শিল্পকলা একাডেমির পরিচালনা পরিষদ থেকে ৪ জনের পদত্যাগ
Published: 2nd, October 2025 GMT
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরিচালনা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করেছেন চারজন সদস্য। এ নিয়ে পরিচালনা পরিষদের পাঁচজন সদস্য পদত্যাগ করলেন। এতে শিল্পকলা একাডেমির পরিচালনা পরিষদের সদস্যসংখ্যা ১৮ থেকে কমে ১৩ জনে দাঁড়িয়েছে।
বুধবার পরিচালনা পরিষদ থেকে নিজেদের পদত্যাগের চিঠি শিল্পকলা একাডেমিতে পাঠিয়েছেন আজাদ আবুল কালাম, সামিনা লুৎফা, লায়েকা বশীর ও র্যাচেল প্যারিস। এই চারজনের পদত্যাগপত্র পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক রেজাউদ্দিন স্টালিন। তিনি বলেন, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে তাঁদের পদত্যাগপত্র পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এর আগে এই পরিষদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন লেখক ও গবেষক আলতাফ পারভেজ। ২০২৪ সালের ১৮ ডিসেম্বর ১৮ জন সদস্য নিয়ে বর্তমান পরিচালনা পরিষদ গঠন করা হয়েছিল।
পদত্যাগপত্রের বিষয়ে জানতে চেয়ে আজাদ আবুল কালাম ও সামিনা লুৎফার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তাঁদের পাওয়া যায়নি।
তবে নাট্য নির্দেশক ও অভিনেতা আজাদ আবুল কালামের পদত্যাগপত্রে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আইনের ১২ (১) উপধারা অনুযায়ী, পরিষদ প্রতি তিন মাসে কমপক্ষে একবার সভায় মিলিত হইবে এবং সভার তারিখ, সময় ও স্থান পরিষদের সভাপতি কর্তৃক নির্ধারণ করা হইবে।’
নিয়মানুযায়ী চলতি বছরের ১৮ মার্চের মধ্যে সভা হওয়ার কথা থাকলেও তা গত ৯ মাসে অনুষ্ঠিত হয়নি উল্লেখ করে পদত্যাগপত্রে বলা হয়, ‘একাডেমি কীভাবে পরিচালনা করা হচ্ছে, সে বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই বা জানানোও হয়নি। অথচ আইনানুযায়ী পরিষদের সদস্য হিসেবে গৃহীত সকল সিদ্ধান্তের দায় আমার ওপরও বর্তায়। শিল্পকলা একাডেমির কার্যক্রম আইন অনুযায়ী পরিচালিত হয়নি এবং বেআইনি কাজের সাথে আমি নিজেকে যুক্ত রাখতে ইচ্ছুক নই।’
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: পদত য গপত র র পদত য গ এক ড ম র শ ল পকল য গ কর সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে