2025-05-02@09:08:44 GMT
إجمالي نتائج البحث: 11

«ন ম নকক ষ র স»:

    সংস্কারের মৌলিক বিষয়গুলোতে বিএনপির বিপরীত অবস্থানে থাকা জামায়াতে ইসলামী জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় কমিশন কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হবে।  সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের সংস্কারে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বাধীন ঐকমত্য কমিশন ১৬৬ সুপারিশ করেছে। এতে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ওপর আলোচনা চলছে। জামায়াত ঐকমত্য কমিশনের ৭৭ সুপারিশে একমত, ৩৬ সুপারিশে আংশিক একমত জানিয়েছে। একমত নয় ৫৩ সুপারিশে। রাজনৈতিক দলগুলো যেসব সুপারিশে আংশিক একমত এবং একমত নয়, সেগুলো নিয়ে বৈঠক করছে কমিশন। কেন একমত না তাও জানতে চাইছেন তারা।  প্রধানমন্ত্রীর একচ্ছত্র ক্ষমতা কমাতে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনের সুপারিশ করেছে কমিশন। এটিকে মৌলিক সুপারিশ বলা হচ্ছে। বিএনপি এতে একমত না হলেও, প্রধানমন্ত্রীর একক সিদ্ধান্তের পরিবর্তে এনসিসির মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনসহ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে...
    জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আমরা শুনতে পাচ্ছি, সংসদ দ্বিকক্ষবিশিষ্ট করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এতে মূল কর্তৃত্ব থাকবে নিম্নকক্ষের হাতে। এটি হবে বর্তমান পদ্ধতিতে, আর উচ্চকক্ষ হবে পিআর সিস্টেমে। উচ্চকক্ষ যদি পিআর সিস্টেমে হয় তাহলে নিম্নকক্ষ কেন হতে পারবে না। একই দেশে দুই পদ্ধতির প্রয়োজন কী। পৃথিবীর ৬২টি দেশ পিআর সিস্টেমে নির্বাচন করে। ইউরোপের ২৬টি দেশের মধ্যে ১৬টি পিআর সিস্টেমে নির্বাচন করে। এই সুফল যদি তারা যুগ যুগ ধরে পেয়ে থাকে, তাহলে এ সুবিধা থেকে জাতিকে বঞ্চিত করার কে। এটা যারা মানবেন না মনে করতে হবে, তারা হলো বিচার মানি; কিন্তু তালগাছটা আমার।  আজ শুক্রবার সকাল ১১টার দিকে ময়মনসিংহ নগরীর সার্কিট হাউস মাঠে জেলা ও মহানগর জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি আরও বলেন, নারী অধিকার...
    বাংলাদেশে বিদ্যমান শাসনব্যবস্থার একটা বড় দুর্বলতা হলো এখানে কোনো স্বাধীন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠেনি। বিদ্যমান সংবিধানে প্রধানমন্ত্রীর যে একচেটিয়া ক্ষমতা রয়েছে, তার ফলে সব রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান দলীয় সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। এমনকি সাংবিধানিক সংস্থাগুলোও তার বাইরে থাকতে পারে না। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে সংবিধানের ৪৮(৩) অনুচ্ছেদ অনুসারে রাষ্ট্রপতিকে সব সময় প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করতে হয়। এ কারণেই গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক বিষয়ে দলীয় প্রভাবমুক্ত থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য রাষ্ট্রের সব অঙ্গের সমন্বয়ে বাংলাদেশের সংবিধানে একটি সমন্বিত রাষ্ট্রীয় সংস্থা প্রয়োজন। এ লক্ষে৵ই সংবিধান সংস্কার কমিশন জাতীয় সাংবিধানিক কমিশন (এনসিসি) গঠনের সুপারিশ করেছে। সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী এনসিসি গঠিত হবে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের নেতা, উচ্চ ও নিম্নকক্ষের স্পিকার, বিরোধী দল থেকে উচ্চ ও নিম্নকক্ষে নির্বাচিত ডেপুটি স্পিকার, প্রধান বিচারপতি...
    স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে এক কক্ষবিশিষ্ট আইনসভা বিদ্যমান। এই আইনসভার সদস্যরা সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট অর্থাৎ ফার্স্ট পাস্ট দ্য পোস্ট (এফপিটিপি) নির্বাচনী পদ্ধতির মাধ্যমে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন। সাংবিধানিক কাঠামোগত ও প্রাতিষ্ঠানিক সীমাবদ্ধতার কারণে এই আইনসভা আইন প্রণয়ন ও নির্বাহী বিভাগের জবাবদিহি আদায়ে কখনও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেনি, যা দেশে সংসদীয় স্বৈরতন্ত্র কায়েমে ভূমিকা রেখেছে। এই পরিস্থিতি পরিবর্তনের লক্ষ্যে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত সংবিধান সংস্কার কমিশন একটি দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভার প্রস্তাব করেছে। প্রস্তাবনা অনুসারে, নিম্নকক্ষের নাম হবে জাতীয় সংসদ এবং উচ্চকক্ষের নাম সিনেট। এই দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদে আইন প্রণয়নের প্রস্তাব বা বিল উত্থাপন করবে নিম্নকক্ষ। উচ্চকক্ষের এই ক্ষমতা থাকবে না। কমিশন উচ্চকক্ষকে মূলত একটি পর্যালোচনাকারী সংস্থা হিসেবে প্রস্তাব করেছে, যার কাজ হবে নিম্নকক্ষ কর্তৃক প্রস্তাবিত বিলগুলো পর্যালোচনা, সংশোধন এবং অনুমোদন বা প্রত্যাখ্যান...
    কয়েক ঘণ্টা উত্তপ্ত বিতর্কের পর ভারতের পার্লামেন্ট একটি বিতর্কিত বিল পাস করেছে। এর মধ্য দিয়ে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলে আসা মুসলমানদের দানকৃত বিলিয়ন ডলার মূল্যের সম্পত্তি-সংক্রান্ত নীতিতে পরিবর্তনের চেষ্টা করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার বিরোধীদের তীব্র সমালোচনার মধ্যে নিম্নকক্ষ এটি অনুমোদন করে এবং শুক্রবার ভোরে উচ্চকক্ষ ওয়াক্‌ফ (সংশোধন) বিল ২০২৪ পাস করে।  মুসলমান নেতা ও বিরোধী দলগুলোর মতে, বিলটি ‘অসাংবিধানিক’ এবং ভারতের মুসলমান সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকার লঙ্ঘন করে। কিন্তু সরকার বলছে, বিলটির লক্ষ্য ওয়াক্‌ফ (মুসলমানের সম্পত্তি) ব্যবস্থাপনা আরও স্বচ্ছ করা। বিলটি এখন আইনে পরিণত হওয়ার আগে সম্মতির জন্য দেশটির রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হবে। শিগগিরই অনুমোদন আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিলটি পাস হওয়াকে ‘একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত’ বলে অভিহিত করেছেন। এক্স পোস্টে তিনি বলেছেন, ওয়াক্‌ফ ব্যবস্থা কয়েক দশক ধরে...
    অর্থ বিল ছাড়া অন্য যেকোনো বিষয়ে সংসদের নিম্নকক্ষের সদস্যদের নিজ দলের বিপক্ষে ভোট দেওয়ার পূর্ণ ক্ষমতা দেওয়ার সুপারিশ করেছে সংবিধান সংস্কার কমিশন। তাদের এ সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে সরকারি দলের সদস্যরাও প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ভোট দিতে পারবেন। এতে সংসদে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব পাস হওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।তবে কোনো প্রধানমন্ত্রী আস্থা ভোটে হেরে গেলেও তাৎক্ষণিকভাবে তাঁর দল ক্ষমতা হারাবে না। নিম্নকক্ষের অন্য কোনো সদস্য সরকার গঠনের সংখ্যাগরিষ্ঠ সমর্থন পেলে তিনি হবেন নতুন প্রধানমন্ত্রী।বাংলাদেশের বিদ্যমান সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের কারণে কার্যত প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনাস্থা সংসদে পাস হওয়ার সুযোগ নেই। কারণ, ওই অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, কোনো সংসদ সদস্য তাঁর দলের বিরুদ্ধে ভোট দিতে পারেন না। তাতে বলা আছে, কোনো নির্বাচনে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থী হিসেবে কোনো ব্যক্তি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি যদি...
    সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে কাটছাঁট রোধে সংবিধান সংশোধনে গণভোট বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ করা হয়েছে। বুধবার সংবিধান সংস্কার কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে যে প্রতিবেদন দিয়েছে তাতে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার প্রস্তাব করে বলা হয়েছে, ‘সংবিধানের যেকোনো সংশোধনীর প্রস্তাব উভয় কক্ষের দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় পাস হলে তা গণভোটের জন্য উপস্থাপন করা হবে। গণভোটে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় তথা ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পেলে সংশোধনী প্রস্তাব পাস হবে।’  অধ্যাপক আলী রীয়াজের নেতৃত্বাধীন কমিশন সুপারিশ করেছে, আইনসভার নিম্নকক্ষের নাম হবে জাতীয় সংসদ এবং উচ্চকক্ষ হবে সিনেট। জাতীয় সংসদের আসন হবে ৪০০। এর মধ্যে ১০০ জন নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন থেকে নির্বাচিত হবেন। বাকি ৩০০ জন বিদ্যমান পদ্ধতিতে নির্বাচিত হবেন। তবে রাজনৈতিক দলগুলোর ১০ শতাংশ প্রার্থী হতে হবে তরুণ। নিম্নকক্ষের সংখ্যাগরিষ্ট দলই সরকার গঠন করবে। সরকার গঠনের উচ্চকক্ষের সদস্য সংখ্যা প্রভাব...
    রাষ্ট্র পরিচালনার চার মূলনীতির মধ্যে তিনটি বাদ দেওয়ার সুপারিশ করেছে সংবিধান সংস্কার কমিশন। সেই সঙ্গে ‘গণতন্ত্র’ বহাল রেখে রাষ্ট্র পরিচালনার নতুন আরো চারটি মূলনীতির সুপারিশ করেছেন তারা। বর্তমানে সংবিধানে রাষ্ট্র পরিচালনার যে চার মূলনীতি রয়েছে সেগুলো হলো— জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাহাত্তরে যে সংবিধান প্রণীত হয়েছিল, তাতে রাষ্ট্র পরিচালনার এই চার মূলনীতি গৃহীত হয়েছিল। বর্তমানের চার মূলনীতির মধ্যে শুধু ‘গণতন্ত্র’ রাখা হয়েছে প্রস্তাবিত নতুন পাঁচ মূলনীতির মধ্যে। সুপারিশ করা নতুন পাঁচটি মূলনীতি হলো— সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, বহুত্ববাদ ও গণতন্ত্র।  আরো পড়ুন: ‘জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা ছাড়া গণতন্ত্র ও মানবিক মর্যাদা অর্জন অসম্ভব’ অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সব করব: নবনিযুক্ত সিইসি অধ্যাপক আলী...
    নির্বাচনে প্রার্থিতার বয়স ২৫ থেকে কমিয়ে ২১ বছর নির্ধারণের সুপারিশ করেছে সংস্কার কমিশন। বুধবার সংবিধান সংস্কার কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে যে প্রতিবেদন দিয়েছে তাতে এ সুপারিশের কথা বলা হয়েছে।  এছাড়া সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে কাটছাঁট রোধে সংবিধান সংশোধনে গণভোট বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ করা হয়েছে।  সংবিধান সংস্কার কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে যে প্রতিবেদন দিয়েছে তাতে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার প্রস্তাব করে বলা হয়েছে, সংবিধানের যেকোনো সংশোধনীর প্রস্তাব উভয় কক্ষের দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় পাস হলে তা গণভোটের জন্য উপস্থাপন করা হবে। গণভোটে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় তথা ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পেলে সংশোধনী প্রস্তাব পাস হবে।  অধ্যাপক আলী রীয়াজের নেতৃত্বাধীন কমিশন সুপারিশ করেছে, আইনসভার নিম্নকক্ষের নাম হবে জাতীয় সংসদ এবং উচ্চকক্ষ হবে সিনেট। জাতীয় সংসদের আসন হবে ৪০০। এর মধ্যে ১০০ জন নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন থেকে নির্বাচিত...
    নির্বাচনে প্রার্থিতার বয়স ২৫ থেকে কমিয়ে ২১ বছর নির্ধারণের সুপারিশ করেছে সংস্কার কমিশন। বুধবার সংবিধান সংস্কার কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে যে প্রতিবেদন দিয়েছে তাতে এ সুপারিশের কথা বলা হয়েছে।  এছাড়া সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে কাটছাঁট রোধে সংবিধান সংশোধনে গণভোট বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ করা হয়েছে।  সংবিধান সংস্কার কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে যে প্রতিবেদন দিয়েছে তাতে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার প্রস্তাব করে বলা হয়েছে, সংবিধানের যেকোনো সংশোধনীর প্রস্তাব উভয় কক্ষের দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় পাস হলে তা গণভোটের জন্য উপস্থাপন করা হবে। গণভোটে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় তথা ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পেলে সংশোধনী প্রস্তাব পাস হবে।  অধ্যাপক আলী রীয়াজের নেতৃত্বাধীন কমিশন সুপারিশ করেছে, আইনসভার নিম্নকক্ষের নাম হবে জাতীয় সংসদ এবং উচ্চকক্ষ হবে সিনেট। জাতীয় সংসদের আসন হবে ৪০০। এর মধ্যে ১০০ জন নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন থেকে নির্বাচিত...
۱