2025-08-12@14:09:01 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8

«১৯৭৩ স ল»:

    নাম আলী আকবর। থাকেন ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে। শহরটির পুরোনো অধিবাসীদের কাছে তিনি খুব পরিচিত মুখ। আকবর প্রতিদিনের পত্রিকা বগলদাবা করে বেরিয়ে পড়েন। মুখে বলতে থাকেন দৈনিক পত্রিকার তরতাজা শিরোনামগুলো। এভাবেই পত্রিকা পৌঁছে দেন পাঠকের হাতে। ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে এ কাজ করছেন তিনি।এটুকু পড়েই বোঝা যাচ্ছে আলী আকবর একজন সংবাদপত্রের হকার। পাঠকের হাতে ছাপা পত্রিকা পৌঁছে দেওয়া তাঁর কাজ। তবে আকবরের আলাদা বিশেষত্ব আছে। হারিয়ে যেতে বসা পেশা পত্রিকার হকারি প্যারিসে এখন একমাত্র তিনিই ধরে রেখেছেন। অর্থাৎ প্যারিস তথা পুরো ফ্রান্সে পত্রিকার সর্বশেষ হকার তিনি। সম্ভবত ইউরোপেও।ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ দেশটির অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ জাতীয় সম্মাননা ‘অর্ডার অব মেরিট’–এর জন্য আলী আকবরকে আনুষ্ঠানিক মনোনয়ন দিয়েছেন। এটা সে দেশের সর্বোচ্চ সম্মাননারও একটি। আগামী মাসে আলী আকবরকে এ সম্মাননা দেওয়া হবে। ফরাসি...
    চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে বিশ্ববাজারে ডলারের যে পতন হয়েছে, তা ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় ধস। যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বাণিজ্য অংশীদার দেশগুলোর মুদ্রার বিপরীতে ডলারের মান কমেছে ১০ শতাংশের বেশি। যুক্তরাষ্ট্র মুদ্রা ছাপানোর ক্ষেত্রে স্বর্ণমান থেকে বেরিয়ে আসার পর ১৯৭৩ সালে ডলারের বড় ধরনের দরপতন হয়েছিল। স্মরণে রাখা দরকার, ওই সিদ্ধান্ত ছিল যুগান্তকারী ঘটনা। এরপর বৈশ্বিক আর্থিক ব্যবস্থায় ডলারের ব্যবহার ও মান বেড়ে যায়। এবারের পটভূমি ভিন্ন। এখন ডলারের এই পতনের পেছনে আছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশ্বব্যবস্থাকে পুনর্গঠনের প্রচেষ্টা, বিশেষ করে আগ্রাসী শুল্কনীতি ও আত্মকেন্দ্রিক পররাষ্ট্রনীতি। ট্রাম্পের শুল্কনীতি, মূল্যস্ফীতির আশঙ্কা ও সরকারি ঋণের বাড়বাড়ন্ত—সব মিলিয়ে ডলারের ওপর চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আন্তর্জাতিক আর্থিক ব্যবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃস্থানীয় ভূমিকায় বিনিয়োগকারীদের ক্রমেই আস্থা কমে আসা। ডলারের দাম কমে যাওয়ায় মার্কিন...
    ‘নাহি পাই নাম তব বেদে কি পুরাণে,কিন্তু বঙ্গ–অলঙ্কার তুমি যে তা জানিপূর্ব্ব–বঙ্গে। শোভ তুমি এ সুন্দর স্থানেফুলবৃন্তে ফুল যথা, রাজাসনে রাণী।…’মাইকেল মধুসূদন দত্ত মৃত্যুর কিছুদিন আগে তৎকালীন পূর্ববঙ্গের ঢাকায় এসেছিলেন। স্থানীয় পোগোজ স্কুলে ঢাকাবাসী তাঁকে সংবর্ধনা দেন। কবি তখন ঢাকাবাসীকে এ কবিতাটি পড়ে শোনান। (ক্ষেত্রগুপ্ত সম্পাদিত, মধুসূদন রচনাবলী, কলকাতা, ১৯৭৪, পৃষ্ঠা ১৯৪)।বাংলা সাহিত্যে যে কয়েকজন কবি স্থায়ী আসন করে নিয়েছেন, মাইকেল মধুসূদন দত্ত তাঁদের একজন। বাংলা কবিতায় তিনি প্রথম অমিত্রাক্ষর ছন্দ প্রবর্তন করেন। ১৮৬১ সালে প্রকাশিত মেঘনাদবধ কাব্য তাঁর একটি কালোত্তীর্ণ রচনা।মধুসূদন যশোর জেলার সাগরদাঁড়িতে ১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। কবির জন্মদিন ঘিরে প্রতিবছর সাগরদাঁড়িতে বসে  ‘মধুমেলা’। এ ছাড়া আরও নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে তাঁকে আজও এ দেশের অগণিত মানুষ স্মরণ করেন। রাষ্ট্রীয়ভাবে বাংলাদেশ ও ভারত এই কালজয়ী কবিকে...
    ১৯৭৩ সালের আগস্ট মাসের একদিন। মালয়েশিয়া থেকে সিঙ্গাপুরগামী বিমানে বসে ছিলেন একদল তরুণ। স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় দলের তকমা মাত্রই তাঁদের গায়ে লেগেছে। কোচ সাহেব আলীর নেতৃত্বে সামান্য কদিন অনুশীলন করেই মালয়েশিয়ার মাটিতে মারদেকা কাপে খেলতে গিয়েছিলেন তাঁরা। সেখান থেকেই বাংলাদেশ দল যায় সিঙ্গাপুর।সিঙ্গাপুর তখন এশিয়ার ফুটবলে বলার মতো কোনো নাম নয়। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় দলের অন্যতম সদস্য ডিফেন্ডার শেখ আশরাফ আলী ৫২ বছর পেছন ফিরে বলেন, ‘সিঙ্গাপুর তখন আহামরি দল ছিল না। আমাদের মতোই ছিল। থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, সিঙ্গাপুর, বাংলাদেশের মান ছিল একই পর্যায়ে। আমাদের ওপরে ছিল কোরিয়া, জাপান, মালয়েশিয়া, বার্মার (বর্তমানে মিয়ানমার) মতো দলগুলো। তবে সে সময় মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর সফরটা আমাদের জন্য বড় শিক্ষণীয় ছিল। কারণ, আমরা তখন নতুন একটা জাতির নাম বুকে নিয়ে খেলতে যাই।’সিঙ্গাপুর অবশ্য এখনো...
    অমিতাভের পরনে সোনালি রঙের শেরওয়ানি, গলায় গোলাপি ওড়না। জয়া বচ্চন লাল টুকটুকে লেহেঙ্গায় সেজেছেন। বিয়ের মণ্ডপে হাতে হাত রেখে পরস্পর বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সারছেন বরেণ্য এই দুই তারকা। এটি কোনো সিনেমার দৃশ্য নয়, বরং বাস্তব জীবনের। ১৯৭৩ সালের ৩ জুন বিয়ের সময়ে এভাবে ফ্রেমবন্দি হন তারা। মঙ্গলবার (৩ জুন) বিবাহিত জীবনের ৫২ বছর পূর্ণ করলেন অমিতাভ-জয়া। সকাল থেকেই এ দম্পতির ভক্ত-অনুরাগীরা শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। তাদের বিয়ের ছবি পোস্ট করে প্রিয় তারকার প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করছেন। অবশেষে ভক্তদের উদ্দেশ্যে বার্তা দিলেন অমিতাভ বচ্চন। মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে অমিতাভ বচ্চন লেখেন, “বিবাহবার্ষিকীতে যারা জয়া ও আমাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। সবাইকে আলাদাভাবে উত্তর দিতে পারব না, দুঃখিত।” আরো পড়ুন: মা হলেন ‘হীরামান্ডি’ অভিনেত্রী শারমীন রিনার সঙ্গে...
    পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনিরকে ফিল্ড মার্শাল হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সাম্প্রতিক স্বল্পস্থায়ী অথচ গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধে অসাধারণ নেতৃত্ব ও দেশের পক্ষে অবদানের জন্য তাঁকে এই মর্যাদাপূর্ণ পদ দেওয়া হয়েছে।ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, শেষবার প্রায় ৬৬ বছর আগে, অর্থাৎ ১৯৫৯ সালে পাকিস্তানের কোনো সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শালের পদে আসীন হয়েছিলেন। প্রেসিডেন্সিয়াল ক্যাবিনেট তৎকালীন সেনাপ্রধান আইয়ুব খানকে সেই সম্মানজনক পদ দিয়েছিল।আইয়ুব খান ব্রিটিশ রয়্যাল মিলিটারি একাডেমি স্যান্ডহার্স্ট থেকে সামরিক জীবন শুরু করেছিলেন। তিনি ১৯৫৮ সালের অক্টোবরে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেন এবং পরে ১৯৬৫ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।ফিল্ড মার্শাল: ইতিহাস–উৎপত্তি এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্যফিল্ড মার্শাল পদটি মূলত পাঁচ তারকাবিশিষ্ট সর্বোচ্চ সামরিক পদ। পুরোনো জার্মান ভাষায় এর অর্থ রাজার ঘোড়ার তত্ত্বাবধায়ক বা অধিনায়ক। এই পদের ইতিহাস প্রায় ৮৪০ বছরের পুরোনো।...
    উরুগুয়ের সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসে মুহিকা মারা গেছেন। ‘পেপে’ নামে পরিচিত এই নেতার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর।সাবেক এই গেরিলা যোদ্ধা ২০১০ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত উরুগুয়ের শাসনক্ষমতায় ছিলেন। সাদামাটা জীবনযাপনের কারণে হোসে মুহিকাকে বিশ্বের ‘সবচেয়ে দরিদ্র প্রেসিডেন্ট’ হিসেবে ডাকা হতো।উরুগুয়ের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইয়ামান্দু ওরসি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া পোস্টে মুহিকার মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘আপনি আমাদের যা কিছু দিয়েছেন এবং এই দেশের মানুষদের প্রতি আপনার যে গভীর ভালোবাসা ছিল, তার জন্য কৃতজ্ঞতা।’হোসে মুহিকার মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি। তবে তিনি খাদ্যনালির ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন।প্রেসিডেন্ট হিসেবে সাদাসিধে জীবনযাপন, ভোগবাদবিরোধী অবস্থান এবং সামাজিক সংস্কারমূলক কাজগুলো হোসে মুহিকাকে লাতিন আমেরিকার গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বব্যাপী এক পরিচিত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছিল।মাত্র ৩৪ লাখ জনসংখ্যার দেশ উরুগুয়ের কোনো প্রেসিডেন্টের এতটা বৈশ্বিক জনপ্রিয়তা থাকার বিষয়টি নিঃসন্দেহে ব্যতিক্রম।...
    বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মেজর জেনারেল (অব.) অধ্যাপক ডা. মো. আজিজুল ইসলাম। একইসঙ্গে ১১ সদস্যের এ্যাডহক ম্যানেজিং বোর্ড পুনর্গঠন করা হয়েছে।  সম্প্রতি (৫ মার্চ) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের বেসরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা-১ শাখার উপসচিব ডা. মো. মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত অধ্যাপক ডা. মো. আজিজুল ইসলামকে চেয়ারম্যান নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হয়।  রাষ্ট্রপতি ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রেসিডেন্ট কর্তৃক বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি আদেশ, ১৯৭৩ (রাষ্ট্রপতির আদেশ ১৯৭৩ সনের ২৬ নং)-এর ৯ (১) বিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রশাসনিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ থেকে আগামী ৬ মাস পর্যন্ত সংগঠনটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবেন তিনি।  ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মো. আজিজুল ইসলাম প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ আর্মড ফোর্সেস এ কনসালট্যান্ট ফিজিশিয়ান...
۱