আসুন, ভালো কিছু চেষ্টা করি। বয়সবাদের খপ্পরে না পড়ে বয়স নিয়ে কথা বলি। আধুনিক ইতিহাসে এর আগে কখনও এমন বৃদ্ধদের হাতে বিশ্বের ভাগ্য পড়েনি। ভ্লাদিমির পুতিন এবং শি জিনপিং উভয়েরই বয়স ৭২। নরেন্দ্র মোদি ৭৪, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ৭৫, ডোনাল্ড ট্রাম্প ৭৯ এবং আলি খামেনির বয়স ৮৬।
চিকিৎসাবিজ্ঞানের অগ্রগতির জন্য ধন্যবাদ। মানুষ দীর্ঘ ও আরও সক্রিয় জীবনযাপন করতে সক্ষম হচ্ছে, কিন্তু আমরা এখন ভীতিকরভাবে রাজনৈতিক নেতাদের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্ষমতার ওপর তাদের দখল আরও শক্ত হতে দেখছি, যেখানে প্রায়ই তাদের তরুণ সহকর্মীরা বাদ পড়ে যাচ্ছে। 

এই সপ্তাহে তাদের বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে ন্যাটো নেতাদের মধ্যে ইমানুয়েল মাখোঁ ও মেটে ফ্রেডেরিকসন (উভয়েরই বয়স ৪৭), জর্জিয়া মেলোনি (৪৮) এবং পেদ্রো সানচেজ (৫৩) ট্রাম্পের সামরিক ব্যয় বাড়ানোর দাবি মেনে নিতে বাধ্য হয়েছেন। ন্যাটো রাষ্ট্রপ্রধানদের গড় বয়স ৬০। জার্মানির ফ্রিডরিখ মের্জের বয়স ৬৯, তুরস্কের রিসেপ তায়েপ এরদোয়ানের ৭১।
সবাই ৫ শতাংশ প্রতিরক্ষা ব্যয়ের নতুন লক্ষ্যমাত্রা নতমস্তকে মেনে নিয়েছেন, যা একটি স্বেচ্ছাচারী সংখ্যা; যেখানে গুরুতর সামরিক যুক্তি বা যুক্তিসংগত বিতর্ক ছাড়াই আরোপ করা হয়েছে, নিজেদের মধ্যে জোরালো কোনো গণতান্ত্রিক বিতর্ক তো দূরের কথা। এতে নীতি বা পলিসি কম গুরুত্ব পেয়েছে, যেখানে একজন ক্ষুব্ধ পিতৃপুরুষের খেয়ালখুশির প্রতি শ্রদ্ধাই প্রাধান্য পেয়েছে। ন্যাটোর মহাসচিব মার্ক রুট, যার বয়স মাত্র ৫৮ বছর, যিনি ট্রাম্পকে ‘বাবা’ বলে সম্বোধন করতে গিয়েছিলেন। এটি কূটনীতি নয়, এটি হলো আত্মসমর্পণ।

এই প্রজন্মগত দ্বন্দ্ব অন্যান্য ক্ষেত্রেও দেখা যাচ্ছে। ইউক্রেনের ৪৭ বছর বয়সী প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কি ৭০ বছর বয়সী পুতিনের সাম্রাজ্যবাদী উচ্চাকাঙ্ক্ষার বিরুদ্ধে লড়াই করছেন। ৭০ বছর বয়সী শি তাঁর সাত বছরের ছোট এক প্রেসিডেন্টের নেতৃত্বে তাইওয়ানের পেছনে লেগেছেন। এক শতাব্দীর তিন-চতুর্থাংশ বয়সী নেতানিয়াহু গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনা করছেন, যেখানে প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যা ১৮ বছরের কম। ইরানে ৮৬ বছর বয়সী একজন বৃদ্ধ ৩২ বছর বয়সী জনসংখ্যার ওপর শাসন করছেন। ক্যামেরুনের ৯২ বছর বয়সী পল বিয়া ১৯৮২ সাল থেকে ক্ষমতায় আছেন, যেখানে গড় বয়স ১৮ এবং আয়ু মাত্র ৬২।

এখানে কোনো প্রবীণের শাসনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে না। কোনো প্রবীণ নাগরিকদের ক্লাব বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বিস্তারের জন্য ঝুঁকে নেই। কিন্তু এমন কিছু উদ্বেগজনক বিষয় রয়েছে, যেমন– পৃথিবী ধ্বংস হচ্ছে সেইসব মানুষের দ্বারা, যাদের জীবন যুদ্ধোত্তর স্থাপত্য দ্বারা নির্ধারিত হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার সময় খামেনির বয়স ছিল ছয় বছর।
এটি একটি অভূতপূর্ব মুহূর্ত। পূর্ববর্তী বৈশ্বিক বিশৃঙ্খলার স্থপতিরা– হিটলার, মুসোলিনি, স্ট্যালিন, মাও– ক্ষমতায় আসার সময় তাদের বয়স ছিল ৩০ বা ৪০ বছর। একটি নতুন প্রজন্ম নতুন এক পৃথিবী তৈরি করেছিলেন এবং তার পরিণতি নিয়েই তারা বেঁচে আছেন। আজ সেই নতুন পৃথিবী একটি পুরোনো প্রজন্ম দ্বারা ধ্বংস হচ্ছে– এমন একটি প্রজন্ম, যারা তাদের রেখে যাওয়া ধ্বংসাবশেষ দেখতে আয়ু পাবেন না। যখন পরিসংখ্যানগতভাবে আপনার জলবায়ু বিপর্যয়ের সবচেয়ে খারাপ অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্কা কম দেখছেন, তখন ‘ড্রিল, বেবি, ড্রিল’ বলে চিৎকার করা সহজ। ফরাসিরা যেমন বলে, ‘আমাদের পরে বন্যা আসবে।’

আপনি হয়তো ভাবছেন, দীর্ঘায়ু লাভের সৌভাগ্যবান প্রজন্ম যত্ন, কৃতজ্ঞতা ও বিশ্বব্যাপী তত্ত্বাবধানের সিলসিলা রেখে যাবে। বরং আমরা কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সহিংসতা, দমনপীড়ন, সংঘাত, গণহত্যা, পরিবেশ ধ্বংস এবং আন্তর্জাতিক আইনের অবজ্ঞার পুনরুত্থান প্রত্যক্ষ করছি– যা প্রায়ই নির্মম সত্তর ও আশি বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের দ্বারা পরিচালিত হয়, যারা শান্তিরক্ষার চেয়ে দায়মুক্তি থেকে দূরে থাকতে বেশি আগ্রহী বলে মনে হয়। কিন্তু এটা এভাবে হওয়ার কথা নয়। ক্ষমতা ছাড়ার পর নেলসন ম্যান্ডেলা এল্ডার্স গড়ে তোলেন। ঐকমত্য ও প্রবীণদের লব্ধ জ্ঞানের আফ্রিকান ঐতিহ্য দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে এল্ডার্সরা একটি দৃষ্টান্ত রেখে গেছে– সংগঠনটি দেখিয়েছে বয়স কীভাবে স্পষ্টতা, করুণা ও বিবেক গড়ে তোলে; কেবল প্রভাব নয়। সমস্যাটি বার্ধক্য নয়। কেউ কেউ এভাবেই এটিকে ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশ্বে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকা বয়স্ক শক্তিশালীদের আর প্রয়োজন নেই। এর জন্য এমন প্রবীণদের প্রয়োজন, যারা ত্যাগ করতে ইচ্ছুক এবং পথপ্রদর্শক। যারা উত্তরাধিকারকে ব্যক্তিগত গৌরব হিসেবে নয়, বরং তাদের রেখে যাওয়া পৃথিবী হিসেবে ভাবেন। এই যুগে আমাদের যা প্রয়োজন তা হলো– আধিপত্য নয়, প্রজ্ঞা। শেষ পর্যন্ত এটিই একজন নেতাকে একজন শাসক থেকে আলাদা করে।

ডেভিড ভ্যান রেব্রুক: রেভোলুসি: ইন্দোনেশিয়া অ্যান্ড দ্য বার্থ অব দ্য মডার্ন ওয়ার্ল্ড ও কঙ্গো: দি এপিক হিস্ট্রি অব অ্যা পিওপল; দ্য গার্ডিয়ান থেকে সংক্ষেপিত ভাষান্তর ইফতেখারুল ইসলাম 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: প রজন ম প রব ণ ক ষমত

এছাড়াও পড়ুন:

সংবেদনশীল না হলে কেউ ভালো শিল্পী হতে পারে না: জুয়েল আইচ

ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে প্রায়ই তরুণদের দেখা যায় সঠিক দিকনির্দেশনার অভাবে ভুগতে। ফলে অনেক সময় যথেষ্ট মেধা, আগ্রহ ও দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও তাঁরা ক্যারিয়ারে ভালো করতে পারেন না। তরুণদের সঠিক দিকনির্দেশনা ও অনুপ্রেরণা জোগাতে প্রথম আলো ডটকম ও প্রাইম ব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত পডকাস্ট শো ‘লিগ্যাসি উইথ এমআরএইচ’। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক মোহাম্মদ রিদওয়ানুল হকের সঞ্চালনায় একাদশতম পর্বে অতিথি হিসেবে অংশ নেন বিশ্বখ্যাত জাদুশিল্পী জুয়েল আইচ। আলোচনার বিষয় ছিল ‘শিল্প, মুক্তিযুদ্ধ এবং মানবতার সংমিশ্রণে গঠিত এক অনন্য লিগ্যাসি’।

‘মানুষ তার আশার সমান সুন্দর, বিশ্বাসের সমান বড় এবং কাজের সমান সফল। কাজই মুক্তি। তবে আশাও বড় রাখতে হবে। আশা না থাকলে কাজ হবে না।’ ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে তরুণদের উদ্দেশে কথাগুলো বলেন জুয়েল আইচ। পডকাস্ট শোর এ পর্ব প্রচারিত হয় গতকাল শনিবার প্রথম আলোর ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে।

পডকাস্টের শুরুতেই সঞ্চালক জানতে চান, মুক্তিযুদ্ধের শরণার্থীশিবিরে প্রথম যেদিন জাদু দেখালেন, সেই অনুভূতি কেমন ছিল?

উত্তরে জুয়েল আইচ বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ যখন শুরু হলো, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা সব বাদ দিয়ে যুদ্ধে যোগ দিই। আমরাই খুব সম্ভবত প্রথম পাকিস্তানি বাহিনীকে প্রতিহত করি। আমি শৈশব থেকেই জাদু দেখাই। তবে মুক্তিযুদ্ধের শরণার্থীশিবিরে জাদু দেখানোর সেই অনুভূতিটি ছিল একেবারেই ম্যাজিক্যাল।’

প্রসঙ্গক্রমে সঞ্চালক জানতে চান, শিল্পকে সাহস করে অস্ত্রতে পরিণত করার এই আত্মবিশ্বাস কোথা থেকে এল?

জুয়েল আইচ বলেন, ‘এটা আত্মবিশ্বাস নয়। আমি অসম্মান সহ্য করতে পারি না। আমার জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই দেখছিলাম, তারা (পাকিস্তান) আমাদের বিভিন্নভাবে অসম্মান করে আসছে। কখনো গানে, কখনো ছবি এঁকে কিংবা কবিতার ভাষায় আমরা সব সময় এর প্রতিবাদ করে এসেছি। এভাবে করেই শেষ পর্যন্ত আমরা মুক্তিযুদ্ধে নেমে গেলাম।’

জুয়েল আইচকে কেউ বলেন ম্যাজিশিয়ান, আবার কেউ বলেন মিউজিশিয়ান। তবে জুয়েল আইচ একজন দার্শনিকও বটে। জাদুর মোহনীয়তা আর বাস্তবতার যে রূঢ় চিত্র—এই দুটো আপনার জীবনে কেমন প্রভাব ফেলেছে?

সঞ্চালকের এমন প্রশ্নের উত্তরে জুয়েল আইচ বলেন, ‘বাস্তবতাকে আমরা বলে থাকি “কঠিন” আর স্বপ্ন তো আমরা আকাশসমান ভাবতে পারি। একদম রংধনুর মতো সাত রং। এই দুটোকে যদি কেউ আয়ত্ত না করতে পারে, তবে তার জীবন কিন্তু সেখানেই শেষ। সে বেঁচে থাকবে কিন্তু মরার মতো।’ তিনি বলেন, ‘সে জন্য আত্মনিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা দরকার। যেমন আপনি কোনোভাবেই আমাকে দুঃখী বানাতে পারবেন না। আমি দুঃখ পাই না, তবে বারবার আমাকে খ্যাপাতে থাকলে আমি রুখে দাঁড়াই।’

জুয়েল আইচ কখনোই পরিপূর্ণ প্রস্তুতি ছাড়া স্টেজে ওঠেন না। সঞ্চালক জানতে চান, এর পেছনে কারণ কী?

জুয়েল আইচ বলেন, প্রস্তুতি ছাড়া কোনো কাজ সুন্দরমতো হয় না। প্রস্তুতি ছাড়া যদি কেউ কিছু করে, তবে সেগুলো অনেক নিম্নমানের হবে। তিনি বলেন, ‘আমি একটি বাঁশি দিয়ে সব রাগ বাজাতে পারি। এটা কি এক দিনেই সম্ভব!’

আপনার পারফরম্যান্সের সময় আপনি মাঝেমধ্যে নিঃশব্দ হয়ে যান। যেখানে কোনো উদ্যম নেই। এই ‘সাইলেন্স’-এর কারণটা কী?

সঞ্চালক জানতে চাইলে জুয়েল আইচ বলেন, শব্দের চেয়ে নিঃশব্দের ভাষা বেশি গভীর। একটি পেইন্টিং, যেখানে কোনো শব্দ থাকে না কিন্তু কত কিছু বলে দেয়! দেখবেন কেউ অনেক খেপে গেলে নীরব হয়ে যায়। আসলে শব্দে যা বলা যায়, নিঃশব্দে তার চেয়ে বেশি প্রকাশ করা সম্ভব।

বর্তমানের এই ডিজিটাল যুগে সবকিছুই হাতের নাগালে, এমনকি জাদুও। জাদু ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে আসার পর এর আবেদন কিছুটা কমে যাচ্ছে কি না? জানতে চাইলে জুয়েল আইচ বলেন, খালি চোখে দেখলে তা আসলেই কমে যাচ্ছে। কারণ, এখন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে যে জাদুগুলো দেখানো হচ্ছে, তা দেখে মানুষ বিস্মিত। তিনি বলেন, ‘তারা ভাবছে, আমরা আগে যেসব জাদু দেখেছি, এগুলো তো তার থেকেও বিস্ময়কর। কিন্তু তারা হয়তো বুঝতে পারছে না, এখন সবকিছুর সঙ্গে মিশে গেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।’

সঞ্চালক এরপর প্রশ্ন করেন, আপনি একসময় ‘পালস স্টপিং’ ধরনের ইলিউশন বন্ধ করেছিলেন। এর পেছনে উদ্দেশ্য কী ছিল?

জুয়েল আইচ বলেন, ‘এই পালস স্টপিংয়ের মাধ্যমে আমি পুরো দেশজুড়ে এক বিস্ময় সৃষ্টি করেছিলাম। দলে দলে মানুষ এটি দেখতে আসত। কিন্তু এসব দেখে মানুষ অনেক বেশি আতঙ্কিত হতো, অনেক মানুষ অজ্ঞান হয়ে পড়ত। একবার একজন অনেক বড় পালোয়ান এটি দেখতে এসে অজ্ঞান হয়ে পড়লেন। সেদিন শো শেষ করেই আমি আমার টিমকে বলি, এই ম্যাজিক আর হবে না। কারণ, এই ম্যাজিক এত এত মানুষকে ডেকে আনছে বটে কিন্তু এটি মাত্রা অতিক্রম করে ফেলছে। যা মোটেও ঠিক নয়।’

প্রসঙ্গক্রমে সঞ্চালক জানতে চান, তাহলে কি একজন শিল্পীকে সংবেদনশীলও হতে হয়?

‘অবশ্যই।’ জুয়েল আইচ বলেন, একজন শিল্পীকে অবশ্যই সংবেদনশীল হতে হবে। সংবেদনশীল না হলে তিনি ভালো শিল্পী হতে পারবেন না।

আপনি যেমন বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতাদের সামনে পারফর্ম করেছেন, তেমনি এমন শিশুদের জন্যও জাদু দেখিয়েছেন, যারা কখনো টিকিট কিনে শো দেখতে পারে না। আপনার চোখে আসল মর্যাদা কোথায়—বৃহৎ মঞ্চে, নাকি একটিমাত্র বিস্মিত মুখে?

সঞ্চালকের এমন প্রশ্নের জবাবে জুয়েল আইচ বলেন, ‘আসলে মঞ্চ ব্যাপার নয়। আমি আমার জাদুতে বিস্মিত এবং মুগ্ধ হয়ে থাকা দেখতে ভালোবাসি। শুধু বিস্ময় নয়, বিস্ময়ের সঙ্গে মুগ্ধতা আমার ভালো লাগে।’

আরও পড়ুননীতি আর মূল্যবোধ শক্ত থাকলে কেউ থামাতে পারবে না: রুবাবা দৌলা১২ অক্টোবর ২০২৫

পডকাস্টের শেষ পর্যায়ে সঞ্চালক জানতে চান, আমরা আরেকজন জুয়েল আইচ কবে পাব?

মুচকি হেসে জুয়েল আইচ বলেন, ‘যখন সেই উদ্যম নিয়ে কেউ কাজ করবে, ঠিক তখন। সে হয়তো আমাকেও ছাড়িয়ে যাবে। শুধু ম্যাজিকে নয়, সব দিক দিয়েই।’

আরও পড়ুনবাবা প্রথমে আমাকে অফিস সহকারীর কাজ দিয়েছিলেন: হাতিলের চেয়ারম্যান সেলিম এইচ রহমান০৫ অক্টোবর ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • এপস্টেইনের নথি প্রকাশের পক্ষে হঠাৎ কেন অবস্থান নিলেন ট্রাম্প
  • এশিয়ার প্রভাবশালী নারী ব্যবসায়ী কারা, কীসের ব্যবসা তাঁদের
  • করদাতা মারা গেলেও যে কারণে কর দিতে হয়, কীভাবে দেওয়া হয়
  • ৩ কোটি টাকা, ব্যক্তিগত উড়োজাহাজসহ আরও যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
  • গায়িকা থেকে বিধায়ক, মৈথিলীর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনুসারী চমকে ওঠার মতো
  • সরকারি গাড়ি ব্যবহার করে নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিলেন উপদেষ্টার এপিএস
  • বিএনপি নেতা খুন: অভিযুক্ত ছাত্রদল কর্মী ফেসবুকে লিখলেন ‘আউট’
  • সাজা হলে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘কনভিকশন ওয়ারেন্টের’ আবেদন করা হবে
  • সূর্যের সামনে স্কাইডাইভার, তৈরি হয়েছে এক অলীক আলোকচিত্র
  • সংবেদনশীল না হলে কেউ ভালো শিল্পী হতে পারে না: জুয়েল আইচ