Risingbd:
2025-10-16@08:52:13 GMT

চট্টগ্রামে জিপিএ-৫ কমে অর্ধেক

Published: 16th, October 2025 GMT

চট্টগ্রামে জিপিএ-৫ কমে অর্ধেক

চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় অর্ধেক কমেছে। এবার এই বোর্ডে এ প্লাস পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬ হাজার ৯৭ জন। যা গতবারের তুলনায় ৪ হাজার ১৭২ জন কম। ২০২৪ সালের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১০ হাজার ২৬৯ জন।

এদিকে, এই শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার কমে দাঁড়িয়েছে ৫২.

৫৭ শতাংশে। গতবার ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছিলেন। ২০২৩ সালে পাসের হার ছিল ৭৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ।

আরো পড়ুন:

চাকসুর ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

চাকসু নির্বাচন: ভিপি, জিএস, এজিএস পদে ১৫ কেন্দ্রে এগিয়ে যারা

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে ফলাফল ঘোষণা করেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী।

তিনি জানান, চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৫২.৫৭ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭ জন শিক্ষার্থী।

ঘোষিত ফলাফলে জানা যায়, চট্টগ্রাম নগরে পাসের হার ৭০.৯০ শতাংশ। নগরের বাইরে জেলায় পাসের হার ৪৩.৬৩ শতাংশ। তিন পার্বত্য জেলার মধ্যে রাঙামাটিতে পাসের হার ৪১.২৪ শতাংশ, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় ৩৫.৫৩ শতাংশ ও বান্দরবান পার্বত্য জেলায় ৩৬.৩৮ শতাংশ। কক্সবাজার জেলায় পাসের হার ৪৫.৩৯ শতাংশ।

এ বছর চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে ১ লাখ ২ হাজার ৯৭০ জন পরীক্ষায় অংশ নেন। তাদের মধ্যে পাস করেছেন ৫৩ হাজার ৫৬০ জন। ছাত্রদের পাসের হার ৪৮.৯৫ শতাংশ এবং ছাত্রীদের পাসের হার ৫৫.৪৯ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৭৮.৭৫ শতাংশ। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে পাসের হার ৫৫.৩০ শতাংশ এবং মানবিক বিভাগে পাসের হার ৩৭.০৮ শতাংশ। গতবারের তুলনায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ কমেছে।

ফলাফল ঘোষণার সময় উপস্থিত ছিলেন- শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান ইলিয়াছ উদ্দিন আহাম্মদ, সচিব এ কে এম সামছু উদ্দিন আজাদসহ অন্য কর্মকর্তারা।

ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর এইচএসস ফল পর ক ষ

এছাড়াও পড়ুন:

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে আবেদন করবেন যেভাবে 

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। পরীক্ষায় ৫ লাখ ৮ হাজারের বেশি শিক্ষর্থী অকৃতকার্য হয়েছেন। তবে শিক্ষার্থীরা প্রত্যাশীত ফল না পেলে পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করতে পারবেন।  

আগামীকাল শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) থেকেই শিক্ষার্থীরা ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করতে পারবেন। আগামী ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত প্রয়োজনে সব পত্রের জন্য পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করা যাবে।  

এ বছর শিক্ষার্থীদের নতুন নিয়মে এসএমএসের বদলে https://rescrutiny.eduboardresults.gov.bd/ এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ফল পুনঃনিরীক্ষণ বা খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন করতে হবে। ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করে নির্ধারিত স্থানে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর পূরণ করতে হবে এবং বোর্ড ড্রপ ডাউন থেকে বোর্ড নির্বাচন করতে হবে। তারপর সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে।

পরবর্তীতে মোবাইল নম্বর দিতে হবে। পুনঃনিরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশিত হলে ওই নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে ফল পাঠানো হবে। 

এক বা একাধিক বিষয়ে ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণের জন্য বিষয়গুলো নির্বাচন করে ‘ফি প্রদান করুন’ বাটনে ক্লিক করতে হবে।প্রতিটি পত্রের জন্য ১৫০ টাকা হারে ফি দিতে হবে। দ্বিপত্র বিশিষ্ট (যেমন- বাংলা প্রথমপত্র ও বাংলা দ্বিতীয়পত্র) বিষয়ের ক্ষেত্রে উভয়পত্রের আবেদন করতে হবে।

এরপর স্ক্রিনে প্রদেয় ফির পরিমাণ দেখা যাবে। বিকাশ, নগদ, সোনালি সেবা, ডিডিবিএল রকেট এবং টেলিটক মোবাইল সিমের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করা যাবে। ফি পরিশোধের বিস্তারিত ধাপগুলো ওপরে উল্লেখিত পোর্টালের ‘হেল্প’ বাটনে ক্লিক করে দেখে নেওয়া যাবে।

ফি পরিশোধ করে আবেদনের পোর্টালে এসে ‘জমা দিন’ বাটনে ক্লিক করতে হবে। ফি প্রদান করে একবার আবেদন জমা দেওয়ার পরে আরও বিষয় যুক্ত করতে চাইলে একইভাবে তা করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে নতুনভাবে মোবাইল নম্বর দেওয়ার প্রয়োজন নেই।

ঢাকা/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ