মব তৈরি করে সাবেক সিইসিকে হেনস্তার ঘটনায় আটক ১
Published: 24th, June 2025 GMT
মব তৈরি করে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে হেনস্তার ঘটনায় হানিফ মিয়া নামের এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) এ বি সিদ্দিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সোমবার রাতে সেনাবাহিনীর একটি দল উত্তরা এলাকা থেকে হানিফ মিয়াকে আটক করে। আজ ভোরে তাকে উত্তরা পশ্চিম থানায় সোপর্দ করে সেনাবাহিনী।
গত রোববার রাজধানীর উত্তরার বাসায় ঢুকে একদল লোক নূরুল হুদাকে বের করে আনেন। জুতার মালা পরিয়ে তাকে হেনস্তা করে পুলিশে সোপর্দ করেন। জুতা দিয়ে নূরুল হুদাকে আঘাত ও ডিম নিক্ষেপের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা গেছে, ঘটনার সময় সেখানে পুলিশ উপস্থিত ছিল।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: মব মব জ স ট স আটক
এছাড়াও পড়ুন:
গুমের মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় দুই মাস বাড়ল
আওয়ামী লীগ সরকারের দেড় বছরের শাসনামলে সংঘটিত গুম, হত্যা ও নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় আরও দুই মাস বাড়ানো হয়েছে। এ মামলায় প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৪ আগস্ট সময় নির্ধারণ করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল আজ মঙ্গলবার এ আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
এ মামলার আসামিদের মধ্যে এখন পর্যন্ত চারজনের নাম প্রকাশ করেছে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন (রাষ্ট্রপক্ষ)। তাঁরা হলেন শেখ হাসিনা, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ ও টেলিযোগাযোগ নজরদারির জাতীয় সংস্থা ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউল আহসান। তাঁদের মধ্যে জিয়াউল আহসান গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন। তাঁকে আজ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। বাকি সব আসামি পলাতক।
চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি এই মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১১ আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল। আসামিদের গ্রেপ্তার ও তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ১২ ফেব্রুয়ারি সময় নির্ধারণ করেন। সেদিন প্রতিবেদন দাখিল না হলে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়। সেদিনও প্রতিবেদন জমা হয়নি। আজ আবার এ প্রতিবেদন জমা দেওয়ার দিন নির্ধারিত ছিল। আজও প্রতিবেদন জমা না হওয়ায় আবারও দুই মাস সময় বাড়ানো হলো।