মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বনাম মব সন্ত্রাস
Published: 24th, June 2025 GMT
চিন্তা, বিবেক ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা একটি বৈচিত্র্যময় ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র গঠনের জন্য অপরিহার্য। এই স্বাধীনতাগুলো যখন প্রশ্নবিদ্ধ হয় তখন ভলটেয়ারের ‘আমি তোমার কথার সঙ্গে হয়তো একমত নাও হতে পারি; কিন্তু তোমার কথা বলার অধিকারের জন্য মৃত্যু পর্যন্ত লড়াই করব’ উক্তিটি প্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ে। জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ অনেকের আন্দোলনে যোগ দেওয়ার অন্যতম কারণ ছিল মৌলিক অধিকারের সুরক্ষা। আর মৌলিক অধিকারের অন্যতম ভিত্তি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ভিন্নমত ও চিন্তার বৈচিত্র্য মানুষ বিভিন্নভাবে বাধাপ্রাপ্ত হলেও সরকারের পক্ষ থেকে কার্যকর পদক্ষেপ দেখা যায়নি। সামাজিক মাধ্যমসহ বিভিন্ন উপায়ে দেশে গুজব ছড়ানো ও মব ভায়োলেন্সের পুনরাবৃত্তি রোধে উচ্চ আদালতের হাইকোর্ট বিভাগ যে ৫ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন, তার বাস্তব প্রয়োগ প্রায় কোনো ঘটনায়ই দেখা যায়নি। অথচ দিনের পর দিন বেড়ে চলেছে মতপ্রকাশকে কেন্দ্র করে মব ভায়োলেন্স।
সাম্প্রতিক সময়ের কয়েকটি ঘটনার দিকে দৃষ্টি রাখলে পরমতসহিষ্ণুতা কমে যাওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। যদিও এর বেশির ভাগ ভুক্তভোগীই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের; বাদ যাচ্ছেন না সংখ্যাগুরুরাও। ভিন্নমতকে গ্রহণ করার উদারতা কমতে কমতে মানুষ ভিন্নমত, চিন্তা ও ধর্মকে কোণঠাসা করে নাগরিকদের মধ্যে বিভাজন শুরু করে দিয়েছে। দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ও মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের শুরু থেকে ২০ জুন পর্যন্ত ভিন্নমত প্রকাশের ১১টি ঘটনাকে কেন্দ্র করে দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৮ ব্যক্তি। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থী শাকিল আহমেদ (২৪) ফেসবুকে ধর্ম নিয়ে এক পোস্টে মন্তব্য ঘিরে চাপ ও ভয়ভীতির মুখে আত্মহত্যা করেন। ভুক্তভোগীর বাড়িঘরে আক্রমণ, লুটপাট, ভাঙচুরও ঘটেছে। অনেক ক্ষেত্রে জনরোষ থেকে জীবন বাঁচাতে পরিবারই পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে ভুক্তভোগীকে। সেনাবাহিনীকে হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে।
চলতি বছরের মার্চ থেকে মে পর্যন্ত সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে ৯টি এবং গ্রেপ্তার হয়েছেন ৬ জন। মামলাগুলোর মধ্যে ধর্ম নিয়ে কটূক্তির ৪টি, মানহানির ৪টি, সংবাদ প্রকাশের ১টি।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে যে কয়টি ভালো উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, তার মধ্যে অন্যতম সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ জারি। আগের আইনের ৯টি ধারা বাদ পড়েছে। তবে বাদ পড়া ধারার কিছু বিধান নতুন অধ্যাদেশে রয়েছে। অধিকারকর্মী ও জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় এ অধ্যাদেশকে আগের তুলনায় উন্নত বললেও মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় যে বাধা, তা অনেক ক্ষেত্রেই রয়ে গেছে।
যেমন, অধ্যাদেশের ২৬ ধারায় সাইবার পরিসরে জাতিগত বিষয়ে সহিংসতা, ঘৃণা ও বিদ্বেষমূলক তথ্য প্রকাশকে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এখানে ‘ঘৃণা বা ‘বিদ্বেষমূলক’ বক্তব্যের সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি। এখানে অপরাধের সংজ্ঞায়ন এমনভাবে করা হয়েছে, তা অনেক ক্ষেত্রে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বা ধর্মীয় বিশ্বাসের স্বাধীনতার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে।
সংশোধিত অধ্যাদেশের ২৭ ধারায় অপরাধ সংঘটনে ‘সহায়তা’ করলে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। কিন্তু ‘সহায়তা’ কী, তা সংজ্ঞায়িত করা হয়নি। এতে এ ধারার ফাঁকে কর্তৃপক্ষ কাউকে অযৌক্তিকভাবে ফৌজদারি অপরাধে জড়িত করতে পারে।
সাইবার সন্ত্রাসকে সাইবার নিরাপত্তা আইনের মতোই রাখা হয়েছে সংশোধিত অধ্যাদেশের ২৩ ধারায়। অথচ এ ধারাটির অস্পষ্টতা রাজনৈতিক, মানবাধিকারকর্মীসহ সাংবাদিকদের বৈধ মতপ্রকাশে বাধা সৃষ্টি করবে বলে বাতিলের দাবি ছিল অধিকারকর্মীদের।
অধ্যাদেশের ১৭ ধারায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামোর সংজ্ঞা যথেষ্ট স্পষ্ট না হওয়া এবং কোন কোন কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্কের অন্তর্গত হবে, তা নির্ধারিত না থাকায় অনেকের কাছেই এই সংজ্ঞা অস্পষ্ট মনে হতে পারে। এ ক্ষেত্রে কেউ অপরাধ করছেন কিনা, সে ব্যাপারে নিশ্চিত না হয়েই বা ভুলবশত কোনো অপরাধ করে ফেলতে পারেন। একই সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো’র বিরুদ্ধে অপরাধ বলতে কী ধরনের কার্যক্রম বোঝাবে, তারও কোনো সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই। তাই ভয়ের কারণ থেকেই যাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামোর কোনো তথ্য বা উপাত্ত অননুমোদিতভাবে প্রকাশ করাকেও অপরাধ হিসেবে গণ্য করার সুযোগ রয়েছে।
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে সংশোধনীর ২৩ (ঘ) ধারায় ‘হুইসেলব্লোয়ার’দের ‘বৃহত্তর জনস্বার্থে’ আইনের আওতায় আনা যাবে না, বলা হয়েছে। কিন্তু ‘বৃহত্তর জনস্বার্থে’র কোনো ব্যাখ্যা অধ্যাদেশে দেওয়া হয়নি। ফলে ভিন্নমত প্রকাশে এ আইনের অপব্যবহারের সুযোগ থেকেই যাচ্ছে।
এই অধ্যাদেশে ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলোকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। অভিজ্ঞতায় দেখেছি, ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলো ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সব তথ্য কোনো রকম প্রক্রিয়া ছাড়াই বা আদালতের অনুমতি ছাড়াই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়। নাগরিকের তথ্য সুরক্ষার দায়িত্ব সেবা প্রদানকারী সংস্থা তথা কোম্পানিরও রয়েছে। তাই এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া না থাকায় সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলোর ওপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্তৃত্ব পুরোপুরি বহাল থাকবে।
বহু জাতি, ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতির বৈচিত্র্যপূর্ণ বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনের যে আকাঙ্ক্ষা নিয়ে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে হাজারো মানুষ শহীদ হলেন; গুরুতর আহত হলেন এবং দৃষ্টিশক্তি হারালেন, তা সফল হবে তখনই যখন সব ধরনের বিশ্বাস ও মতের মানুষের নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত হবে। মব সন্ত্রাসের কাছে মতপ্রকাশের সহজাত আকাঙ্ক্ষা যখন হার মানবে না। অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্তর্নিহিত তাৎপর্য অনুধাবন করে সম্প্রীতি ও সহমর্মিতার রাষ্ট্র গঠনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্বাস।
তানিয়া খাতুন: মানবাধিকারকর্মী; হিউম্যান
রাইটস মনিটরিং অফিসার, মানবাধিকার
সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ধ ক রকর ম ভ ন নমত আইন র অপর ধ
এছাড়াও পড়ুন:
ভূমি আপিল বোর্ডে চাকরি, আবেদন শেষ ২৬ জুন
ভূমি আপিল বোর্ড রাজস্ব খাতভুক্ত পদে জনবল নিয়োগে আবেদন চলছে। ৬টি পদে মোট ১৫ জন নিয়োগের এ বিজ্ঞপ্তি গত ১৪ মে প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি অনুসারে পদগুলোর যোগ্যতা পূরণ সাপেক্ষে যোগ দিতে পারবেন যে কেউ। অনলাইনে পদগুলোর জন্য আবেদন করতে হবে।
পদের নাম ও পদসংখ্যা১. সাঁট-মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদের সংখ্যা: ৪
গ্রেড: ১৪
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি; (খ) কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা।
মন্তব্য: বিভাগীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৪০ (চল্লিশ) বৎসর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
আরও পড়ুন৪৩তম বিসিএস: গেজেটভুক্ত হলেন বাদ পড়া ১৬২ প্রার্থী২০ মে ২০২৫২. সহকারী লাইব্রেরিয়ান
পদসংখ্যা: ১
গ্রেড: ১৬
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কোনো স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং লাইব্রেরি সায়েন্সে সার্টিফিকেটধারী হতে হবে। কোনো স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ড হতে হবে।
৩. ক্যাশিয়ার
পদসংখ্যা: ১
গ্রেড: ১৬
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কোনো স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ড থেকে বাণিজ্য বিভাগে উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
৪. ড্রাইভার (গাড়িচালক)
পদসংখ্যা: ৪
গ্রেড: ১৬
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাসসহ হালকা ও ভারী যানবাহন চালনার বৈধ লাইসেন্সধারী হতে হবে। অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
৫. ডেসপাচ রাইডার
পদসংখ্যা: ১
গ্রেড: ১৮
বেতন স্কেল: ৮৮০০-২১৩১০ টাকা
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কোনো স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ড থেকে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ; (খ) মোটরসাইকেল চালনায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত বৈধ লাইসেন্সধারী; (গ) কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা।
৬. অফিস সহায়ক
পদসংখ্যা: ৪
গ্রেড: ১৮
বেতন স্কেল: টাকা-৮,২৫০-২০,০১০ টাকা
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কোনো স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ড থেকে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
আরও পড়ুনসরকারি ব্যাংকে নবম-দশম গ্রেডে বড় নিয়োগ, ৬০৮ পদের জন্য করুন আবেদন২০ মে ২০২৫* আবেদনের বয়সসাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ১ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে বয়স ১৮ (আঠারো) থেকে ৩২ (বত্রিশ) বছর। তবে সাধারণ/বিভাগীয়/কোটাধারী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বশেষ সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী বয়সসীমা প্রযোজ্য হবে। বয়স প্রমাণের ক্ষেত্রে কোনো অ্যাফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না।
* আবেদন পূরণ ও পরীক্ষায় অংশগ্রহণে কয়েকটি শর্ত
ক. নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারের প্রচলিত বিধি–বিধান, কোটা পদ্ধতি এবং এ–সংক্রান্ত পরবর্তী কোনো সংশোধনী মানা হবে।
খ. লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কোনো প্রকার টিএ/ডিএ প্রদান করা হবে না।
গ. আবেদনকারী প্রার্থীকে তাঁর সর্বশেষ অর্জিত শিক্ষাগত যোগ্যতার তথ্য আবশ্যিকভাবে উল্লেখ করতে হবে।
ঘ. নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত পদের সংখ্যা হ্রাস/বৃদ্ধি বা বিজ্ঞপ্তি বাতিল করার অধিকার সংরক্ষণ করেন।
আরও পড়ুনকারা অধিদপ্তরে বড় নিয়োগ, ১৭৪ পদে চাকরির সুযোগ১৯ মে ২০২৫আবেদন ফি কতপরীক্ষার ফি বাবদ ১ থেকে ৪ নম্বর ক্রমিকে বর্ণিত পদের জন্য ১১২/- (একশত বারো) টাকা (পরীক্ষার ফি ১০০/- এবং টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ১২/-) দিতে হবে প্রার্থীকে। ৫ ও ৬ নম্বর পদের জন্য ৫৬/- (ছাপ্পান্ন) টাকা (পরীক্ষার ফি ৫০/- এবং টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ৬/-) জমা দিতে হবে প্রার্থীকে। আবেদনের অনধিক ৭২ (বাহাত্তর) ঘণ্টার মধ্যে আবেদন ফি জমা দেবেন আবেদনকারী প্রার্থীরা। তবে সব গ্রেডের অনগ্রসর (ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী, শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গ) প্রার্থীগণ পরীক্ষার ফি বাবদ ৫০/- (পঞ্চাশ) টাকা ও Teletalk–এর সার্ভিস চার্জ (ভ্যাটসহ) ৬/- (ছয়) টাকাসহ অফেরতযোগ্য সর্বমোট ৫৬/- (ছাপান্ন) টাকা আবেদনের অনধিক ৭২ (বাহাত্তর) ঘণ্টার মধ্যে জমা দিবেন। বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে অনলাইনে আবেদনপত্রের সব অংশ পূরণ করে সাবমিট করা হলেও পরীক্ষার ফি জমা না দেওয়া পর্যন্ত অনলাইনে আবেদনপত্র কোনো অবস্থাতেই গৃহীত হবে না।
আবেদনের নিয়মআগ্রহী প্রার্থীরা ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র পূরণ করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ কবে: আগামী ২৬ জুন পর্যন্ত আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র জমা দিতে পারবেন।
আরও পড়ুনচীনের মফকম বৃত্তি, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা, আইইএলটিএসে প্রয়োজন ৬২০ মে ২০২৫