার মৃত জামাল উদ্দিন মিয়ার ছেলে।
ধৃতকে শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উল্লেখিত ওয়ারেন্টে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে গত শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাতে বন্দর উপজেলার ইস্পাহানী এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
থানা সূত্রে জানা গেছে, বন্দর থানার সহকারী উপ পরিদর্শক জহিরুলসহ সঙ্গীয় ফোর্স গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে সাঁজাপ্রাপ্ত আসামী আলমগীর হোসেনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম। ধৃত বিরুদ্ধে বিজ্ঞ অর্থ ঋণ আদালতের মামলার ৪ মাসের সাঁজা ও সাড়ে ৫ লাখ টাকা জরিমানা রয়েছে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ আলমগ র
এছাড়াও পড়ুন:
স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করা নিয়ে বিতণ্ডা, কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে প্রথম স্ত্রী আটক
ফেনীতে দ্বিতীয় বিয়ে নিয়ে কলহের জেরে স্বামীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে স্ত্রীকে আটক করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ফেনীর দাগনভূঞার পৌর এলাকার জগতপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম আলমগীর হোসেন (৪৫)। তিনি একই গ্রামের গফুর ভান্ডারি বাড়ির আবদুল গফুরের ছেলে। পেশায় তিনি ট্রাকচালক ছিলেন। আটক স্ত্রীর নাম খালেদা ইয়াসমিন (৩৮)।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্র জানায়, ২০ বছর আগে পারিবারিকভাবে আলমগীরের সঙ্গে খালেদা ইয়াসমিনের বিয়ে হয়ছিল। তাঁদের এক ছেলে রয়েছে। তবে গত কয়েক মাস আগে নারায়ণগঞ্জ জেলায় আরেকটি বিয়ে করেন আলমগীর। এসব নিয়ে তাঁদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। গতকাল দিবাগত রাত তিনটার দিকে নারায়ণগঞ্জ থেকে আলমগীর বাড়িতে আসেন। এরপর আজ দুপুরে তাঁর প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে দ্বিতীয় বিয়ে নিয়ে বিতণ্ডা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে ইয়াসমিন তাঁর স্বামীকে কুপিয়ে জখম করে। এতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। পরে স্বজনেরা ঘরের শৌচাগারের ভেতর আলমগীরের মরদেহ দেখতে পান। এরপর পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে নিহত ব্যক্তির ছেলে কামরুল ইসলাম (১৬) প্রথম আলোকে বলে, নতুন বিয়ে করার পর তাঁর বাবা তাঁদের ভরণপোষণ দিতেন না। এ ঘটনার সময় তিনি বাড়িতে ছিলেন না। দুপুরের দিকে খবর পেয়ে বাড়িতে আসেন।
জানতে চাইলে দাগনভূঞা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াহেদ পারভেজ বলেন, নিহত ব্যক্তির শরীরে একাধিক জখমের চিহ্ন রয়েছে। তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। অভিযুক্ত স্ত্রীকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পারিবারিক কলহের জের ধরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।