ক্যানসারে আক্রান্ত অভিনেত্রী হিনা এখন কেমন আছেন
Published: 17th, March 2025 GMT
অভিনেত্রী হিনা খান তৃতীয় পর্যায়ের স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত। কেমোথেরাপি চলছে। এ কারণে নানা শারীরিক পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। চুল উঠে যাওয়া তার মধ্যে অন্যতম। তাই আগেভাগেই মাথার চুল কামিয়ে ফেলেছিলেন হিনা। তবে শুধু চুল নয়, হিনার শরীরে আরও অনেক রকম পরিবর্তন এসেছে। ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার পরও কাজ থামাননি অভিনেত্রী। চিকিৎসার পাশাপাশি সমানতালে চলছে তাঁর কাজ। এখন কেমন আছেন হিনা? জেনে নেওয়া যাক হিন্দুস্তান টাইমস অবলম্বনে।
ক্যামেরার সামনে অভিনেত্রীদের খানিক সুসজ্জিত হয়েই থাকতে হয়। কিন্তু হিনার পক্ষে তেমনটা করা সম্ভব হচ্ছে না।
হিনা খান.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
‘টাকার বিনিময়ে’ নারীদের হাতে স্বেচ্ছায় নির্যাতনের শিকার হন পুরুষ, গ্রেপ্তার ২
‘টাকার বিনিময়ে’ নারীদের হাতে পুরুষের কথিত নির্যাতন, বিকৃত যৌনাচারের ডিভিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে জড়িত একটি চক্রের দুই নারী সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার রাত ৩টায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় একটি ফ্ল্যাট থেকে তাদের গ্রেপ্তারের পর পুলিশ বলছে, এই চক্র ‘ফেমডম গ্রুপ’ হিসেবে পরিচিত। নারীরা নিজেদের ‘মিসট্রেস’ হিসেবে পরিচয় দেন।
গ্রেপ্তার দুই নারী হলেন-শিখা আক্তার (২৫) ও সুইটি আক্তার জারা (২৫)। তারা দুইজন বান্ধবী বলে পুলিশকে জানিয়েছেন।
এ ধরনের চক্রের সদস্য গ্রেপ্তারের ঘটনা বাংলাদেশে প্রথম বলে মনে করছেন ভাটারা থানার এসআই ইকবাল হেসেন।
তাদের একটি টেলিগ্রাম গ্রুপ থাকার তথ্য দিয়ে এসআই ইকবাল বলেন, ‘এই গ্রুপের সাথে এক ব্যক্তি যোগাযোগ করে এক ঘণ্টার ‘ফেমডম সেশন’ বুকিং করেন। পরে ওই ফ্ল্যাটে গিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর পুলিশকে খবর দিলে সেখান অভিযান চালানো হয়। এসময় তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে ওই দুই নারীর কাছ থেকে বেশ কিছু ভিডিও পাওয়া যায় যেগুলো ‘ফেমডম সেশন’ এর অংশ। এছাড়া বিকৃত যৌনাচারে ব্যবহৃত একটি চাবুক, বিশেষ পোশাক, হাইহিল বুট জুতা ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তা ইকবাল বলেন, যেসব পুরুষ এ বিষয়ে আগ্রহী তারা গ্রুপে যোগাযোগ করে এক ঘণ্টার জন্য ৩ থেকে ৫ হাজার টাকায় ‘সেশন’ বুকিং করেন। পুরুষরা সেখানে গিয়ে স্বেচ্ছায় তরুণীর হাতে কথিত নির্যাতনের শিকার হন। এতে সে পুরুষরা আনন্দ পান বলে গ্রেপ্তার দুই নারী বলেছেন।
যখন কথিত নির্যাতন চলে তখন সে পুরুষের অনুমতি নিয়ে ভিডিও করার দাবি করে তিনি বলেন, পরে সে ভিডিও ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকায় কিনে নেয় পুরুষটি। এসব ভিডিওর কিছু অংশ তাদের নির্ধারিত গ্রুপে পোস্ট করে থাকে। প্রতিদিন তারা দুই থেকে তিনজনের বুকিং নেন বলে পুলিশকে বলেছেন গ্রেপ্তার দুই নারী।