রাজশাহীতে নিজ বাসায় হত্যার শিকার বিচারকের ছেলের গলায় শ্বাসরোধ করার চিহ্ন রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ ছাড়া তাঁর এক পায়ের আঙুলে কাটা রয়েছে। তাঁকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ।

আজ বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার পর রাজশাহী নগরের ডাবতলা এলাকায় মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আবদুর রহমানের ভাড়া বাসায় তাঁর ছেলে তাওসিফ রহমান (সুমন) হত্যার শিকার হয়। সে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।

হামলাকারীর ছুরিকাঘাতে বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহারও (৪৪) আহত হন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত লিমন মিয়াকে আটক করেছে পুলিশ। আহত হওয়ায় তাঁকেও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

অভিযুক্ত লিমন মিয়া (৩৫) গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার কঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের মদনেরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।

অভিযুক্ত লিমন মিয়া.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব চ রক

এছাড়াও পড়ুন:

গণ-অভ্যুত্থানের সাংবিধানিক স্বীকৃতি ঝুঁকিতে পড়বে: মামুনুল হক

অন্তর্বর্তী সরকার একসঙ্গে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের ঘোষণা দিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সাংবিধানিক স্বীকৃতিকে ঝুঁকিতে ফেলেছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক।

আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে মামুনুল হক এ মন্তব্য করেন।

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে করার ঘোষণা দিয়ে এবং একই প্রশ্নের মধ্যে আলাদা আলাদা চারটি অংশ রেখে গণভোটকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলা হয়েছে। এর মাধ্যমে জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের সাংবিধানিক স্বীকৃতিও ঝুঁকিতে পড়েছে।

বিবৃতিতে মামুনুল হক বলেন, দলীয় প্রতীকে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে গণভোট একত্রে অনুষ্ঠিত হলে জনগণের মনোযোগ বিভ্রান্ত হবে। গণভোটের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলো মানুষ যথাযথভাবে বুঝে মত প্রকাশ করতে পারবে না। এতে গণভোটের স্বচ্ছতা ও গ্রহণযোগ্যতা বিঘ্নিত হবে।

জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা সরকার যদি জুলাই সনদের বাস্তবায়ন ও স্বতন্ত্র গণভোটের গণদাবি পূরণ না করে, সেটি অভ্যুত্থানের আদর্শ ও স্বীকৃতিকে ঝুঁকিতে ফেলার দুঃখজনক পদক্ষেপ হবে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।

বিবৃতিতে মামুনুল হক বলেন, শিগগিরই দলীয় ফোরাম ও আন্দোলনরত আট দলের জোটে বৈঠক করে বিস্তারিত প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ