কক্সবাজারে যুবলীগের মিছিল, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ৩
Published: 7th, May 2025 GMT
কক্সবাজারে যুবলীগের ব্যানারে ঝটিকা মিছিল করার অভিযোগে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মীসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৬ মে) রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- কক্সবাজার পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের নুরপাড়ার মোহাম্মদ কায়সারের ছেলে আনোয়ার শাকিল (২৪), ঝিলংজা দক্ষিণ মুহুরীপাড়ার মমিনুল হকের ছেলে ও কক্সবাজার সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শরীফ হোসাইন (২৭) এবং শহরের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত মঞ্জুর আলমের ছেলে ও ওয়ার্ড যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনিসুর রহমান।
মঙ্গলবার (৬ মে) ভোর ৬টার দিকে কক্সবাজার শহরের ডলফিন মোড় থেকে সুগন্ধা পর্যন্ত যুবলীগের ব্যানারে মিছিল হয়। এতে নেতৃত্বে দেন কক্সবাজার যুবলীগের কর্মী মোনাফ সিকদার।
আরো পড়ুন:
কক্সবাজারে যুবলীগের মিছিল
কুষ্টিয়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
কক্সবাজার মডেল থানার ওসি মো.
ওসি আরও জানান, এ ঘটনায় গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মিছিলে অংশ নেওয়া অন্যদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ঢাকা/তারেকুর/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর য বল গ য বল গ র
এছাড়াও পড়ুন:
জামায়াত নেতাসহ তিনজনকে হাত-পা-মুখ বেঁধে টাকা মোটরসাইকেল লুট
বগুড়ার আদমদীঘিতে উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারিসহ তিনজনকে মারধর ও হাত-পা বেঁধে মোটরসাইকেল, মোবাইল ফোন ও টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে নসরতপুর-বিহিগ্রাম সড়কের ধনতলা সেতু এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ছিনতাইকারীর কবলে পড়া ব্যক্তিরা হলেন- উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা গোলাম রব্বানী, তার ছেলে মনিরুজ্জামান মারুফ (১৩) ও একই গ্রামের প্রবাসী রেজাউল ইসলামের ছেলে বকুল হোসেন (১৯)।
জানা গেছে, মঙ্গলবার রাতে উপজেলা জামায়াতে ইসলামের সেক্রেটারি গোলাম রব্বানী ও তার ছেলে মনিরুজামান মারুফ দুপচাঁচিয়া সরদারপাড়া থেকে মোটরসাইকেলে নিজ বাড়ি মটপুকুর ফিরছিলেন। রাত সাড়ে ১০টার দিকে নসরতপুর-বিহিগ্রাম সড়কের ধনতলা গ্রামে সেতুর সামনে পৌঁছালে রশি দিয়ে তাদের পথরোধ করে ৭-৮ জন ছিনতাইকারী। তাদের মারধর করে ধারালো অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে হাত-পা-মুখ বেঁধে ফেলে। এরপর তার একটি মোটরসাইকেল, মোবাইল ফোন ও ২৮ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়। এর আগে রাত সাড়ে ৮টায় একই স্থানে বকুল হোসেনকে ছিনতাইকারীরা বেঁধে মারধর করে খাদে ফেলে রেখে যায়। তার কাছ থেকেও একটি মোটরসাইকেল, আইফোন, ডলার ও ৫৭ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেওয়া হয়। রাত ১২টা দিকে ভুক্তভোগীরা কৌশলে মুখ খুলে চিৎকার করলে গ্রামবাসী এসে তাদের উদ্ধার করেন। সংবাদ পেয়ে রাতেই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
আদমদীঘি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এসএম মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ভুক্তভোগীরা মামলা করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।