Risingbd:
2025-10-03@02:40:27 GMT

ভারতের ২৭ বিমানবন্দর বন্ধ

Published: 9th, May 2025 GMT

ভারতের ২৭ বিমানবন্দর বন্ধ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতময় পরিস্থিতির কারণে ভারতের ২৭টি বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। শুক্রবার টাইমস অব ইন্ডিয়া এ তথ্য জানিয়েছে।

পাকিস্তানে ভারতের পাল্টা হামলার পর উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার ২৭টি বিমানবন্দর শনিবার পর্যন্ত বন্ধের কথা ঘোষণা করা হয়। সেই তালিকায় রয়েছে চণ্ডীগড়, শ্রীনগর, অমৃতসর, লুধিয়ানা, ভুন্টার, কিষেণগড়, পটীয়ালা, শিমলা, কাংরা-গগ্গল, ভাতিন্ডা, জয়সলমের, জোধপুর, বিকানের, হালওয়ারা, পঠানকোট, জম্মু, লেহ, মুন্দ্রা, জামনগর, হিরাসর (রাজকোট), পোরবন্দর, কেশোদ, কান্দলা এবং ভুজ।

পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে একের পর এক বিবৃতি জারি করেছে ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলো। 

এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে, নির্ধারিত সময়ের অন্তত তিন ঘণ্টা আগে যাত্রীদের বিমানবন্দরে পৌঁছাতে হবে। জম্মু, শ্রীনগর, লেহ, জোধপুর, অমৃতসর, ভুজ, জামনগর, চণ্ডীগড়, রাজকোটের সববিমান বাতিল থাকবে শনিবার বিকাল ৫টা ২৯ মিনিট পর্যন্ত। স্পাইসজেট, ইন্ডিগো, আকাশা এয়ারের মতো সংস্থাগুলোও তিন ঘণ্টা আগে যাত্রীদের বিমানবন্দরে পৌঁছে যেতে বলেছে। ৭ কিলোগ্রামের বেশি ওজনের ব্যাগ নিয়ে বিমানে ওঠা যাবে না বলে জানানো হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে ভারত-শাসিত জম্মু ও কাশ্মীরে একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। জম্মু বিমানবন্দর, সাম্বা, আরএস পুরা, আরিনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বিমান হামলার সাইরেন বাজছে।  ভারতের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পাকিস্তানের হামলা প্রতিহত করতে সক্রিয় করা হয়েছে। জম্মুর পাশাপাশি পাঞ্জাব, রাজস্থানের বিভিন্ন এলাকাতেও বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সীমান্তবর্তী মানুষের যেকোনো সংকটে বিজিবি পাশে থাকবে: মহাপরিচালক

বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেছেন, বিজিবি হবে সীমান্তের আস্থা ও নিরাপত্তার প্রতীক। সীমান্তবর্তী মানুষের যেকোনো সংকটে বিজিবি পাশে থাকবে।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার কৈখালী ইউনিয়নের এসআর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে সুপেয় পানির প্রকল্পের উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।

সুন্দরবনসংলগ্ন ভারতীয় সীমান্তবর্তী উপকূলীয় জনপদে নিরাপদ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে বিজিবি ৫৬ লাখ টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। প্রকল্পের আওতায় সৌরচালিত গভীর নলকূপ, পানি বিশুদ্ধকরণ ইউনিট ও সংরক্ষণ ট্যাংক স্থাপন করা হয়েছে।

বিজিবির মহাপরিচালক বলেন, ‘সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি বিজিবি মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে দুর্গম ও জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় কাজ করে যাচ্ছে। উপকূলীয় জনপদের বিশুদ্ধ পানির সংকট দূর করতে আমরা এই প্রকল্প হাতে নিয়েছি। জলবায়ু পরিবর্তন ও লবণাক্ততার কারণে উপকূলের মানুষ পানি সংকটের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। উপকূলীয় মানুষদের প্রধান সমস্যা সুপেয় খাবার পানি।’

পানির প্রকল্প উদ্বোধন শেষ শতাধিক দুস্থ অসহায় মানুষের মধ্যে খাদ্যসহায়তা দেওয়া হয়। এ ছাড়া শতাধিক মানুষকে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়।

এ সময় বিজিবির অতিরিক্ত মহাপরিচালক সৈয়দ নওফেল মাহমুদ, সোহরাব হোসেন ভূঁইয়া, শরীফুল ইসলাম, নীলডুমুর ব্যাটালিয়নের (১৭ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল শাহরিয়ার রাজীব, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. রনী খাতুন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সীমান্তবর্তী মানুষের যেকোনো সংকটে বিজিবি পাশে থাকবে: মহাপরিচালক